Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeকলকাতাAnit Thapa-Mamata Banerjee: মমতা-অনিত কথা বিধানসভায়, পাহাড়ের উন্নয়নই লক্ষ্য, দাবি জিটিএ প্রধানের

Anit Thapa-Mamata Banerjee: মমতা-অনিত কথা বিধানসভায়, পাহাড়ের উন্নয়নই লক্ষ্য, দাবি জিটিএ প্রধানের

Follow Us :

কলকাতা: পাহাড়ের উন্নয়নই (Hill development) এখন তাঁদের একমাত্র লক্ষ্য বলে ফের জানালেন জিটিএ চেয়ারম্যান অনিত থাপা (GTA Chairman Anit Thapa)। বুধবার বিধানসভা ভবনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Chief Minister Mamata Banerjee) সঙ্গে দেখা করেন অনিত। পাহাড়ের উন্নয়ন ছাড়াও বেশ কিছু সমস্যা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেন বলে সূত্র্রের খবর। 

পরে অনিত বলেন, জিটিএ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে। জিটিএর মাধ্যমে পাহাড়ের আরও উন্নতি কী করে করা যায়, তা নিয়ে কথা হল। দীর্ঘদিন ধরে জিটিএ কোনও কাজ করছিল না। তাই এখন জিটিএকে সক্রিয় করতে হবে। 

অনিত বলেন, গোর্খাল্যান্ডের (Gorkhaland) বিষয়টি রাজ্য সরকারের হাতে নেই। এটা কেন্দ্রীয় সরকারের বিষয়। তাই গোর্খাল্যান্ড হবে কি না, সেটা এই মুহূর্তের আলোচনার বিষয় নয়। 

আরও পড়ুন: Money Recovery of ED at kolkata: কলকাতায় বিপুল টাকার হদিশ, ইডির ম্যারাথন তল্লাশি 

তিনি জানান, পাহাড়ের স্কুলগুলিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে আছে, বেশ কিছু প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়িত হচ্ছে না। সেগুলি নিয়েও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হল। 

গোর্খাল্যান্ড নিয়ে আলোচনা হয়নি বলে অনিত দাবি করলেও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তা নিয়ে কথা হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। এই মুহূর্তে পাহাড়ে অনিত কিছুটা কোণঠাসা। দার্জিলিং পুরসভা হামরো পার্টির হাতছাড়া হওয়ার পর গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিমল গুরুং, রোশন গিরি, হামরো পার্টির অজয় এডওয়ার্ড, জিএনএলএফের মন ঘিসিংরা একজোট হয়েছেন। তাঁরা আগেই জানিয়েছেন, পৃথক গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে ফের নতুন করে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তাঁদের অভিযোগ, কেন্দ্র এবং রাজ্যের সরকার পাহাড়ের মানুষের আবেগকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। 

জিটিএ নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, পাহাড়ে ততই ফের আলাদা গোর্খাল্যান্ডের দাবি জোরালো হচ্ছে। এই নতুন রাজনৈতিক সমীকরণ অনিত এবং তৃণমূলকে কিছুটা চিন্তায় রেখেছে। তবে এদিন মুখে অনিত বলেন, বিমল, রোশন, অজয়, মনদের মধ্যে কোনও মিল নেই। দীর্ঘদিন তাঁরা একে অপরের বিরুদ্ধে বলেছেন। এখন তাঁরা আমার বিরুদ্ধে একজোট হচ্ছেন। তাঁর দাবি, তবে তাঁরা এখনও পর্যন্ত পাহাড়ে ঢুকতেই পারছে না। পাহাড়ের মানুষ বুঝে গিয়েছে, উন্নয়ন ছাড়া কোনও পথ নেই।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Recent Comments