ওয়েব ডেস্ক: আকাশ পথে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আটসাঁট। ২৬ অক্টোবর ইজরায়েলের আক্রমণের পর আরও দৃঢ় হয়েছে প্রতিরোধ ব্যবস্থা। প্রতিরোধের পাশাপাশি মাথায় রাখা হচ্ছে আক্রমণের কথাও। অস্ত্র ভাণ্ডারে সংখ্যা বেড়েছে অসংখ্য ব্যালেস্টিক মিসাইল। রুহুল্লা খামেনি ক্ষমতায় আসার পর জোর দেওয়া হয় ইরানের অস্ত্র ভান্ডার মজবুত করার দিকে। আপাতত, ইজরায়েলকে প্রতিহত করাই ইজরায়েলের কড়া প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার মুখ্য উদ্দেশ্য।
আরও পড়ুন: ক্যানসার সারাবে ন্যানো রোবট! সুইডেনে যুগান্তকারী আবিষ্কার
এই মুহূর্তে ইরানের অন্যতম বড় সমস্যা দেশটির অনুন্নত বিমান বাহিনী। ইসলামিক বিপ্লবের আগে ওয়াশিংটনের কাছ থেকে কেনা বিমানগুলি তেহরানের একমাত্র ভরসা। প্রায় ৪ দশক আগের যুদ্ধবিমানের মধ্যে রয়েছে এফ ৪০, মিগ ২৯। ফলত, যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ এই বিমান। যদিও খামেনির প্রশাসন চেষ্টা করছে দুর্বলতা পূরণের জন্য চেষ্টা করে চলেছে। ধারণা করা হচ্ছে, নয়া যুদ্ধননীতি ও অস্ত্রের প্রয়োগের ফলে ইজরায়েলকে প্রতিরোধ করতে সফল হয় ইরান।
দেখুন আরও খবর: