ওয়েব ডেস্ক: হিজবুল্লার বড়সড় নেতা কিংবা সেনা কমান্ডারদের হত্যা করার মাধ্যমে জয়ের আনন্দে বিভোর ছিল ইজরায়েল। কিন্তু শেষমেষ যুদ্ধ বিরতির মতো চুক্তির মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করতেই হল সেনাদের।সেপ্টেম্বরের পুরোদমে যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে ইজরায়েলের বেশ কিছু অঞ্চলের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় হিজবুল্লা। শক্তিশালী যন্ত্রের মাধ্যমে ক্যাপচার করা হয় ইজরায়েলের বেশ কিছু জরুরী ভিডিও।
গেল জুনে বন্দরনগরীর ভিডিও সর্বপ্রথম প্রকাশ করে হিজবুল্লা। আর অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে নিয়মিত হামলা চালানো হয় এই শহরে। যেখানে টার্গেটের মূল কারণ ছিল ইজরায়েলের বিভিন্ন সেনা ও নৌ ঘাঁটিগুলি। নিত্যদিন সীমান্তের ওপার থেকে ছুটে আসা মিসাইলের আঘাতে কেঁপেছে ইজরায়েল।
আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে ফের লেবাননে বিধ্বংসী হামলা চালাল ইজরায়েল
গত মাসে হামলার কারণে ব্ল্যাকআউট নেমে আসে হাইফা শহরে। তবে গত সপ্তাহে ইজরায়েল এবং আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তৈরি হয় উদ্বেগজনক পরিস্থিতি। এই সময় হামলার পরিমাণ ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সেনাঘাঁটিতে আঘাত আসতে থাকে দ্রুত। রবিবার ৩০০ মিসাইল ও ড্রোন হামলা হয়।
একদিনে এত সংখ্যক আঘাত টি প্রথম ছিল। শুধু তাই নয় একান্নটি মিলিটারি অপারেশন পরিচালনা করা হয়। আর তখন রাজধানী তেল আবিবকে রক্ষা করার জন্য একমাত্র রাস্তা ছিল যুদ্ধ বিরতি। ইতিমধ্যে ৭১ দিনের এই যুদ্ধে লেবানন ভূখণ্ডে ১২০ জন ইজরাইল সেনাকে হত্যা এবং ১৩০০ জন সেনাকে আহত হওয়ার ঘোষণা করেছে হিজবুল্লা।
দেখুন আরও খবর: