নয়াদিল্লি: লেবাননে (Lebanon) হিজবুল্লা গোষ্ঠীর পেজার বিস্ফোরণের পর আলোচনায় রহস্যময়ী এক নারী। হাঙ্গেরির যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পেজার বিক্রির অভিযোগ উঠেছে তাঁর সিইও তিনি। হাঙ্গেরি ও ইতালির এই দ্বৈত নাগরিক বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন। ক্রিশ্চিয়ানা বারসোনি (Critiana Barsony) নামের ৪৯ বছর বয়সি এই ডাকসাইটে সুন্দরী এখন চর্চায়। ৭টি ভাষায় পারদর্শী বারসোনি কণাপদার্থবিদ্যায় পিএইচডি ডিগ্রিধারী। আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মানবিক সংস্থায় কাজের অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। কাজ করেছেন প্যারিস ও ভিয়েনায়। তাঁর ভূমিকা এখন খতিয়ে দেখছে সব মহল।
হিজবুল্লার সদস্যদের কাছে থাকা প্রায় তিন হাজার পেজার বিস্ফোরণের পর থেকেই ডিভাইসগুলির প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান কোনটি তা নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। ডিভাইসগুলিতে তাইওয়ানের একটি সংস্থার লোগো থাকলেও তাদের দাবি এগুলি তৈরি করেছে হাঙ্গেরির একটি সংস্থা। ওই প্রতিষ্ঠানটির কাজ নিয়েও অনেক ধোঁয়াশা রয়েছে। অনেকের দাবি, প্রশ্নের মুখে নিরাপত্তার কারণে বারসোনিকে নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে হাঙ্গেরির গোয়েন্দা সংস্থা। তবে আত্মগোপনে যাওয়ার আগে পেজারগুলি তৈরির কথা অস্বীকার করেছে বারসোনি। দাবি, কেবল মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে তার প্রতিষ্ঠান।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় বামপন্থী নেতা দিশানায়েক এগিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে
আরও খবর দেখুন