শান্তিনিকেতন- শুরু হতে চলেছে শান্তিনিকেতনের (Santiniketan) পৌষমেলা (Poush Mela) । দূর-দূরান্ত থেকে শুরু করে বিদেশ থেকেও মানুষ এই পৌষমেলার আকর্ষণে এখানে ছুটে আসে। শান্তিনিকেতনের মেলা শুধুই একটি মেলা নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আসছে স্মৃতি বিজড়িত কবিগুরু ঐতিহ্য। এবার এই শান্তিনিকেতনে কিছু অসাধু চক্রের অভিযোগ উঠল। ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন পৌষ মেলায় দুর্নীতি মুক্ত, স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনার দাবিতে বিশ্বভারতীর উপাচার্য দফতরের সামনে বলাকা গেটে বিক্ষোভ শান্তিনিকেতন পৌষমেলা বাঁচাও কমিটির (Santiniketan Poush Mela Committee) । ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তেজনা রবি ঠাকুরের শান্তিনিকেতনে।
আগামী ৭ই পৌষ থেকে ছয় দিনের শান্তিনিকেতন পৌষমেলা শুরু হচ্ছে ভুবনডাঙ্গার পূর্বপল্লীর মাঠে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, প্রত্যেক বছর মেলা কমিটির সাথে যুক্ত কিছু অসাধু মানুষ দুর্নীতি করে আসছে। আর তার ফলস্বরূপ ভোগান্তির শিকার হয় ব্যবসায়ীরা। অনলাইন বুকিং পদ্ধতিতে সার্ভার ডাউন করে, মেলা কমিটির লোকজন নিজেরাই স্টল বুকিং করে। পরে সেই জায়গা অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে। মেলায় একপ্রকার তোলাবাজি চলে।
আরও পড়ুন- হাওড়া ডিভিশনে বাতিল একাধিক ট্রেন, যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত
স্বাভাবিকভাবেই শান্তিনিকেতন পৌষমেলায় স্বচ্ছ ভাবমূর্তি, স্বজনপোষণ, দুর্নীতি আটকাতে এবার পথে শান্তিনিকেতন পৌষ মেলা বাঁচাও কমিটি। উপাচার্য দফতর সেন্ট্রাল অফিসের সামনে প্রধান বলাকা গেটে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দাবি, বিগত দিনে শান্তিনিকেতন পৌষ মেলায় নানান দুর্নীতির নিদর্শন রয়েছে। যেমন স্টল বুকিং, ক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর মেলা কমিটি সার্ভার ডাউন করে ফেক নামে জায়গা দখল নিয়ে পড়ে চড়া দামে বিক্রি করা।
বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে কাটমানি নেওয়া। স্বাভাবিকভাবেই আমরা চাই স্বচ্ছতা ফিরে আসুক। নতুন উপাচার্য এসেছেন বিশ্বভারতীতে, তাই আমরা স্মারকলিপি জমা দিলাম।
দেখুন আরও খবর-







