skip to content
Friday, September 20, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, কলকাতা পুলিশ, সিবিআই, বিচার চাই, শাস্তি...
Fourth Pillar

Fourth Pillar | হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, কলকাতা পুলিশ, সিবিআই, বিচার চাই, শাস্তি চাই

সমাজমাধ্যমে এত ফেলুদা, এত ব্যোমকেশ, এত হুঁকোকাশিরা লুকিয়ে ছিলেন

Follow Us :

কত দ্রুত শিফট হয়ে যাচ্ছে গোলপোস্ট। বোঝার আগেই কলকাতা পুলিশ হয়ে উচ্চ আদালতের রায়ে সিবিআই হয়ে এখন সর্বোচ্চ আদালতের দেখরেখে তদন্ত। অত্যন্ত সাধারণ মানুষ সেই প্রথম দিন থেকেই চেয়েছে আমাদের এই কন্যাটি বিচার পাক, তার বাবা মা, তার সহ নাগরিক আমরা প্রত্যেকে তো শুধু এটাই চেয়েছি যে যে পশু বা যে পশুর দল এই নারকীয় কাণ্ড ঘটাল তার বা তাদের চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হোক। আবেগ তো বাধ মানে না তাই কেউ ফাঁসি চেয়েছেন, কেউ এনকাউন্টার কিন্তু শেষমেশ আইনের শাসন। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে গোটা বিষয়টা ক্রমশ এক অত্যন্ত ঘোরালো প্যাঁচালো রাজনৈতিক তরজাতে পরিণত হচ্ছে। এমনিতে রাজনীতি তো সর্বত্রই, রাজনীতি হত্যা, ধর্ষণ, থেকে বিচার বা আদালতেও আছে বইকী। তাই অযথা এক অরাজনৈতিক আবহ আশা করেন যাঁরা তাঁরা আসলে আত্মপ্রবঞ্চনা করেন, নিজেকেই ঠকান। কিন্তু যখন দেখি তা কেবল এক দলীয় রাজনীতি, গদি, ক্ষমতার লড়াই হয়ে ওঠে, এমন এক সংবেদনশীল বিষয়েও যখন অন্য কিছুই আর বিচার্য নয়, তখন বমি পায়, আমি নিশ্চিত বেশিরভাগ সাধারণ মানুষ একমত হবেন। আমার শহরে, আমার রাজ্যে আবার এক নারী ধর্ষিতা, অসম্ভব কষ্ট দিয়ে তাকে খুন করা হয়েছে, যেন কোনও পূর্ব পরিচিত শত্রুর মতো কেবল প্রাণ নিয়েই সে সন্তুষ্ট হয়নি, তার দেহে ১০-১২টা মারাত্মক আঘাত করেছে। এক মদ্যপ যুবক একলাই এই সবটা ঘটাল? সম্ভব? সে প্রশ্ন তো উঠবেই, উঠছেও। তাহলে কি সঙ্গে আরও কেউ ছিল? স্বাভাবিক এ প্রশ্নও যে সেই আর একজন কি এতটাই ক্ষমতাবান যে তাকে রক্ষার জন্য আর এক ধনঞ্জয়কে খুঁজে বার করা হল? আর রহস্যমৃত্যু তো রহস্যমৃত্যুই, কাজেই তা ঘটার পর থেকেই পল্লবিত হতে থাকবে নানান কনস্পিরেসি থিওরি, এক্ষেত্রেই বা তার অন্যথা হবে কেন?

কিন্তু যখনই এমন কিছু হবে তখন রাজ্যের সাধারণ মানুষ, একজন মা, একজন মহিলা, একজন সংবেদনশীল নাগরিক তো ধর্ষণের সেই উৎস সন্ধানে যাবেন না, তাকে নিয়ে দীর্ঘ সামাজিক ব্যাখ্যাতেও যাবেন না, তাকে ঘিরে সুরচিত কোনও গদ্যপাঠে তার রুচি থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। তার কাছে প্রথম প্রশ্ন হবে এবং জায়েজ সেই প্রশ্ন যে সরকার করছেটা কী? কেন ঘটল ঘটনা? কেন মাঝেমধ্যেই ঘটছে এরকম ঘটনা? মানুষের রাগ ক্রোধ কি স্বাভাবিক নয়, তার ঘরের মেয়েটি সামনে, সে বোন হতে পারে, হতে পারে আত্মজা, সে কি তখন মধ্যপ্রদেশে কোথায় ধর্ষণ হয়েছে আর সেখানে কে ক্ষমতায় আছে এমন আবাল তর্কে কান দেবে? নাকি উত্তরপ্রদেশের হাথরসে তো হয়েছিল, সেখানে তো মরদেহ জ্বালিয়ে প্রমাণ হাপিস করেছিল পুলিশ এখানে তো অন্তত চারজনের সামনে পোস্টমর্টেম করা হয়েছে, ইমিডিয়েট একজনকে ধরা হয়েছে, এসব যুক্তি শোনার পরেও কানের পাশটা গরম হবে রাগ হবে, সব কিছু ভেঙে টুকরো টুকরো করতে ইচ্ছে হবে। কারণ ওই মেয়েটার মধ্যেই আমি আমার আত্মজাকে দেখতে পাচ্ছি, স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি তেমনই এক মুখ, তেমনই নির্মল এক মুখশ্রী যার গায়ে ১৬টা আঘাত, যে ধর্ষিতা, যে মৃত। কাজেই প্রথম প্রশ্নের চেয়েও অক্ষম মানুষ হাত তুলে অন্তত বলবেই বিচার চাই বিচার দাও। জানা যাচ্ছে প্রাথমিকভাবে এই ধর্ষণ আর খুনের জন্য যাকে গ্রেফতার করা হয়েছে সে সিভিক পুলিশ, এই ক্রোধ আর শোকের আগুনে ঘি ঢালার জন্য এই তথ্যই তো যথেষ্ট। এই তো সেই ছেলেরা যারা আসলে পুলিশের অগ্রবর্তী তোলাবাজ বাহিনী, আপনি সিগন্যাল পার করে গেলেই এই ছেলেটাই আপনার সামনে এসে দাঁড়িয়ে ৩০০ টাকায় রফা করে, এরাই তো পাড়ার পুজোর চাঁদার জুলুমে শামিল থাকে, পরিচিত মুখ, তকমা সিভিক পুলিশ। গোটা ইউরোপে আছে কমিউনিটি পুলিশ, এলাকার সবাইকে চেনে, জানে, কোন লোকটা ছুটিতে বাড়িতে নেই বেড়াতে গেছে জানে, কোন বাড়িতে একটা বাচ্চা দিনের বেলায় একলা থাকে জানে, এদের উপর মানুষ ভরসা করে, এরাই সেই ববি, লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশ। এ রাজ্যে চালু হয়েছিল রাজারহাটের তখনকার সিপিএম বিধায়ক, মিউনিসিপালিটি চেয়ারম্যান তাপস চ্যাটার্জির হাত ধরে, বাগুইহাটির ট্রাফিক জ্যাম তুড়ি মেরে উড়িয়েছিল এরাই।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | তাহলে আসল দাবি একটাই? মমতার পদত্যাগ?

মমতা সরকারে আসার পরে সেই মডেল সর্বত্র ছড়ায়, বলা যায় রিলে রেস-এর ব্যাটন হাতে নিয়ে আগের প্রতিযোগীর সহস্রগুণ জোরে দৌড়েছে পরের প্রতিযোগী, এখন সারা রাজ্যে তৃণমূল দলের নির্বাচন সমেত বিভিন্ন কাজে অত্যন্ত ভরসার জায়গা এই সিভিক পুলিশ। বহু জায়গাতে ভালো কাজও করেছে, করোনার সময়ে দুর্দান্ত ভূমিকা, কিন্তু প্রায় সমানভাবে তোলাবাজি আর গা-জোয়ারির অভিযোগও আছে। আর এই সব কারণেই এরা আপাতত রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা বিভাগের একটা পরিচিত মুখ। এবার তাদের একজন এই অপরাধের প্রথম খলনায়ক, কাজেই গোটা পুলিশ বিভাগ কাঠগড়াতে। তার উপরে আবার প্রথম পুলিশ ব্রিফিং-এ পুলিশকর্তার বিবেক দংশন হয়েছিল, আমাদের পুলিশকর্তা যাঁকে ধরলেন তাঁর পরিচয়, তিনি যে সিভিক পুলিশ সেটা বলতে কী দ্বিধা। সেই দ্বিধাই প্রথম সন্দেহের কারণ, অকারণেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারাল পুলিশ নিজেই। এরপরে এক আমলা, তিনি নাকি বিরাট ক্ষমতাধর, আর ক্ষমতা মানেই তো রাজ্য বা কেন্দ্র সরকারের গা ঘেঁষাঘেঁষি, ইনি প্রথম দলে, ইনি আরজি করের অধ্যক্ষ, এনাকে নাকি ট্রান্সফার করা হলে গিলিগিলি হোকাস ফোকাস বলে ইনি আবার নিজের জায়গাতেই এসে খাড়া হয়ে যান। ঘটনা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কান রেখেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী কী বলেন, আবার সেই ছোট ঘটনা ইত্যাদি বলে লোক হাসানো? তো দেখলাম তিনি কশাস, স্বীকার করলেন ঘটনা, পুলিশের গ্রেফতারের খবর দিলেন, বললেন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলবেন। বললেন যে মেয়েটির বাবা মায়ের সঙ্গে কথা বলেছেন, বললেন যে সিবিআই তদন্ত চাইলে উনি রাজি। এমনিতে সিবিআই তদন্তের জন্য রাজি তো আগে ওনাকেই হতে হবে, উনি বললেই তা হবে কিন্তু যাই হোক যেটা বললেন তা হল আমাদের পুলিশ তদন্ত চালাচ্ছে, মা বাবা সিবিআই তদন্ত চাইলে আমরা রাজি।

এই পর্যন্ত ঠিকই ছিল, কিন্তু ওই খয়ের খাঁদের এই মুহূর্তগুলো খুব আকর্ষণীয় বলে মনে হয়, তাঁদের মনে হয় রাজ্যের এই বিপুল জনসমর্থন নিয়ে এক নির্বাচিত সরকার এক ধর্ষণ আর খুনের মামলাতে খুবই বিপন্ন আমাদের পাশে দাঁড়ানো কর্তব্য, বা ভাবেন এই মুহূর্তে নিজের আনুগত্য প্রকাশ করাটা আগামী সুখ ও স্বাচ্ছন্দের জন্য ভারি জরুরি, তাই ওই অধ্যক্ষ বললেন কেন? ওই সেমিনার রুমে কেন গিয়েছিলেন একা একা? যেন জীবনানন্দ, বধূ ছিল প্রেম ছিল তবু গেল কেন সে একা একা? ন্যাকা? জানেন না যে ডাক্তারদের ঘরে এসি নেই, সেমিনার রুমে আছে, আজ নয় ওখানে অনেকেই যায়, অনেকেই রেস্ট নেয়, ঘটনাচক্রে সেদিন মেয়েটি একা ঘাতকের অপেক্ষায় যেন। তো ওই অধ্যক্ষের এই কথা আরেক অভিঘাতের জন্ম দিল, দেওয়াই উচিত, মহিলারা কেন একা ঘুরবে? কেন ছোট ড্রেস পড়বে, কেন মাঝরাতে বাড়ি ফিরবে, কেন সিগারেট খাবে ফুস ফুস করে, কেন কেন? এসব প্রশ্ন তো খুব আনকমন নয়, হরবখত আমরা শুনি, এ চর্চায় কেবল পুরুষ তো নয়, মহিলারাও ভারি উৎসাহের সঙ্গেই অংশ নেন, কিন্তু এই ঘটনা আর ওই পদ দুয়ে মিলে এক জোরদার ককটেল, কাজেই সঙ্গে সঙ্গে তা আরও নতুন সমস্যার জন্ম দিল। এবং তাতে ঘৃতাহুতি দিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী, ওই অধ্যক্ষকে পাশের ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ পদে বসিয়ে, মানুষের বিশ্বাসভঙ্গ। আবার এটাও ঘটনা যে খুব তাড়াতাড়ি পুলিশ মূল কালপ্রিটকে ধরেছে, ছেলেটি স্বীকারও করেছে। এবং এই জায়গাতে এসে আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের চেহারা, জুনিয়র ডাক্তারদের ক্ষেত্রে এটা নতুন নয়, এর আগেও তাঁরা রাজনৈতিক পতাকা ছাড়াই লড়েছেন, এবারেও তাঁরা তাঁদের হকের লড়াই নিজেরাই লড়ছেন। বেশ করছেন। তাঁরা কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন, কর্মক্ষেত্রে, তাঁরা বিপন্ন কাজেই রোগী বা তার আত্মীয়রা বিপন্নতায় ভুগুক, ভোগাই তো উচিত। তাঁদের সহকর্মী মারা গেছে, তাঁদের হক আছেই তো স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে এক্কেবারে বন্ধ করে দেওয়ার, তাতে কিছু উলুখাগড়ার প্রাণ যাবে যাক, কিন্তু এ তো এক হেস্তনেস্ত করার লড়াই লড়ছেন তাঁরা। প্রথম ফল্ট লাইন সম্ভবত এটাই, তাঁরা নিজেদেরকে বাকি মানুষের কাছ থেকে আলাদা করছেন কেন? দু’ নম্বর ফল্ট লাইনটা হল আমাদের সমাজমাধ্যম, ফেসবুক, টুইটারে বন্যার মতো পোস্ট আসছে।

সমাজমাধ্যমে এত ফেলুদা, এত ব্যোমকেশ, এত হুঁকোকাশিরা লুকিয়ে ছিলেন, তাঁরা এখন পিল পিল করে বেরিয়ে আসছেন এবং ভাবখানা হল আমি সব জানি, পুলিশ প্রশাসন সবটা ভুল বলে দৃষ্টি ঘোরানোর চেষ্টা করছে, আসল সত্য হল এটা। নামগুলো দেখুন মাস চার পাঁচ আগে নির্বাচনের সময়কার পোস্টগুলো বের করুন, এনাদের পরিচয় বুঝতে পারবেন। এবং এবারে উল্টোদিকের পোস্ট, মিলে গেছে সব মিলে গেছে, পুলিশের হাতে যিনি গ্রেফতার তিনি ছাড়া আর কেউই ছিল না সেই অকুস্থলে, পুলিশ ঠিক পথে, আবার চলে যান মাস চার পাঁচ আগের পোস্ট গুলতে বুঝে যাবেন এরা কোন দলের সমর্থক। এই দুই যুযুধমান রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের লড়াই চলছে সংবাদমাধ্যমে, কিন্তু মোড়কটা হল গোয়েন্দা পরাশরের, কিরীটী রায়ের, ব্যোমকেশ বা ফেলুদার। কিন্তু হে জনগণ, আমার সহনাগরিকবৃন্দ, আমরা আমাদের স্মৃতি হাটকালে দেখতে পাব যতবার এরকম ঘটনা ঘটেছে, যতবার, ততবারই আমাদের সংবাদমাধ্যম থেকে বিদগ্ধ মহল, সামাজিক মাধ্যম প্রায় একই আলোচনায় মত্ত হয়েছে। হাসিনা শেষ তো আরজি কর, আরজি কর শেষ হবে কোনও এক নেতার ঘরে পাওয়া ৫০ কোটি ক্যাশ গোনার মেশিন দিয়ে, তারপর আসবে তিন রাজ্যের নির্বাচন। আমাদের এই কন্যার জায়গায় অন্য কেউ তখন তৈরি হচ্ছে কোনও এক জায়গায়, বাড়িতে বলে এসেছে ফিরবে, হবু স্বামীর সঙ্গে গপ্পো করে ঘুমনোর আগেই সে ধর্ষিতা হবে, তার পেলভিক বোন ভাঙা কি না, তাঁর অবিন্যস্ত পোশাকে ক’জনের বীর্য লেগে ছিল, কবে মোমবাতি মিছিল হবে ইত্যাদি তো তার পরের ঘটনা। বললে খারাপ লাগবে, লাগুক, তবুও বলব বারবার এই একই বানের জলের মতো আন্দোলনের দুকূল ছাপানো উত্তাপ আর কিছুদিন পরে ভাটার সময়ে হারিয়ে যাওয়া দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। তবুও যাঁরা রাস্তায় তাদের জন্য সলিডারিটি, যাঁরা বিরোধিতা করছেন, সে যে কোনও অবস্থান থেকে তাঁদের সঙ্গে আছি, এই ঘটনার দায়িত্ব সরকারের, রাজ্যের সরকার, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার, উচ্চ আদালত, সর্বোচ্চ আদালত, প্রত্যেকের দায়িত্ব। কে দায়িত্ব কতটা পালন করল, কতটা করল না, তার চেয়ে ঢের ঢের বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল দোষীকে চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া। গোটা সমাজের প্রত্যেকে দোষীকেই চিহ্নিত করতে চায়, কিন্তু তাকিয়ে দেখুন গোটা সমাজ বিভক্ত, আড়াআড়িভাবেই বিভক্ত। নিজে থেকেই দায়িত্ব নিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত, আজকে তার শুনানিও হল, ১৬ পাতার রায় হাতে এসে পৌঁছিয়েছে, না একটা শব্দও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নেই, একটা শব্দও না। যা বলা হয়েছে তাতে একটা ন্যাশন্যাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা হবে, তাতে কারা থাকবেন তাদের নাম, পদ ইত্যাদি জানিয়ে দিয়েছেন বিচারকেরা, তাঁরা সারা দেশের হাসপাতালগুলোর অবস্থা, সুরক্ষা, ডাক্তারদের সুরক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা সব নিয়ে একটা রিপোর্ট দেবেন। এবং শেষে বলা হয়েছে ২২ আগস্ট সিবিআই তাদের তদন্তের হাল হকিকত জানাবে আর ওই দিনেই কলকাতা পুলিশও সর্বোচ্চ আদালতকে জানাবে ১৪ তারিখে আরজি কর ভাঙচুরের পেছনের কারণ ইত্যাদি। সর্বোচ্চ আদালতের কাছে মামলা গেছে, বেশ তো, ধর্মাবতারেরা দায়িত্ব নিন, আমাদের মতো আমজনতার দাবি তো বিরাট কিছু নয়, দাবি ন্যায়ের, সুবিচারের। বিচার করুন, বিচার চাই।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Sandip-Abhijit | CBI | সন্দীপ-অভিজিতের নারকো টেস্ট? বিচারকের প্রশ্নের মুখে সিবিআই
00:00
Video thumbnail
Anubrata Mondal House Exclusive | জামিনের খবরের পর অনুব্রতর বাড়িতে কী অবস্থা? দেখুন EXCLUSIVE ভিডিও
00:00
Video thumbnail
Anubrata Mondal | BJP | অনুব্রতর জামিন, বিস্ফোরক বিজেপির জেলা সভাপতি
00:00
Video thumbnail
Chandranath Sinha | Anubrata Mondal | অনুব্রতর জামিন, কী বললেন কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা?
00:00
Video thumbnail
Kajal Sheikh | Anubrata Mondal | অনুব্রতর জামিন, কী বললেন কাজল শেখ?
00:00
Video thumbnail
Jadavpur University | ঠিক মত ক্লাস হচ্ছে না, অনশন চলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে
00:00
Video thumbnail
বাংলা বলছে | ঠান্ডা মাথায় থ্রেট কালচারটা কী বিষয়? বলে ফেল ঢোক গিললেন তৃণমূলের প্রদীপ্ত মুখোপাধ্যায়
00:40
Video thumbnail
Sealdah Court | 'সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে প্রমাণ পেয়েছেন?'
04:50
Video thumbnail
বাংলা বলছে | Pradipta Mukherjee | কলতানের জামিন, কী বললেন তৃণমূল নেতা প্রদীপ্ত মুখোপাধ্যায়
02:09
Video thumbnail
Anubrata Mandol | দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে জামিন অনুব্রতর
08:40