Placeholder canvas

Placeholder canvas
Homeরাজ্যMallikarjun Kharge Rajyasabha Leader: খাড়গেই রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা, এক ব্যক্তি এক পদ...

Mallikarjun Kharge Rajyasabha Leader: খাড়গেই রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা, এক ব্যক্তি এক পদ নীতি লঙ্ঘনে প্রশ্ন কংগ্রেসে

Follow Us :

নয়া দিল্লি: গত মে মাসে উদয়পুরের চিন্তন শিবিরে কংগ্রেস (Congress) সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, দলে এক ব্যক্তি এক পদ নীতি কঠোরভাবে মেনে চলা হবে। দলে রাহুল গান্ধী এই নীতির অন্যতম প্রবক্তা। কংগ্রেস সূত্রের খবর, সেই নীতি এবার শীর্ষ নেতৃত্বই ভাঙতে চলেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গেকেই রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতার (Leader Of Opposition) পদে রেখে দিয়ে। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেও (Winter Session) খাড়গেই বিরোধী দলনেতার দায়িত্ব পালন করবেন বলে ঠিক হয়েছে। এই নিয়ে দলের অন্দরে জোর বিতর্কও শুরু হয়ে গিয়েছে। 
দলীয় সূত্রের খবর, খুব শীঘ্রই প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এ ব্যাপারে আলোচনার জন্য শনিবার বৈঠক ডেকেছেন। দলের সংসদীয় কৌশল নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটির (Parliamentary Strategy Group) ওই বৈঠকে ডাক পাননি পি চিদম্বরম, দিগ্বিজয় সিংয়ের মতো প্রবীণ নেতারা। তবে বৈঠকে থাকবেন খাড়গে ছাড়াও জয়রাম রমেশ, কে সি বেণুগোপাল প্রমুখ। 

আরও পড়ুন: Tamil Nadu School: তফসিলি ছাত্রদের দিয়ে বাথরুম সাফাই, পলাতক প্রধান শিক্ষিকা
মল্লিকার্জুনকেই রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা পদে রেখে দেওয়ার খবর সামনে আসতেই কংগ্রেসের অন্দরে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গান্ধী পরিবার চেয়েছিল, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলতকে (Ashoke Gehlot) কংগ্রেস সভাপতি বসাতে। কিন্তু গেহলত মুখ্যমন্ত্রীর (Chief Minsiter) পদ ছাড়তে চাননি। হাইকম্যান্ডের কাছে গেহলতের আবদার ছিল, তিনি দুটি পদেই থাকতে চান। তাতে রাজি হয়নি গান্ধী পরিবার। তার মধ্যেই রাজস্থানে দলীয় বিধায়করা গেহলতের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী সচিন পাইলটের (Sachin Pilot) বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। অভিযোগ ওঠে, ওই বিদ্রোহের পিছনে খোদ মুখ্যমন্ত্রীরই মদত ছিল। ওই ঘটনার জন্য গেহলত সোনিয়া গান্ধীর কাছে কার্যত ক্ষমাও চান। শেষ পর্যন্ত হাইকম্যান্ড সভাপতি পদে মল্লিকার্জুনকেই প্রার্থী করার কথা বলে। যদিও হাইকম্যান্ড মুখে বলে,  তাদের কোনও পছন্দের প্রার্থী নেই। দলের যে কেউ প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে পারে। 
প্রশ্ন উঠেছে, হাইকম্যান্ড যখন গেহলতকে দুই পদে রাখতে রাজি হয়নি, তখন খাড়গের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কেন হবে? যদিও এক পদ এক নীতি না মানার আরও নজিরও রয়েছে কংগ্রেসে। লোকসভার বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhirranjan Chowdhury) একইসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসেরও সভাপতি। আবার প্রবীণ নেতা জয়রাম রমেশ (Jairam Ramesh) একাধারে রাজ্যসভায় কংগ্রেসের চিফ হুইপ এবং দলের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান। 

 

RELATED ARTICLES

Most Popular