ওয়েব ডেস্ক: একদিকে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পুরো মুসলিম গোষ্ঠীকে সহায়তা করলেও ইরান নিজের জলসীমার ঝুঁকি দেখছে। ধারণা করা হচ্ছে সমুদ্রসীমায় হতে পারে সন্ত্রাসী হামলা। তবে ইরানের নেভি কমান্ডার বলছেন, এত ঝুঁকি, বিপদ, আক্রমণের সম্ভাবনা নিষেধাজ্ঞা থাকলেও জলসীমায় শক্তিশালী কমান্ডার বসাচ্ছে তেহরানের নৌ বাহিনী।
ইরানের নেভি কমান্ডার বলছেন, এত নিষেধাজ্ঞার পরেও যদি নিজেদের এমন ভাবে প্রমাণ করা যায় যে ইরান এবং ইরানের দেশের মানুষকে কোণঠাসা করা এতটাও সহজ নয়, তাহলে সেটাই হবে ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়া আর দেশের সব ধরন এর সক্ষমতাকে প্রতিষ্ঠা করা।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রেই ঝলসে চলেছে ইজরায়েল? বড় তথ্য ফাঁস
মধ্যপ্রাচ্যের বিপদ আটকাতে ইরানের নৌবাহিনী দ্বিগুণ করা হবে। নৌবাহিনীর প্রধান এও বলেছেন যে, মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় এমন ভাবে নিরাপত্তা দেওয়া হবে যেন এই জলসীমা চিরতরে ছেড়ে দেয় বিদেশি সেনারা। গত কয়েক বছরে ইরানের নৌ বাহিনী বেশ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। তৈরি করেছে বিভিন্ন নৌযান এবং রণতরি।
এদিকে, বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের নৌ সীমায় এমন আটটি নৌঘাঁটি রয়েছে, যেগুলোকে সাধারণত স্থায়ী ধরা হয়। আর এর মধ্যে রয়েছে ইজরায়েল ইরাক ও সিরিয়ার নৌ সীমান্ত। ইরান সমর্থিত সশস্ত্র হুথি যোদ্ধারা মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলে বাধা দেওয়ার পর থেকে এই জলপথে সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়েছে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।
দেখুন আরও খবর: ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্ষমতা বাড়াচ্ছে ইরান!