skip to content
Friday, September 20, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদত্যাগ করলেই দোষী শাস্তি পাবে?
Fourth Pillar

Fourth Pillar | মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদত্যাগ করলেই দোষী শাস্তি পাবে?

১৪ তারিখে যে পবিত্র ক্রোধ দেখেছি রাস্তায় তার উপরে আজ চড়া মেকআপ

Follow Us :

উই ওয়ান্ট জাস্টিস। কিন্তু জাস্টিস তো একটা ধারণা, আসলে মানুষ চাইছেনটা কী? কেউ চাইছেন মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ, যাঁরা সেই রাতে রাত দখলের স্লোগান নিয়ে রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁরা বলছেন আমরা দোষীদের চরম শাস্তি চাইছি। চাপে পড়ে মুখে কুলুপ মেরে থাকা লোকজন মনে করছে সরকার পড়ল বলে, তাঁরা চাগিয়ে উঠেছেন, ছাড়ব না, লড়াই চাই, ইত্যাদি স্লোগান নিয়ে। আজীবন কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ মেনে জো হুজুরি করা চাকরেরা হঠাৎ চে গ্যেভারা, বাধা দিলে বাধবে লড়াই, তাঁদেরও লড়াইয়ের ইচ্ছে। বিজেপি কিন্তু পরিচয় দিতে লজ্জা পান, কারণ বন্ধুরা প্রগতিশীল কবি লেখক, কিন্তু এই সুযোগে তিনি দাবি এক দফা এক পদত্যাগ পদত্যাগ ঝুলিয়ে দিয়েছেন তাঁর ফেসবুকে। সিপিএম দল চাইছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগ, ব্র্যাকেটে দোষীদের শাস্তি। বিজেপির সাফ কথা নাথিং লেস, নাথিং মোর, মমতার পদত্যাগ চাই, দোষীদের শাস্তি ইত্যাদি চাইতে গেলে তো সিবিআই দফতরে যেতে হবে। আরজি করের ডাক্তারদের দাবি, পুলিশ কমিশনার পদত্যাগ করুন, যতক্ষণ না ওঁরা সুরক্ষিত মনে করছেন নিজেদেরকে ততক্ষণ কাজে যোগ দেবেন না। কলকাতা পুলিশের দাবি, ফেক নিউজ ছড়াবেন না। মমতা ব্যানার্জির দাবি দোষীর ফাঁসি চাই, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতার। এবং এই সবকিছুই ওই এক ধর্ষণ আর হত্যাকে ঘিরে। দিন যাচ্ছে, মানুষ অধৈর্য হয়ে পড়ছে, যত দিন যাচ্ছে তত মানুষের মনে হচ্ছে কিছু একটা তলায় তলায় হচ্ছে যা তারা জানতে পারছে না, তাদের জানানো হচ্ছে না। এবং এই অদ্ভুত তাড়াতাড়ি গড়ে ওঠা মানুষের এক বিরাট অংশের মধ্যের উত্তেজনার আগুনে আঁচ পোহাচ্ছে সিংহভাগ মিডিয়া, সংবাদমাধ্যম। টিআরপি মে জবরদস্ত উছাল। তাদের একটা অংশ রোজ এই উত্তেজনার উনুনটাকে জ্বালিয়ে রাখতে চায়, রাবণের চিতার মতো তাদেরও একটা কিছু চাই, রোজ জ্বালানি চাই, সকালবেলায় রিপোর্টার্স মিটিংয়ে তাদের সম্পাদকের হুঙ্কার, নতুন কী? এক্সক্লুসিভ কী? স্কুপ কী? ব্রেকিং কী? তিলোত্তমার বাড়িতে রান্নার লোকটার ইন্টারভিউ চাই, তার ড্রাইভারের ইন্টারভিউ, নতুন খবর চাই। যে মেয়েটা প্রাথমিক তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী অন্তত ৩০ মিনিট নরকের জ্বালা সহ্য করে মারা গেছে, সে এখন সংবাদমাধ্যমের টিআরপি-র বিষয়।

ইউটিউবারদের কনটেন্ট, এবং সেটাও কোনও এমন আলোচনা নয়, এমন বিষয়ের উত্থাপন নয় যা আমাদেরকে ঋদ্ধ করে, আমাদের মনন চেতনায় এই জঘন্য সামাজিক অপরাধকে নিয়ে নতুন করে ভাবাতে সাহায্য করে। আলোচনা কী নিয়ে হচ্ছে? হেডলাইনগুলো দেখুন, দেখুন আমাদের চ্যানেলে চাদর বদলের রহস্য, কে নিয়ে গেল মৃতার ভ্যানিটি ব্যাগ? কেন ঢুকলেন সন্দীপ ওই অপারেশন থিয়েটারে? কোথায় গেলেন আরজি করের প্রেমিক প্রেমিকা। গোটাটাই চিৎপুরের যাত্রাপালার থেকেও নিম্নমানের ক্যাপশন। কোনও একজন মহিলা ডাক্তার কোনও একজনকে ফোন করে জানাচ্ছে যে আসলে কী হয়েছিল, আসলে কারা জড়িত, আসলে কোন ষড়যন্ত্র চলছে। এবং তাকেই ধ্রুব সত্য ধরে নিয়েই মেঠো তদন্ত শুরু হয়ে যাচ্ছে চ্যানেলে। সেদিন একটা চ্যানেল দেখলাম, ইউটিউব চ্যানেল, কোন লেভেলে নোংরামিটা পৌঁছেছে, ভাবুন একবার। সেই চ্যানেলে অনলাইন প্ল্যানচেট হচ্ছে, ধর্ষিতা মৃতার আত্মা এসে বলে যাচ্ছে যে তাকে ওই সেমিনার রুমে খুন করা হয়নি, অ্যাঙ্কর উত্তেজিত, বলছে দেখলেন দেখলেন, ধর্ষিতা ওখানে ধর্ষিতাই হননি, অন্য কোথাও খুন করে তাকে ফেলে রেখে দেওয়া হয়েছে। হাজার হাজার লোক দেখছেন, কমেন্টস করছেন, যাক অবশেষে জানা গেল সত্যিটা। গভীর রাতে মদ খেয়ে বাইক চালিয়ে মরতে বসা এক পাবলিক যিনি এই পুলিশকে ধরেই শাস্তি এড়িয়েছেন, তিনিও প্রশ্ন করছেন রাতে পোস্টমর্টেম হয়? সূর্য ডোবার পরে পোস্টমর্টেম হয়? অত চিল্লানোর কী আছে, সামান্য খোঁজ নিলেই তো হয়, কেন হবে না? কোন আইনে বাধা আছে? কিছু বললেই বলা হচ্ছে মৃতার মা-বাবা বলেছেন, এক জননী যিনি সদ্য তাঁর একমাত্র সন্তানকে হারিয়েছেন, তাঁকে বিরক্ত করা হচ্ছে প্রতিদিন, তাঁদের প্রতিটি কথাকে স্ক্যানারের তলায় রেখে মাপা হচ্ছে। এক বয়স্কা মহিলা, সত্তোরর্ধ্ব মহিলা বলেছেন যে মেয়েটির পা ৯০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গলে রাখা ছিল, উঠে এল পেলভিক বোন ভাঙার তত্ত্ব।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | আরজি কর কাণ্ড, তদন্ত আর প্রতিবাদের শেষ কোথায়?  

কেউ এতটুকু সময় দিতে রাজি নন। প্রতি মুহূর্তে ব্রেকিং নিউজ সম্ভব নয়, তাই বানাও, বানাও। বাপের জন্মে শুনিনি যাঁর গলার স্বর বলে এক ফোন কনভারসেশনকে চালানো হচ্ছে, তা চালানোর আগে তাদেরকে জিজ্ঞেসই করা হল না। যখন জিজ্ঞেস করা হল তাঁরা বললেন আমরা জানি না, এটা কি আপনার গলা। মৃতার বাবা বলছেন সে তো আপনারা বলছেন, আমি তো বলিনি, হ্যাঁ এএনআই-কে তিনি ঠিক এই কথাই বলেছেন। কিন্তু সব্বাই এতক্ষণে জানেন যে সেদিন হাসপাতালের এক অ্যাসিসট্যান্ট সুপার তিনবার ফোন করেছিলেন, প্রথম দু’বার বলতেই রাজি হননি মেয়েটির কী হয়েছে, দেখুন প্রথমবার কী বলেছিলেন সেই আরজি করের সেই স্বাস্থ্যকর্মী, দেখুন দেখুন তিনি বলছেন আপনার মেয়ে খুব অসুস্থ তাড়াতাড়ি আসুন, দেখুন সত্যি বলছে না, এই নির্বোধ চরম অসংবেদনশীল অ্যাঙ্কর জানেন না যে সাতসকালে মেয়েটির মা বাবাকে সেই সত্যিটা বলায় কোথায় বাধা ছিল, কী বলতেন? আপনাদের মেয়ে উলঙ্গ হয়ে ধর্ষিতা হয়ে গায়ে ১৬টা ক্ষতচিহ্ন নিয়ে মৃত পড়ে আছে? এটা বলতেন? কেউ বলে? এবং সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে কে বলছে তাও জানা নেই, কাকে বলছে? তিনি বলছেন আমি জানি না। আরও মজার কথা হল ওই চ্যানেলেই মাত্র তিনদিন আগে প্রথম প্রশ্ন হল কেন পুলিশ মৃতার বাড়িতে ফোন করে বলেছিল যে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে? আজ তারাই বলছে একজন স্বাস্থ্যকর্মী বলেছে, একবারও আগেরটার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন? ক্ষমা? ভুল স্বীকার? ওহ কোন চিড়িয়া কা নাম হ্যায়।

এটা সাংবাদিকতা? আপনি জানেন পুলিশ সমস্ত তথ্য আড়াল করছে, সাক্ষ্যপ্রমাণ সব লোপাট করছে? আরে ভাই এটা একটা ধর্ষণ, হত্যা, পেনসিল চুরি নয়, আপনার জানা আছে? তাহলে সিবিআই-এর কাছে যান, বলুন, নিদেনপক্ষে প্রমাণ দিয়ে সেগুলো লিখুন। আপনি জানেন মেয়েটির দেহ তাড়াহুড়ো করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে? কেউ গেছেন ওই শ্মশানে? যিনি ইনচার্জ আছে তার কাছে, পুলিশ নাকি দেহ পুড়িয়েছে? অবশ্যই পুলিশ ছিল, অবশ্যই পুলিশ শ্মশানে জানিয়েছে যে এরকম একজনের দেহ আসছে, দেরি করিও না। শ্মশানে উপচে পড়েছিল লোক এমন নয় কিন্তু প্রচুর লোক ছিল, গোটা পাঁচ সাত পুলিশও ছিল, মা-বাবা ছিলেন, মৃতার বন্ধুরা ছিলেন, পাড়া প্রতিবেশীরা ছিলেন, একজনও বলবে যে লাশ পুড়িয়ে দিল পুলিশ? কী চলছে এটা? কেন নবান্নতে অভিযানের আগে এত পুলিশি ব্যবস্থা ছিল? কেন আরজি করে সেদিন রাতে ছিল না? নবান্ন অভিযান ছিল এটা, নবান্ন চলো ডাক। সেদিন আরজি কর চলো ডাক ছিল নাকি? কিন্তু তারপরেও তো ছিলেন পুলিশকর্মীরা, কর্ডন ভেঙে ঢুকেছে, পুলিশের কাছে এই খবর থাকা উচিত ছিল, অশান্তি হতে পারে তার জন্য আরও ব্যবস্থা থাকা জরুরি ছিল। কিন্তু যাঁরা হাতে ঝান্ডা নিয়ে হানো আঘাত বলে ভাঙলেন কর্ডন, তাঁরাই বলছেন কেন অশান্তি হল? তাঁরাই চ্যানেলে চ্যানেলে মুখ আলো করে বসে আছেন, ঘাড়ে পাউডার। নারী নির্যাতনের দায়ে হাজতে থাকা কেউ কেউ এ পক্ষে, কেউ কেউ অন্য পক্ষে। যে সাংস্কৃতিক বটবৃক্ষ নারী সম্পর্কে কুৎসিত শব্দ বাক্যপ্রয়োগ ছাড়া কথা শুরুই করতে পারেন না, তিনিই এখন রাত দখল করার জন্য রাস্তায়। মাথার পিছনে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে পোস্টার সেঁটে যিনি জ্ঞান দিচ্ছেন তিনি এই নারী নির্যাতনের এক হুলো বেড়াল ছিলেন, সবাই জানে। প্রত্যেকে নিজের নিজের মতো করে রাস্তায়, কবিরা কবিতা পড়ছেন, গায়কেরা গান গাইছেন, সেলফি উঠছে, ভিডিও ক্লিপ উঠছে, আম্মো আছি এই প্রতিবাদে, আমি যে গান গেয়েছিলেম। বেশ তো প্রতিবাদ করুন বিচার চান, স্বাভাবিক। কিন্তু তার সঙ্গে এগুলো কী? কেন নীল রংয়ের চাদরকে সবুজ বলা হচ্ছে? একজন লিখলেন এক হাজার মানুষ শেয়ার করছেন, সন্দেহ জন্ম নিচ্ছে, কোথা থেকে পেলেন এই তত্ত্ব? কে দিল? কোনও বিশ্বাসযোগ্যতা আছে? কিন্তু দিলেন। একটা তথ্য শেয়ার করছেন, জানবেন না সেটা সত্যি কি না? মেয়েটির সঙ্গে একজনের সম্পর্ক ছিল, কতটা অসংবেদনশীল হলে লেখা যায়, সে কই, সে কেন সামনে আসছে না, সে নিশ্চয়ই সব জানে? তাকে কেন জেরা করা হল না? কী করে জানলেন যে তিনি কথা বলেননি, কী করে জানলেন যে তাঁকে জেরা করা হয়নি।

একটা পোস্টার ভাইরাল, সেখানে পাঁচজন ডাক্তারবাবুর নাম আছে, নাম আছে আরও তিনজনের। এঁরা নাকি ওই সেমিনার রুমে সকালেই হাজির হয়েছিলেন সমস্ত তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য, পোস্টারের উপরেই লেখা আছে ওয়ান্টেড, তলায় লেখা আছে এঁদের বাড়ির ঠিকানা জানান, বাকিটা জনগণ বুঝে নেবে। মানে? কারা ঠিক করছে এসব? তাদেরকে পিটিয়ে মারা হবে? কী বুঝে নেবে? এই পোস্টার ভাইরাল, শেয়ার করছেন হাজার হাজার মানুষ, এটা কি একটা সভ্যসমাজ? ঘটনার পরে ২৩টা দিন কাটতে চলেছে ঘটনা এখনও চার দিনের মাথায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। হার্ড ফ্যাক্ট যা আমরা জানতাম ১২ তারিখে, আজও তার থেকে এক কুঁচো বেশি জানি না। আপনাদের বলছি। একটু ভেবে দেখুন, এটা করা যায় কি না। কোনও তথ্য দেব না আমরা, কোনও গালগল্প শেয়ার করব না সমাজমাধ্যমে, চাদরের রং লাল না নীল, আত্মা এল না গেল, ৫১ ফিটের কতটা চাদর আর কতটায় লোকজন, কে ফোন করেছিল তার বাড়িতে এরকম হাজার হাজার তথ্য পড়ে থাক, আমরা কেবল তিনটে জিনিস লিখি, তিনটে দাবি থাক আমাদের ফেসবুকে, সমাজমাধ্যমে আর রাস্তায় ১) এই ধর্ষণ খুনের বিচার চাই। ২) এর পেছনে যারা আছে তাদের চিহ্নিত করুন। ৩) ধর্ষণ, মহিলাদের উপরে নির্যাতন নিয়ে সামাজিক সচেতনতা বাড়ান, লিঙ্গসাম্য নিয়ে সিরিয়াস আলোচনা হোক। আমরা মূল দাবি থেকে সরেছি অনেকটা, ১৪ তারিখে যে পবিত্র ক্রোধ দেখেছি রাস্তায় তার উপরে আজ চড়া মেকআপ, তার ওপরে নোংরা দলীয় রাজনীতি। কোনও প্ল্যানচেট ছাড়াই স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি সেই সময়টা আমাদের তিলোত্তমা ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে, পশুরও অধম এক মানুষের হাতে। যত দিন যাবে তত ওই ছবি অস্পষ্ট হবে, তত কম শোনা যাবে সেই শব্দগুলো যা এখনও ঘুম ভাঙিয়ে দিচ্ছে। আমরা মানুষ হিসেবে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলছি, বিচার চাইছি, আর কিচ্ছু নয়। কিন্তু সে সব তাকে তুলে রেখে গোটা প্রতিবাদ আর আন্দোলনের বড় অংশই চলছে একটা, মাত্র একটাই দাবি নিয়ে। মমতার পদত্যাগ। আচ্ছা, মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করলেই সমস্যা মিটে যাবে? দোষী শাস্তি পাবে? ধর্ষণ বন্ধ হয়ে যাবে?

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Sandip-Abhijit | CBI | সন্দীপ-অভিজিতের নারকো টেস্ট? বিচারকের প্রশ্নের মুখে সিবিআই
00:00
Video thumbnail
Anubrata Mondal House Exclusive | জামিনের খবরের পর অনুব্রতর বাড়িতে কী অবস্থা? দেখুন EXCLUSIVE ভিডিও
00:00
Video thumbnail
Anubrata Mondal | BJP | অনুব্রতর জামিন, বিস্ফোরক বিজেপির জেলা সভাপতি
00:00
Video thumbnail
Chandranath Sinha | Anubrata Mondal | অনুব্রতর জামিন, কী বললেন কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা?
00:00
Video thumbnail
Kajal Sheikh | Anubrata Mondal | অনুব্রতর জামিন, কী বললেন কাজল শেখ?
00:00
Video thumbnail
Jadavpur University | ঠিক মত ক্লাস হচ্ছে না, অনশন চলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে
00:00
Video thumbnail
বাংলা বলছে | ঠান্ডা মাথায় থ্রেট কালচারটা কী বিষয়? বলে ফেল ঢোক গিললেন তৃণমূলের প্রদীপ্ত মুখোপাধ্যায়
00:40
Video thumbnail
Sealdah Court | 'সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে প্রমাণ পেয়েছেন?'
04:50
Video thumbnail
বাংলা বলছে | Pradipta Mukherjee | কলতানের জামিন, কী বললেন তৃণমূল নেতা প্রদীপ্ত মুখোপাধ্যায়
02:09
Video thumbnail
Anubrata Mandol | দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে জামিন অনুব্রতর
08:40