Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeদেশSedition Law: কেন্দ্রকে সুপ্রিম ধাক্কা, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আপাতত ঠান্ডাঘরেই

Sedition Law: কেন্দ্রকে সুপ্রিম ধাক্কা, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন আপাতত ঠান্ডাঘরেই

Follow Us :

কলকাতা টিভি ওয়েব ডেস্ক: আপাতত ঠান্ডাঘরেই রাষ্ট্রদ্রোহ আইন। ঐতিহাসিক নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় স্থগিতাদেশ দেশের সর্বোচ্চ আদালতের। কেন্দ্র রাষ্ট্রদ্রোহ আইন পুনর্বিবেচনা না করা পর্যন্ত এই আইনে সমস্ত বকেয়া মামলায় স্থগিতাদেশ দেশের প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের।বুধবার সুপ্রিম কোর্টের এই অন্তর্বর্তী নির্দেশে জোর ধাক্কা খেল কেন্দ্র।

বুধবার ১৫২ বছরের পুরনো রাষ্ট্রদ্রোহ আইনকে ঠান্ডাঘরে পাঠিয়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, কেন্দ্রীয় সরকার ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪এ ধারাটি পুনর্বিবেচনা না করা পর্যন্ত এই আইনে কেন্দ্র বা রাজ্য কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে না। এক অন্তর্বর্তী নির্দেশে সর্বোচ্চ আদালত কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলিকে জানিয়ে দিল এই আইনে কারও বিরুদ্ধে এফআইআর করা থেকে সংযত থাকতে।

ভারতের প্রধান বিচারপতি এনভি রমনা, বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং বিচারপতি হিমা কোহলিকে নিয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে বকেয়া মামলা, আপিল এবং শুনানি আপাতত বন্ধ রাখতে। এই আইনে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট আদালতে জামিনের আবেদন করতে পারবেন।

আদালত আরও বলেছে, ১২৪এ ধারায় যদি নতুন কোনও মামলা দায়ের করতেই হয়, তাহলে অভিযুক্ত ব্যক্তিও জামিনের আবেদন করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় সরকার আদালতকে এর আগেই জানিয়েছিল ব্রিটিশ উপনিবেশকালের এই আইন পুনর্বিবেচনা করার প্রয়োজন রয়েছে। আদালত বলেছে, একদিকে রাষ্ট্রের প্রতি কর্তব্য অন্যদিকে নাগরিক অধিকার- এই দুইয়ের মধ্যে একটি ভারসাম্য রক্ষা করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন- Pakistani Hindus: নাগরিকত্ব না পেয়ে দেশ ছেড়েছেন ৮০০ পাকিস্তানি হিন্দু 

রাষ্ট্রদ্রোহ আইন নিয়ে আবেদনকারীর অভিযোগ ছিল, ১৮৭০ সালের এই আইন অপব্যবহার করা হচ্ছে। দেশের প্রধান বিচারপতি রমনা বলেন, আমাদের দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে দমন করতে ব্রিটিশরা যে আইন ব্যবহার করত, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পর সেই আইনের কি আজ কোনও প্রয়োজন আছে?

RELATED ARTICLES

Most Popular

Recent Comments