Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeFourth Pillar | মণিপুর এবং আমাদের বোবা প্রধানমন্ত্রী
Array

Fourth Pillar | মণিপুর এবং আমাদের বোবা প্রধানমন্ত্রী

Follow Us :

৭৮ দিনের মাথায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী মণিপুর নিয়ে বিবৃতি দিলেন। ঠিক মণিপুর নিয়েও বলব না, উনি মূলত বিবৃতি দিলেন ওই দুই নারীকে নগ্ন করে প্যারেড করানোর ভিডিওটা নিয়ে। মণিপুরের সঙ্গে নির্লজ্জভাবে তুলনা করলেন রাজস্থান, ছত্তিশগড়ের কিছু ঘটনার এবং এই প্রসঙ্গে ওনার মন কি বাত বলতে গিয়ে একবারও মুখে আনলেন না মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন্দ্র সিংয়ের নাম। গুজরাত দাঙ্গার পরে অটলবিহারী বাজপেয়ী নরেন্দ্র মোদিকে অন্তত রাজধর্ম পালন করার কথা বলেছিলেন, এবারের এই ভয়ঙ্কর জাতি দাঙ্গায় যেখানে সরকারি হিসেবেই ১৫০ জন মারা গিয়েছেন, ৬০ হাজারের ওপর মানুষকে ঘর ছেড়ে পালাতে হয়েছে, তাদের ঘর ভাঙা হয়েছে, ২৫০-র বেশি উপাসনালয় ভাঙা হয়েছে, সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে একটা সাধারণ পরামর্শও দিলেন না দেশের প্রধানমন্ত্রী, কারণ সেদিন অটলবিহারী বাজপেয়ীর ওই পরামর্শ তাঁর অনাবশ্যক মনে হয়েছিল। কিন্তু সেদিন আর এদিনের তফাত আছে, ভায়োলেন্সের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ছে, প্রচুর জমা আছে, একবার ইন্টারনেট খুলে দিলে সেসব গলগল করে বেরিয়ে পড়বে। রাজ্য সরকার ক্লু-লেস, তারা জানেই না কীভাবে এই সমস্যা সামলাতে হবে। মোদি অমিত শাহ বা বীরেন্দ্র সিংয়ের সরকার এটাকে একটা আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা ধরে এগোচ্ছেন কিন্তু ক্ষত অনেক গভীরে। শুধু বিরোধীরা দাবি করছেন বীরেন্দ্র সিংয়ের পদত্যাগ তাও তো নয়, মণিপুরের বিজেপি বিধায়করাও মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইছেন। আর রাজ্য সরকার আর মোদি–শাহ সরকারের চূড়ান্ত ব্যর্থতার ফলে এই আগুন ছড়াচ্ছে। 

মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট, এনডিএ-র অ্যালায়েন্স, এই সেদিনে তারা দিল্লিতে এনডিএ বৈঠকে গিয়েছিল। তাদের আর্মড ইউনিট, সশস্ত্র বাহিনী পামরা, তারা মিজোরামের মেইতেইদের জানিয়েছে, এ রাজ্যে, মানে মিজোরামে তাদের থাকাটা নিরাপদ নয়, থাকতে হলে নিজের দায়িত্বে থাকুন, কোনও কিছু ঘটে গেলে অন্য কারওকে দোষ দেবেন না। পরিষ্কার হুমকি। এবং তারপর থেকে মিজোরামের ৫ লাখ মেইতেইরা পালানো শুরু করেছে, মণিপুর সরকার তাদের এয়ার লিফট করে মণিপুরে আনানোর ব্যবস্থা করছে। নাগাল্যান্ড বা নিজোরামে পালিয়ে যাওয়া কুকি-জো’রা, যারা এই দাঙ্গার ফলেই বাড়ি ঘরদোর ফেলে অন্য রাজ্যে পালাতে বাধ্য হয়েছিল, তারা দেখছে, সরকারের একটা চোখ, মেইতেই মুখ্যমন্ত্রী মেইতেইদের সাহায্য করছেন। ওদিকে মিজোরামে এই মেইতেইরা কিন্তু মণিপুরের নন, এঁরা অসমের বরাক উপত্যকার আদি বাসিন্দা, সেখানের জাতি হিংসার পরে তাঁরা মিজোরামে এসেছেন। এবার আবার দীর্ঘ ২০-২৫-৩০ বছর ধরে তিল তিল করে বানানো ভিটে ছেড়ে আবার উদ্বাস্তু। ওদিকে মেঘালয়ে ইম্ফলের কাছে কুকি মেইতেই ঝামেলা হয়েছে, আগুন জ্বলেছে। মানে এ আগুন ছড়াচ্ছে, সোজা কারণটা হল উত্তর পূর্বাঞ্চলে মিজোরা থাকেন মিজোরামে, নাগারা থাকেন নাগাল্যান্ডে, মেঘালয়ে গারো আর খাসিরা, বিষয়টা এমনটা নয়। বহু ছোট ছোট জনজাতি মোজায়েকের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে গোটা উত্তর পূর্বাঞ্চলে, কাজেই এক রাজ্যের ঘটনা অন্য রাজ্যে প্রভাব ফেলবে বইকী। সেটাই শুরু হয়েছে এবং তার প্রভাব পড়ছে গোটা উত্তর পূর্বাঞ্চলে। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ইন্ডিয়া জোটের পাটিগণিত আর রসায়ন  

কেউ যদি মনে করেন এই জাতি দাঙ্গা হঠাৎই হল বা দুই জাতির মধ্যে পুরনো কিছু বিবাদ নিয়ে হল তাহলে ভুল করবেন। এ দাঙ্গার পিছনে তিনটে বড় কারণ আছে, এ দাঙ্গা পূর্ব পরিকল্পিত। প্রথম কারণ হল বিজেপির ভোটের রাজনীতি, কেবল মণিপুরে নয়, বিজেপি দেশের সর্বত্রই সংখ্যাগুরু হিন্দুদের গরিষ্ঠাংশকে নিজেদের দিকে আনার কাজ করে, এক মেরুকরণের রাজনীতিই তাদের বেড়ে ওঠার ভিত্তি। মণিপুরে মেইতেইরা মূলত হিন্দু, বৈষ্ণব, তাঁদের লিপি বাংলা, ভাষা মণিপুরি, তাঁরা জনসংখ্যার ৫৩-৫৪ শতাংশ। অন্যদিকে কুকি-জো’রা বা মোট শিডিউল ট্রাইবরা সবাই মিলে মণিপুরের ৪৩-৪৪ শতাংশ জনসংখ্যা। মণিপুরের বিধায়কদের ৬০ জনের মধ্যে ৪০ জন সমতলের বাসিন্দা যেখানে মেইতেইদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা। কাজেই সরল হিসেব হল ওই ৫৩-৫৪ শতাংশ মেইতেইদের ৭৫-৮০ শতাংশ ভোট সিকিওর করতে হবে, মানে মোট ভোটের ৪০ শতাংশ। ব্যস তাহলেই তো হয়ে গেল এক গুজরাত, অখণ্ড শাসনের সুযোগ। তাই মেইতেই মুখ্যমন্ত্রীকে নরেন্দ্র মোদি পদত্যাগ করতে বলতে পারছেন না, রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করতে বলতে পারছেন না, অবিলম্বে সেনাবাহিনী নামিয়ে দাঙ্গাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। কেবলমাত্র ভোটের রাজনীতির কারণেই জ্বলছে মণিপুর, এটাই প্রথম কারণ। দ্বিতীয় কারণ হল জমি। সংবিধানের ৩৭১ ধারার অধিকার অনুযায়ী আদিবাসীদের জমি অনাদিবাসীরা কিনতে পারে না, উত্তর পূর্বাঞ্চল, পার্বত্য এলাকায় এই আইন কঠোরভাবে পালন করা হয়ে এসেছে। কিন্তু এই আইনের ফলে আম্বানির অসুবিধে, আদানির অসুবিধে, খনি থেকে খনিজ পদার্থ বার করা যাচ্ছে না, জঙ্গলের কাঠ পাওয়া যাচ্ছে না। কাজেই ওই জমি কেনাতে হবে এমন লোকেদের দিয়ে যাদেরকে সঙ্গে রেখেই এই ব্যবসাটা করা যায়। মেইতেইরা সমতলবাসী হিন্দু কিন্তু তাঁদের মধ্য থেকে দাবি ওঠানো হল, তাঁদেরও আদিবাসী স্টেটাস চাই, তাঁরাও আদিবাসী। হাইকোর্টে এই আবেদন গেল, একবার আদিবাসী তকমা জুটে গেলে এই মেইতেইরা কিনবেন আদিবাসীদের জমি কারণ তাঁরা অর্থবান, লেখাপড়া ইত্যাদিতে অনেক এগিয়ে। তাঁদের হাতে জমি এলেই এবার জমি লিজ দেওয়ার খেলা শুরু হবে, এবার অনায়াসে পাহাড় খোঁড়া যাবে, জঙ্গল সাফ করা যাবে। কিন্তু এই উদ্যোগ কুকিদের সামাজিক আর্থিক নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জ জানাল, কাজেই তাঁরাও মাঠে নামলেন বিরোধিতায়। সংঘর্ষের আবহ তৈরি হল, দরকার ছিল কিছু ফুলকির, কাজেই কর্পোরেট লুঠকে বজায় রাখার জন্য এই দাঙ্গার প্রয়োজন ছিল, এই দাঙ্গা তাদের পূর্বপরিকল্পিত। 

তিন নম্বর যে কারণ তা আন্তর্জাতিক, উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিস্তৃত পাহাড়ি জমিতে গাঁজার চাষ হয়, গাঁজা, কোকেন, মারিজুয়ানার যে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গল, তা এই মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ডকে ছুঁয়েই। আর পাশে বিস্তৃত সীমান্ত, ৩০-৪০-৬০ জনকে নিয়ে আর্মড ফোর্স তৈরি, ইনসারজেন্সি, অস্ত্র জোগাচ্ছে ড্রাগ মাফিয়ারা, বিস্তৃত অঞ্চলে প্রশাসন বলে কিছুই নেই। কিন্তু মজার ব্যাপার হল নেপোয় মারছে দই, এই বিরাট অঞ্চলে গাঁজার চাষ করেন মূলত আদিবাসীরা, কারণ তাঁদের রয়েছে জঙ্গলের আড়াল, কিন্তু সেই ‘র মেটিরিয়াল’ নিয়ে বাণিজ্যে কিন্তু সমতলের মাফিয়ারা, তাদের মধ্যে রাজনীতিবিদ আছে, ব্যবসায়ী আছে, তথাকথিত সমাজকর্মী আছে এবং আছে পুলিশকর্তারা। উত্তর পূর্বাঞ্চলের কোনও রাজ্য সরকার এই ড্রাগ মাফিয়াদের প্রভাবমুক্ত নয়। এবার সেই সমতলের মেইতেইদের হাতে সুযোগ এসেছে ওই জঙ্গলে এমনকী ‘র মেটিরিয়াল’, মানে গাঁজার চাষেও দখলদারি নেওয়ার, সেখান থেকে জন্ম নেওয়া দ্বন্দ্ব আর স্বার্থের লড়াইয়ের মধ্যে লুকিয়ে আছে এই জাতি দাঙ্গার বীজ। কোথা থেকে এল এই সফিস্টিকেটেড আর্মস? কে জোগাল? কারা জোগাল শয়ে শয়ে গাড়ি? কারা জোগাল চার্চ ভাঙার জন্য বুলডোজার? আর্মির পোশাক, পুলিশের পোশাক কারা জোগাল? এই দাঙ্গার মধ্যেই হাজার হাজার কোটি টাকার ড্রাগ নিরাপদে দেশের বাইরে গেছে, এই ডামাডোলে ড্রাগ মাফিয়াদের বাণিজ্য রমরম করে চলেছে, মণিপুরি গাঁজার সাপ্লাই কমেনি সমতলে। যে রাজ্য জ্বলছে ৮২/৮৪ দিন ধরে, সেই রাজ্য থেকে ড্রাগস সমতলে আসছে কী করে? সেই ড্রাগস-এর বাণিজ্য হল এই দাঙ্গার অন্যতম কারণ। মণিপুরে এমনকী মেইতেইদেরও একটা অংশ জানে ড্রাগস মাফিয়াদের সঙ্গে সে রাজ্যের বর্তমান সরকারের যোগাযোগের কথা। কিছুদিন আগে এএসপি বৃন্দা সিং এই কথা সর্বসমক্ষে জানিয়েছিলেন, তিনি প্রাণ বাজি রেখে বিজেপির এক বড় নেতাকে জেলে পুরেছিলেন, যার বিরুদ্ধে ড্রাগস পাচারের অভিযোগ ছিল। বৃন্দাকে পুরস্কৃতও করা হয়, কিন্তু পরেরবার ২০২২-এ বীরেন্দ্র সিং মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে সেই মাফিয়া জামিন পায়, বৃন্দা সিং এর প্রতিবাদ করে তাঁর পুরস্কার ফেরত দেন। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ধর্ষণ, লুঠ, খুন— জ্বলছে ডাবল ইঞ্জিনের মণিপুর 

অনেক মানুষ অবাক হচ্ছেন, এতকিছুর পরেও নরেন্দ্র মোদি একটা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলছেন না কেন? রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হচ্ছে না কেন? আসলে এটা নরেন্দ্র মোদির চরিত্র নয়, বিরোধীরা দাবী করবে আর উনি মেনে নেবেন, এটা উনি কোনওদিনও করেননি। তাতে দেশ চুলোর দোরে যাক ওনার সেটা দেখার বিষয় নয়। এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটল, বিরোধীরা রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পদত্যাগ যেদিন চাইলেন, সেদিনেই অশ্বিনী বৈষ্ণবের চেয়ার আরও পাকা হয়ে গিয়েছিল। বীরেন্দ্র সিংয়েরও তাই, বিরোধীরা পদত্যাগ চাইছে, কাজেই উনি পদত্যাগ করবেন না মোদিজিও বলবেন না। এমনিতে ওনাদের মুখ্যমন্ত্রী বদল হয় না তা তো নয়, ত্রিপুরার বিপ্লব দেব থেকে গুজরাতের বিজয় রুপানি থেকে কর্নাটকের ইয়েদুরিয়াপ্পা, নির্বাচনের আগেই সরানো হয়েছে। ওনাদের ইচ্ছে হলেই বদলাবেন, কিন্তু বিরোধীরা বললে বদলাবেন না, মানে ভোটের জন্য বদলাতেই পারেন, মণিপুরে ভোট এখনও চার বছর পর, তখন ভাববেন। কৃষি বিল, বিরোধীরা, কৃষক সংগঠন এমনকী বিজেপির কৃষক সংগঠনেও এর বিরোধিতা হয়েছে, মোদিজি ফেরত নিলেন ঠিক উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনের আগে, কাজেই ওনাদের বিবেচ্য একমাত্র ভোট, আর কিচ্ছু নয়।

কিন্তু বিজেপি-আরএসএস, মোদি-শাহ খেয়াল করছেন কি? দুটো প্যারাডাইম শিফট হয়ে যাচ্ছে। হ্যাঁ, ২০২৪-এর আগে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিজেপির ভোট, বিশেষ করে নরেন্দ্র মোদির ভোটের বিরাট অংশ আসত মহিলাদের কাছ থেকে, কিন্তু ২০২১ থেকে তা ধারাবাহিকভাবে কমেছে। সিএসডিএস-এর সমীক্ষা বলছে, হিমাচলপ্রদেশে বিজেপির ঝুলিতে মহিলাদের ভোট প্রায় ৫ শতাংশ পয়েন্ট কম পড়েছে, কংগ্রেসের বেড়েছে ৪ শতাংশ পয়েন্ট। কর্নাটকেও সেটাই হিসেব, সেখানে আরও কমেছে। এই মণিপুরের ঘটনা এবং প্রধানমন্ত্রীর মৌনিবাবা হয়ে থাকা মহিলাদের উপর প্রভাব ফেলবে না, এই অমানবিক, বর্বর অত্যাচারের ছবি মহিলারা দেখবেন না? দু’ নম্বর ভোট ব্যাঙ্ক হল আদিবাসীদের, সেখানে বিরাট প্রভাব পড়তে বাধ্য, কারণ এই দাঙ্গার সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত অংশ হল আদিবাসী সমাজ। দেশের অন্য অংশের আদিবাসীরা দেখছেন সেই বীভৎস অত্যাচারের ছবি। সামনে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থানের নির্বাচন, নাগাল্যান্ডের নির্বাচন, সেখানেও এই দাঙ্গার প্রভাব পড়বে বইকী, তিনটে রাজ্যেই বিরাট সংখ্যক আদিবাসী থাকেন। আসলে ক্রমাগত সংখ্যাগুরু কার্ড খেলতে খেলতে মোদিজি অমিত শাহ ভুল চাল দিতে শুরু করেছেন। বিনাশ কালে এরকমটাই হয়, মোদি-শাহ, বিজেপি-আরএসএস হারবেই, কিন্তু তার জন্য কত মানুষ মরবেন? কত মানুষকে জ্যান্ত জ্বালানো হবে? কত ঘর পুড়বে? তার হিসেবটাই বড্ড কঠিন। আর এই কঠিন সময়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক বৈঠকে, ইউনাইটেড নেশনস-এ বক্তিমে দিচ্ছেন, নির্বাচনী প্রচার করছেন কর্নাটকে, মেরা বুথ মজবুত, ভোকাল টনিক দিচ্ছেন দলীয় কর্মীদের কিন্তু নারী নির্যাতন, জাতি দাঙ্গা নিয়ে বোবা বনে গেছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি।   

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
ধর্মযুদ্ধে মুখোমুখি | দিল্লিতে মোদি থাকবে না: অলোকেশ দাস
09:46
Video thumbnail
আমার শহর (Amar Sahar) | মাটির গর্ত থেকেই পানীয় জল সংগ্রহ গ্রামবাসীদের
02:14
Video thumbnail
Good Morning Kolkata | দেখে নিন আজ সকালের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি
13:41
Video thumbnail
বাংলার ৪২ | ঘাটালে কোন দল এগিয়ে?
05:59
Video thumbnail
আজকে (Aajke) | অমিত শাহের ভোট প্রচার মানে মিথ্যের ফুলঝুরি
10:46
Video thumbnail
Fourth Pillar | মোদিজির পায়ের তলায় ধস নামছে, উন্নয়ন নয়, এবার হিন্দু-মুসলমান খেলায় নেমে পড়েছেন
15:25
Video thumbnail
বাংলা বলছে | চাকরি বাতিল, হাই কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকার ও SSC
53:28
Video thumbnail
Politics | পলিটিক্স (24 April, 2024)
15:13
Video thumbnail
Abhishek Banerjee | বিজেপি দলটাকে উঠিয়ে দেব: অভিষেক
10:43
Video thumbnail
নারদ নারদ | তৃণমূলপ্রার্থীর প্রচারে গিয়ে বিরোধী সুকান্তর প্রশংসা! দেবের মন্তব্যে শোরগোল রাজনীতিতে
15:36