ওয়েব ডেস্ক: চব্বিশ বছর একটানা জোর করে দেশ শাসন করা এক স্বৈরাশাসকের মাত্র ১২ দিনের মধ্যে পতন। শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, ঘটনা ভিত নাড়িয়ে দিয়েছে গোটা পৃথিবীতে থাকা স্বৈরাশাসকের আসনে থাকা প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, সামরিক সৈন্য বা সর্বোচ্চ নেতার। আসাদ সরকারকে টিকিয়ে রাখার পিছনে সর্বাত্বক চেষ্টা ছিল ইরান ও ইরান সমর্থিত স্বাধীনতাকামী সংগঠনগুলির। ইরানের পরাজয়ের খবরে খুশি ইজরায়লের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। যদিও ভয় ও আতঙ্ক গ্রাস করেছে তাঁকেও।
আরও পড়ুন : আজও হল না চিন্ময় কৃষ্ণদাসের জামিন! কেন এই টালবাহানা?
অবরুদ্ধ সিরিয়ার গোলান মালভূমির সিরিয়া অধ্যুষিত বাফার অঞ্চলেও সেনা মোতায়েন করে ফেলেছে তেল আভিভ। কিন্তু সিরিয়াতে যাই হয়ে যাক না কেন, ইজরায়েল এখনও লক্ষ্য ইরানের মদতপুষ্ট স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠীগুলির। তাদের লক্ষ্য, ইজরায়েলের প্রাণকেন্দ্র তেল আভিভ। মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার মাঝেই সোমবার আচমকাই ইজরায়েলের মধ্যাঞ্চলে একটি আবাসিক ঘাঁটিতে ড্রোন হামলা হয়েছে। তেল আভিভ থেকে মাত্র ২৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইয়াভনে শহরে আঘাত হানে একটি ড্রোন। ভবন থেকে উঠছে কালো ধোঁয়া। ইজরায়েল সূত্রে খবর, এই হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের বিদ্রোহীরা।
এদিকে, ইয়েমেনের বিদ্রোহীরাও শিকার করে নিয়েছে হামলার কথা। তারা আরও জানিয়েছে, প্যালেস্টাইনের সাধারণ মানুষের উপর চালানো হামলার প্রতিশোধ নিতেই ইজরায়েলের উপর হামলা চালিয়েছে তাঁরা। সফল ভাবেই লক্ষ্যবস্তুর উপর হামলা চালিয়েছে তাঁরা।
দেখুন আরও খবর :