নয়াদিল্লি: আমেরিকার (US) প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুসম্পর্ক সর্বজনবিদিত। এর আগে ট্রাম্প আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ২০১৬ থেকে ২০২০ সালে তা দেখা গিয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় আসলে চিন থেকে যা যা আমদানি হয় তার উপরে তিনি অনেক বেশি মাত্রায় কর বসাবেন। যার ফলে ভারতের শেয়ার বাজারও (Share Market) চাঙ্গা হয়েছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই উঠছে শেয়ার দর। মনে করা হচ্ছে ভারতের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যে ট্রাম্পের নীতির ভালো প্রভাব পড়বে। ট্রাম্প চিন বিরোধী বলে পরিচিত। ট্রাম্প বলেছেন তিনি আমেরিকার গর্বকে ফিরিয়ে আনতে চান। তাঁর কথা অনুযায়ী চিনের পণ্য আমেরিকার বাজারে কমলে ভারতের পণ্য বাড়বে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন বিশ্ব অর্থনীতিতেও বড়সড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। চিন-মার্কিন সম্পর্কে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি কৌশলগত খাতে বিনিয়োগে বিধিনিষেধের ফলে ভারতের অর্থনীতি আরও একটু চাঙ্গা হতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে অর্থনীতি, বাণিজ্য, জলবায়ু এবং ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত বিষয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসনের একটি সুরক্ষিত বাণিজ্য নীতি আমদানিকৃত কাঁচামাল ও পণ্যের উপর উৎপাদন, প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। সেই কারণে চিনের রফতানি প্রভাবিত হতে পারে।
আরও পড়ুন: বার্লিন প্রাচীর পতনের ৩৫ বছর, বিপন্নতা উস্কে ইজরায়েল, রাশিয়াকে কি থামাবে?
দেখুন অন্য খবর: