কলকাতা: তিলোত্তমার খুনের ১৮ দিন পরে ভাইরাল সিসিটিভি (Viral CCTV) ফুটেজ। তরুণী ডাক্তারের দেহ উদ্ধার হয়েছে আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Hospital) সেমিনার রুমে (Seminar Room)। দেখা যাচ্ছে সেখানে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আইনজীবী ও অন্যরা উপস্থিত রয়েছেন। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে শান্তনু দে নামে এক ব্যক্তিকে। প্রশ্ন উঠছে তিনি সেখানে কী করছিলেন? যেখানে ধর্ষণ খুনের ঘটনা ঘটেছে সেখানে ওই ব্যক্তিরা গেলেন কী করে? তা তো পুলিশের ঘিরে রাখার কথা। কারণ অপরাধের ঘটনাস্থল তদন্তে খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে অনেকের উপস্থিতিতে প্রমাণ লোপাট হতে পারে। সেমিনার হলে দেখা যাচ্ছে সন্দীপবাবু ঘনিষ্ঠ দেবাশিস সোম, প্রসূন চট্টোপাধ্যায়দের। জানা গিয়েছে, প্রসূনবাবু ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে কর্মরত। তিনি সেখানে কী করছিলেন?
অভিযোগ, ওই নির্যাতিতা তরুণী ডাক্তারের বাবা মাকে তিন ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়। মেয়ের দেহ দেখতে দেওয়া হয়নি। তাহলে তাঁরা গেলেন কী করে? ঘটনায় তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ প্রথম থেকেই সামনে এসেছে। যতদিন যাচ্ছে সেটা জোরালো হচ্ছে। এই ভিডিও কি এবার তদন্তে মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে? উল্লেখ্য, সিবিআই তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর আদালতে তারা দাবি করেছিল ক্রাইম সিন বা অপরাধ স্থল অপরিবর্তিত নেই। তাহলে কি তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ জোরালো হচ্ছে। (কলকাতাটিভি অনলাইন এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি।)
আরও পড়ুন: মৃৎশিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে স্বপ্ন দেখেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত সুবীর পাল
আরও খবর দেখুন