নয়াদিল্লি: বাংলা (Bangla) থেকে বিহারের (Bihar Diwas)) বিচ্ছিন্নতা স্মরণে প্রতি বছর ২২ মার্চ বিহার দিবস (Bihar Diwas) পালিত হয়। বিহার দিবস উদযাপনের ঐতিহ্য প্রথম ২০১০ সালে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Chief Minister Nitish Kumar) নির্দেশনায় শুরু হয়েছিল। তখন থেকেই এই দিনটি উৎসাহের সঙ্গে পালিত হয়ে আসছে।
এদিন বিহার দিবসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও সাংস্কৃতিক দিককে সম্মান জানিয়ে বিহার দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জ্জুন খাড়গে (Mallikarjun Kharge)।
এক্স হ্যান্ডেলে এই দিবসের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে রাহুল গান্ধী লেখেন, বিহারের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, সভ্যতা, জ্ঞান এবং শিল্প শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ভারতের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে এবং দিকনির্দেশনা দেখিয়েছে। রাজ্যের সকল বাসিন্দাকে বিহার দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা’।
আরও পড়ুনঃ বেঙ্গালুরুতে অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার সূচনা করলেন মোহন ভাগবত
পাশাপাশি কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, ভারতের ইতিহাসে রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করে, বিহার দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
এক্স হ্যান্ডেলে খাড়গে লেখেন, বিহার হল গণতন্ত্রের জন্মস্থান, জ্ঞানের পীঠস্থান। বিহার থেকে গান্ধীজী ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন। বিহারে শীঘ্রই সামাজিক ন্যায়বিচার, সমতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের অধ্যায়ের সূচনা হতে চলেছে। এখন সময় এসেছে যখন বিহারকে গণতন্ত্র এবং সংবিধান রক্ষায় ভূমিকা পালন করতে হবে’ ।
বিহারের প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির পক্ষ থেকেও বিহার রাজ্যকে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। এক্সে কমিটি লেখে, বিহার প্রতিষ্ঠা দিবসে সকল বিহারবাসীকে আন্তরিক অভিনন্দন। জ্ঞান, ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং সংগ্রামের ভূমি বিহার দেশকে মহান নেতা, চিন্তাবিদ এবং বিপ্লবী দিয়েছে। আসুন আমরা রাজ্যের গৌরবময় অতীত থেকে অনুপ্রেরণা গ্রহণ করি এবং অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যাই। জয় বিহার।”
দেখুন অন্য খবর: