ওয়েব ডেস্ক: যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর থেকেই আন্তর্জাতিক মহলে একাধিক চাপের মুখে পড়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। লেবাননের স্বাধীনতাকামী এই সংগঠন প্রমাণ করেছে চাপ দিয়ে ইজরায়েলকে পঙ্গু করে দিতে পারে তারা। এদিকে, জেরবার অবস্থায় ইজরায়েলও। অর্থনীতি ধ্বসে পড়েছে দেশটির। নিজের দেশের আমজনতাকে জীবনধারণের নুন্যতম প্রয়োজনীয় জিনিসও সরবরাহ করতেও অক্ষম তারা। তাই নিজের দেশের জনগণের রোষের মুখে পড়েছেন নেতানিয়াহু।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের টাকা থেকে সরছে বঙ্গবন্ধুর ছবি
অপরদিকে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরও পুরোদস্তুর হামলা ও পাল্টা হামলা জারি রয়েছে লেবানন ও ইজরায়েলের মধ্যে। দক্ষিণ গাজার রাফার জেনিনা এলাকায় বুর্জ আওয়াদের কাছাকাছি ইজরায়েলি সেনাদের উপর একটি অতর্কিত হামলা চালায় আল কাসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা। অবস্থানরত সামরিক যানেও চলে দেদার হামলা। এছাড়াও গাজার একটি হাসপাতাল ও উত্তরাঞ্চলের ইজরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ। ঘটনায় জাবালিয়ার নিহত হয় এক ইজরায়েলি সেনা।
৩ অক্টোবর শহীদ আবু আলী মুস্তাফা ব্রিগেডের সঙ্গে যৌথ অপারেশনে অংশ নেয় আল কুদস ব্রিগেডের যোদ্ধারা। ইজরায়েলি কনভয় লক্ষ্য করে হামলা চালায় লেবাননের সেনারা। অপরদিকে, ফজ্জাহ সামরিক সাইট এবং নেটজারিম ফ্রন্টে ইজরায়েলি বাহিনীকে টার্গেট করে হামলা চালায় মুজাহিদিন ব্রিগেডের যোদ্ধারা। এদিনের ইরাকের ইসলামিক প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সঙ্গে সমন্বয় করে সামরিক অপারেশন পরিচালনা করেছে ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী। দুটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে তারা।
দেখুন আরও খবর: