কল্যাণী: সরকারী উদ্যোগে কল্যাণীতে বাজি বাজার। সমস্ত নির্দেশিকা মেনে বাজি বাজারে ভিড় জমিয়েছেন ক্রেতারা। দীপাবলির আগে এই সরকারি উদ্যোগে অনেকটা নতুন করে আশার আলো দেখেছেন বহু ব্যাবসায়ীরা।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সমস্ত রকম বৈধ লাইসেন্স এবং কাগজপত্র সহ সমস্ত রকম নিয়ম মেনে এবার বাজি বাজার কল্যাণীর সরকারি জমিতে। সরকারি উদ্যোগে বাজি প্রস্তুতকারক এবং ব্যবসায়ীদের জন্য দীপাবলীর আগে বাজি বাজার চালু হয়েছে। তবে, এই বাজি বাজারে রয়েছে একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা। যেখানে কোনওরকম শব্দবাজি বা নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি করা যাবে না । শুধুমাত্র পরিবেশবান্ধব সবুজ বাজি বিক্রি করতে পারবেন বিক্রেতারা। আর সেখানে ইতিমধ্যেই বাজি কিনতে আসা মানুষের ভিড় রয়েছে বিপুল পরিমাণে। তবে, কড়া নজরদারি চলছে প্রশাসনের তরফে। প্রশাসনের আরও নির্দেশ কোন রকম দাহ্য পদার্থ নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না ওই এলাকায়। স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ নজরদারি রয়েছে। এই উদ্যোগে খুশি ব্যবসায়ীরা থেকে ক্রেতারাও।
আরও পড়ুন: হারিয়ে যাওয়া বাচ্চাকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিল গয়েশপুর ফাঁড়ির পুলিশ
রাত পোহালেই কালীপুজো। তারপর দিপাবলী ও ছট পুজোও রয়েছে। এই সময় বিশেষ চাহিদা বাড়ে আতসবাজির। তবে দূষণের কথা মাথায় রেখে বেশ কিছু জায়গায় নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে সবুজ বাজি পোড়ানোর ক্ষেত্রে। তবে এই আলোর উৎসবের আগেই নিষিদ্ধ বাজির রমরমা ক্রমশ বাড়ছে। বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ বাজি।
দেখুন খবর: