কলকাতা: শনিবার আরজি করের চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের রায় ঘোষণার দিন। এদিন শিয়ালদহ আদালতে বিচারক অনির্বাণ দাসের এজলাসে দোষী স্বাব্যস্ত হয়েছে সঞ্জয় রায়। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার (বিএনএস) ৬৪, ৬৬ ও ১০৩ (১) ধারায় শাস্তি যাবজ্জীবন, কারাবাস, মৃত্যুদণ্ড। ঘটনার ৫ মাস ৯ দিনের মাথায় রায় ঘোষণা আদালতের
কতটা জাস্টিস পেল অভয়া? কী বলছেন জুনিয়র ডাক্তাররা? আদালতের রায়কে কেন্দ্র করে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
১. নির্যাতিতার ময়নাতদন্তে রিপোর্টে মাথায় রক্তক্ষরণের উল্লেখ রয়েছে। যা কঠিন সার্ফেসে আঘাতের কারণে হতে পারে। যদি ম্যাট্রেসে গলা চেপে খুন হয়, তবে খুলির নীচে রক্তক্ষরণ কীভাবে? সিএফএসএল রিপোর্ট বলছে, সেমিনার রুমেও ধস্তাধস্তি বা রক্তক্ষরণের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাহলে আঘাত কোথায়? কী দিয়ে আঘাত? ঘটনাস্থলের দেওয়ালে রক্তের দাগ নেই। তবে কি ক্রাইম সিন ভিন্ন?
২. নির্যাতিতার মা-বাবাকে মারা যাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন নন-মেডিক্যাল স্টাফ। তিনি কি করে মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট করলেন? সিবিআইয়ের চার্জশিটে তাঁর স্টেটমেন্ট কেন অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি ?
আরও পড়ুন: কোন কোন ধারায় দোষী সঞ্জয় রায়? কী কী শাস্তি হতে পারে?
৩. নির্যাতিতার মা-বাবাকে তিন ঘণ্টা কেন মেয়েকে দেখতে দেওয়া হল না? কার নির্দেশে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হল না?
৪. আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ কেন এফআইআর করেনি। কেন নির্যাতিতার মা-বাবাকে ঢুকতে দেওয়া হল না?
৫. নির্যাতিতার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, চোয়ালের নীচে যে কামড়ের দাগের। সেখান থেকে লালারসের স্যাম্পেল নিয়ে পরীক্ষা করা হল না কেন?
দেখুন আরও খবর: