Placeholder canvas

Placeholder canvas
HomeকলকাতাKazi Nazrul Islam | জাতের নামে বজ্জাতি সব, জাত জালিয়াত খেলছে জুয়া

Kazi Nazrul Islam | জাতের নামে বজ্জাতি সব, জাত জালিয়াত খেলছে জুয়া

Follow Us :

বাঙালি মননে যে দুটি নাম আজও একসঙ্গে উচ্চারিত হয়, তা হল রবীন্দ্র-নজরুল। রবীন্দ্রনাথের একচ্ছত্র আধিপাত্যের যুগেও নজরুল ইসলাম এবং শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সেই দীপ্তিচ্ছটায় ম্রিয়মাণ হয়ে যাননি। বাঙালি বুকে করে ধরে রেখেছিল, আজও রেখেছে এই দুই কবি-সাহিত্যিককে। নজরুলের কবিতা, গান একদিকে যোদ্ধার শাণিত তরবারির মতো। যুদ্ধক্ষেত্রের নির্ভীক সেনার বন্দুকের নলের মতো। আবার অন্যদিকে কৃষ্ণ ও কালীর পায়ে উৎসর্গীকৃত নিবেদিত প্রাণের মতো। যেখানে তিনি কালীর সন্তান কিংবা বৃন্দাবনের গোপিনী। তিনি বাঁশিও ধরেছেন, ধরেছেন বন্দুক। অভিনয়ও করেছেন, বেঁধেছেন অসংখ্য গান। কখনও তন্ময় হয়ে লিখে গিয়েছেন পাতার পর পাতা। কখনও বন্ধুবান্ধব নিয়ে মহল্লা মাতিয়ে আড্ডা মেরেছেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। সব মিলিয়ে এক বিরল ব্যক্তিত্ব নজরুল ইসলাম। সেই বিদ্রোহী কবির আজ জন্মদিন।

আরও পড়ুন: New 75 Rupee Coin | New Parliament | সংসদ ভবনের উদ্বোধনে ৭৫ টাকার কয়েন আনছে কেন্দ্র, কেমন হবে জানুন

এহেন কবি ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে জীবদ্দশায় তাঁর উপযুক্ত মর্যাদা পাননি। প্রতিবেশী বাংলাদেশ তাঁকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিলেও তাঁর মতো সাম্যবাদী, বামপন্থী, সর্বধর্মসহিষ্ণু মানুষ এদেশে কেবলই লাঞ্ছনা-যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। তার প্রধান কারণ তাঁর ধর্ম। তিনি মুসলিম হওয়ার কারণে গোঁড়া রক্ষণশীল হিন্দুরা তাঁকে বিধর্মী বলত। আবার অন্যদিকে কালীকীর্তন ও বৈষ্ণবগীতি, ভজন লেখার জন্য এদেশের মৌলবিদের কাছে তিনি ছিলেন পরিত্যজ্য কবি। এই উভয়ের ক্রমাগত চাপ সহ্য করে তাঁকে লিখে যেতে হয়েছে, জাতের নামে বজ্জাতি সব, জাত জালিয়াত খেলছে জুয়া। যা আজকের পটভূমিতেও যুগোত্তীর্ণতা লাভ করেছে।

জাত ও ধর্ম নিয়ে নজরুলের কোনও ছুঁৎমার্গ ছিল না। তাই অনায়াসে তিনি বলতে পারেন, খোদার আসন আরশ ছেদিয়া…। আরশ হল আল্লার পবিত্র আসন। যা কোনও মানুষের পক্ষে স্পর্শ করা তো দূরঅস্ত, কাছাকাছি যাওয়া সম্ভব নয়। তাঁর এই ঔদ্ধত্যকে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা ভালো চোখে নেননি। আবার তিনি বলেছেন, আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদচিহ্ন। যাকে টিকিধারী ব্রাহ্মণকুল বর্জন করেছিল। তাঁর এই বিদ্রোহের করাল ডাকে পরাধীন ভারতের শত শত যুবরক্তে স্বাধীনতার বান ডেকেছিল। তাজা রক্তে বলিদানের নেশা ধরিয়েছিলেন কাজি নজরুল ইসলাম। এ কারণে গোরা সরকারের চোখের বিষ হয়ে উঠতে হয়েছিল তাঁকে। জেলে ভরে তাঁর কলম ভোঁতা করার চেষ্টা করেও সফল হয়নি ইংরেজ সরকার। যাতনার পাঁকে পুঁতে ফেললেও তাঁর মসি দিয়ে অসির মতো অগ্নিবীণার ঝঙ্কার বেরিয়ে এসেছে। তাঁর মুখে একটাই কথা ছিল, ‘গাহি সাম্যের গান।’

আর সে কারণেই তিনি পড়েছিলেন পবিত্র কোরান, গীতা, বাইবেল, বেদ, ত্রিপিটক, মহাভারত, রামায়ণ। তেমনই পড়তেন শেলি, কিটস, কার্ল মার্কস, ম্যাক্সিম গোর্কিসহ বিশ্বখ্যাত লেখকদের লেখা। নজরুল তাঁর দুই পুত্রের ডাকনাম সানি (কাজি সব্যসাচী) আর নিনি (কাজি অনিরুদ্ধ) রেখেছিলেন তাঁর দুই প্রিয় মানুষ সান ইয়াত-সেন ও লেনিনের নামানুসারে। রবীন্দ্রনাথের ‘গীতবিতান’-এর সব কটি গান মুখস্থ বলতে পারতেন তিনি। নজরুলের প্রেমে পড়েননি, এমন পুরুষ কিংবা নারী খুঁজে পাওয়া ভার। তাঁর চরম শত্রুরাও তাঁর ভালোবাসার শক্তির কাছে হার মেনেছেন। কবি বুদ্ধদেব বসু নজরুলকে প্রথম দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। তিনি লিখেছেন, ‘সেই প্রথম আমি দেখলাম নজরুলকে। এবং অন্য অনেকের মতো যথারীতি তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম!’ শুধু বুদ্ধদেব বসু নন, তাঁর স্ত্রী প্রতিভা বসুও নজরুলের প্রেমে পড়েছিলেন। সেই কাহিনি নিয়ে তিনি লিখেছেন ‘আয়না’ নামে একটি গল্প।

ধর্ম তাঁর কাছে মানবিকতা। নিজেকে মানুষ বলেই পরিচয় দিতে পছন্দ করতেন তিনি। ছিলেন সত্যিকারের জনদরদি মানুষ। একটি ঘটনা দিয়ে তার প্রমাণ দেওয়া যেতে পারে। দক্ষিণ কলকাতার এক দরিদ্র হিন্দু মেয়ের বিবাহ। কোনওরকমে কন্যাবিদায়ের আয়োজন চলছে। নজরুল খবরটি পেলেন। তিনি দ্রুত বাজারে গেলেন। এক হিন্দু বন্ধুকে নিয়ে বিয়ের বাজার করলেন। তারপর ধুমধাম করে মেয়েটির বিয়ে হল। তাঁর বাড়িতে সাঁওতাল, গারো, কোল সব সম্প্রদায়ের মানুষ দল বেঁধে আসতেন। আপ্যায়িত হতেন উৎসবসহকারে।

সেই মানুষটাই শুধু কলমের খোঁচায় ভিত নড়িয়ে দিয়েছিলেন ব্রিটিশ সরকারের। একজন ছাপোষা কবিকে নিয়ে রাতের ঘুম উবে গিয়েছিল রাজশক্তির। ১৯২২ থেকে ১৯৩১ সাল পর্যন্ত নজরুল ইসলামের পাঁচটি বই বাজেয়াপ্ত করা হয়। সময়টা ১৯২২ সাল। নজরুল ইসলাম সম্পাদিত ‘ধূমকেতু’ পত্রিকা অফিসে সকাল সকাল আড্ডা জমেছে। অনেকের সঙ্গে সেদিন সেখানে উপস্থিত কমরেড মুজফ্‌ফর আহমেদ। হঠাৎ দোতলায় ওঠার সিঁড়িতে একসঙ্গে অনেক জুতোর শব্দ শুনে আড্ডা ভাঙল। ‘কাকাবাবু’র কথায়, ‘পুলিশ এসেছে ধূমকেতুর অফিসে তল্লাশি ও নজরুলের নামে গ্রেফতারের পরোয়ানা নিয়ে।…নজরুল তখন কলকাতায় নেই গিয়েছেন সমস্তিপুরে, পুলিশ আমাদের অর্ডার দেখাল যে, ২৬ সেপ্টেম্বর (১৯২২) তারিখের ধূমকেতুতে প্রকাশিত নজরুলের লেখা ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ শীর্ষক কবিতা বাজেয়াপ্ত হয়ে গিয়েছে।

আর একদিনের ঘটনা, নজরুল গিয়েছেন কবি সুফিয়া কামালের বাড়িতে। বসেছে গানের আসর। সেখানে একজন গোয়েন্দাও ছিলেন। তাঁর উদ্দেশে নজরুল কবিতা আওড়ালেন, ‘তুমি টিকটিকি, জানি ঠিকঠিকিই।’ ব্যঙ্গ কবিতা শুনে গোয়েন্দাটি রাগ করে উঠে যেতেই কিশোরী সুফিয়া কামাল অবাক হয়ে বললেন, ‘দাদু, তুমি একে চিনলে কী করে?’ নজরুলের জবাব ছিল, ‘গায়ের গন্ধে। বড়কুটুম যে।’

নজরুলের প্রথম যে বইটি নিষিদ্ধ হয়, তার নাম ‘যুগবাণী’। ১৯২২ সালে ফৌজদারি বিধির ৯৯এ ধারানুসারে বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। তৎকালীন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ‘যুগবাণী’কে একটি ভয়ঙ্কর বই হিসেবে চিহ্নিত করে বলা হয়, লেখক বইটির মাধ্যমে উগ্র জাতীয়তাবাদ প্রচার করছেন। ‘ক্রীতদাস মানসিকতার’ ভারতীয় জনগণকে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে শাসনভার দখলের মন্ত্রণা জোগাচ্ছেন। ‘নবযুগ’ পত্রিকায় লেখা নজরুল ইসলামের কয়েকটি নিবন্ধের সংকলন ‘যুগবাণী’। এর ঠিক দুই বছর পর ১৯২৪ সালে নজরুলের দুটি কবিতার বই পরপর নিষিদ্ধ হয়। প্রথমে ‘বিষের বাঁশি’। তৎকালীন বেঙ্গল লাইব্রেরির গ্রন্থাগারিক অক্ষয়কুমার দত্তগুপ্ত পাবলিক ইন্সট্রাকশন বিভাগকে লেখা চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘লেখক বিষের বাঁশির মাধ্যমে তাঁর বিপ্লবী অনুভূতি প্রকাশ করেছেন এবং তরুণদের বিদ্রোহ করতে এবং আইন অমান্য করতে প্ররোচনা দিচ্ছেন…।’ অপরাধ তদন্ত বিভাগের স্পেশাল ব্রাঞ্চকে প্রকাশনাটির দিকে দৃষ্টি দিতে সুপারিশ করেন তিনি। দত্তগুপ্তের সুপারিশ বিফলে যায়নি। ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবরের গেজেট ঘোষণায় ‘বিষের বাঁশি’ নিষিদ্ধ হয়। এরপর ‘ভাঙার গান’ বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয় ১৯২৪ সালের ১১ নভেম্বর। নিষিদ্ধ ঘোষণা করেও বই দুটির প্রচার বন্ধ করা যায়নি। কবিতার বই দুটি সংগ্রহে যুবকদের আগ্রহের অন্ত ছিল না। ‘বিষের বাঁশি’ ও ‘ভাঙার গান’–এর সুরে তরুণরা তখন মাতোয়ারা। ‘প্রবাসী’র মতো অভিজাত পত্রিকা ‘বিষের বাঁশি’র প্রশংসা করে লিখেছিল, ‘কবিতাগুলি যেন আগ্নেয়গিরি, প্লাবন ও ঝড়ে প্রচণ্ড রুদ্ররূপ ধরিয়া বিদ্রোহী কবির মর্মজ্বালা প্রকটিত করিয়াছে। জাতির এই দুর্দিনে মুমূর্ষু নিপীড়িত দেশবাসীকে মুত্যুঞ্জয়ী নবীন চেতনায় উদ্বুদ্ধ করিবে।’

এরপর সরকারি রোষের কোপে পড়ে কাব্যগ্রন্থ ‘প্রলয়–শিখা’। কবির মনোজগতে তখন তোলপাড় চলছে। প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র বুলবুল মারা গিয়েছে। বিদ্রোহ-বিপ্লবের পুরোধা কবি কেঁদে কেঁদে আকুল। চোখে জল, কিন্তু বুকে আগুন। সেই আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে পড়ল ‘প্রলয়–শিখা’র প্রতিটি শব্দে। বিদ্যুতের গতিতে ‘প্রলয় শিখা’ ছুটল পুরো বাংলায়। পুলিশ গোয়েন্দাদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। সেই সময়কার পুলিশ কমিশনার চার্লস টেগার্ট বইটিকে অবিলম্বে বাজেয়াপ্ত করার জন্য ১৯৩০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মুখ্য সচিবকে জরুরি চিঠি দেন। ‘প্রলয়–শিখা’ আনুষ্ঠানিকভাবে বাজেয়াপ্ত হয় ১৯৩১ সালে।

‘প্রলয়–শিখা’র রেশ কাটতে না কাটতে বাজেয়াপ্তের খড়্গ নেমে আসে ‘চন্দ্রবিন্দু’র উপর। এটি মূলত ব্যঙ্গ–বিদ্রূপের কবিতার বই। তৎকালীন সময়ের সমাজ ও রাজনীতির প্রতি ব্যঙ্গ–বিদ্রূপ, শ্লেষপূর্ণ হাস্যরস ফুটে উঠেছে এর প্রতি ছত্রে। যেমন,

‘মসজিদ পানে ছুটিলেন মিঞা মন্দির পানে হিন্দু,
আকাশে উঠিল চির জিজ্ঞাসা করুণ চন্দ্রবিন্দু।’

‘চন্দ্রবিন্দু’ নিষিদ্ধ হয় ‘প্রলয়–শিখা’ নিষিদ্ধ হওয়ার এক মাস পর ১৪ অক্টোবর ১৯৩১ সালে। নজরুলের অন্যান্য নিষিদ্ধ বইয়ের মতো এটিও ভারতীয় দণ্ডবিধির ৯৯এ ধারা অনুসারে বাজেয়াপ্ত করা হয়। উল্লিখিত পাঁচটি গ্রন্থ ছাড়াও ‘অগ্নিবীণা’, ‘ফণিমনসা’, ‘সঞ্চিতা’, ‘সর্বহারা’, ‘রুদ্রমঙ্গল’ প্রভৃতি বই ব্রিটিশ সরকারের কোপানলে পড়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত এগুলো বাজেয়াপ্ত হয়নি।

বাংলা গানে নজরুলই একমাত্র ব্যয়ক্তি, যিনি সব ধরনের বিষয় নিয়ে গান লিখেছেন। তাঁর গানের সংখ্যা অনেকে চার হাজার বললেও আসলে তিনি গান লিখেছিলেন প্রায় আট হাজারের মতো, যার অধিকাংশই সংরক্ষণ করা যায়নি। আর তাতে যেমন হিন্দুস্তানি গজল, রাগপ্রধানের মিশেল রয়েছে, তেমনই কীর্তনাঙ্গের গানও রয়েছে। প্রকৃত অর্থে নজরুল ছিলেন ধর্মের প্রকটতার ঊর্ধ্বে এক নির্ভীক যুগপুরুষ। একহাতে শ্যামের বাঁশি, অন্যহাতে কালীর খাঁড়া তুলে নিয়েছিলেন অনায়াসে। সে কারণ নজরুলই লিখতে পারেন, ‘মুসলিম তার নয়নমণি, হিন্দু তাহার প্রাণ…এক সে রক্ত বুকের তলে, এক সে নাড়ির টান।’ কিংবা ‘আজি পরীক্ষা জাতির অথবা জাতের করিবে ত্রাণ। ‘

পরাধীন ভারতে আপস-সমঝোতার পথে মিনমিনে স্বাধীনতা ভিক্ষা নয়, অধিকার কেড়ে নেওয়ার মন্ত্রে দীক্ষিত করেছিলেন নজরুল। জাত জালিয়াতদের বিরুদ্ধে সদর্পে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিলেন তিনি। তাই কুলি মজুর কবিতায় তিনি বুক বাজিয়ে লিখে গিয়েছেন, আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ। আজ যে ভারতে আমরা বসবাস করি, সেই উচ্চ-নীচ, হিন্দু-মুসলমান, ধনী-দরিদ্রের দেশে মানবমুক্তির প্রথম জয়ধ্বনি শোনা গিয়েছিল নজরুলের লেখায়। তাই তিনি অনায়াসে বলে গিয়েছেন, ‘যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দনরোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গকৃপাণ ভীম রণভূমে রণিবে না, মহাবিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত।’

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Mamata Banerjee | 'নন্দীগ্রামে ছিল পিতা-পুত্র...?' তমলুকে মমতার নিশানায় শুভেন্দু!
48:07
Video thumbnail
৪টেয় চারদিক | 'কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দিয়ে ভোট করাবে'-ফের বিজেপিকে তোপ দাগলেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়
29:47
Video thumbnail
পায়ে পায়ে ধর্মযুদ্ধে | জনসংযোগ করে প্রচার সারলেন অগ্নিমিত্রা
06:34
Video thumbnail
TMC | ‘অভিজিৎকে দেখার পর কে বিচারপতি আর কে নেতা, তা নিয়ে দেশবাসী বিভ্রান্ত’, মন্তব্য ব্রাত্যের
06:14
Video thumbnail
Bikash Ranjan Bhattacharya | SSC মামলার রায় নিয়ে আদালতে বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য
04:36
Video thumbnail
Loksabha Election | জুনকে পাশে নিয়ে নাম না করে দিলীপকে কটাক্ষ, দাঁতন থেকে এবার মেদিনীপুর চান মমতা
28:09
Video thumbnail
Lok Sabha Election | বিধায়কের শিক্ষা নিয়ে কটাক্ষ তৃণমূলের
02:19
Video thumbnail
Murshidabad | বড়ঞা বোমা বিস্ফোরণে রিপোর্ট তলব কমিশনের
02:13
Video thumbnail
SSC Chairman | 'আমরা ধরে নিতে পারি, বাকি ১৯ হাজার যোগ্য', কলকাতা টিভিকে বললেন এসএসসি চেয়ারম্যান
09:14
Video thumbnail
ধমযুদ্ধের দামামা | আরও ৫৯ হাজার চাকরি যাবে: অমরনাথ শাখার
17:00