ওয়েব ডেস্ক : হামাসকে (Hamas) নিশ্চিহ্ন করতে উঠে পড়ে লেগেছে ইজরায়েল। সে কারণে গাজা দখলে বড়সড় অভিযান শুরু করেছে ইজরায়েল ডেফেন্স ফোর্স (IDF) ও ইজরায়েলের সন্ত্রাসদমন বিভাগ ‘শিন বেট’। গাজায় (Gaza) চালানো হচ্ছে একের এক এয়ার স্ট্রাইক। সেই হামলায় মৃত্যু হয়েছে ৭ অক্টোবর ইজরায়েল হামলার মূলচক্রী তথা হামাসের নাখবা বিভাগের শাতি ব্যাটেলিয়নের কমান্ডার ওয়েল মাত্রিয়ার।
ইজরায়েলের (Israel) তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলে হামলার মূল চক্রী ছিল এই মাত্রিয়া। তার বিরুদ্ধে ইজরায়েলে সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সহায়তা করার অভিযোগ উঠেছিল। গাজাতে (Gaza) এয়ার স্ট্রাইকের সময় হামাসের এই নেতার মৃত্যু হয়। আর এটিকে একটি বিরাট সাফল্য হিসাবে দেখছে ইজরায়েল বাহিনী।
আরও খবর : ওষুধের উপর ১০০ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প!
তবে জানা যাচ্ছে, গাজা দখলে যে অভিযান চালানো হচ্ছে, তাতে ইজরায়েল (Israel) বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয়েছে ৮০ জন প্যলেস্তিনিয়র। এছাড়া যে সব মানুষ ঘরছাড়া হয়েছিলেন তাদেরকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য গাজা সিটির একটি বাজারের কাছে ভবন ও তাঁবু নির্মাণ করা হয়েছিল, কিন্তু সেখানেও ইজরায়েল বাহিনী হামলা চালিয়েছে বলে খবর। এই হামলায় মৃত্যু হয়েছে ২০ জনের। যার মধ্যে শিশু ও মহিলা ছিল বলে জানা গিয়েছে।
ইজরায়েল সেনার তরফে জানানো হয়েছে, গাজায় এই হামলার মূল লক্ষ্য হল হামাসকে (Hamas) শেষ করা। পাশাপাশি হামাসের হাতে বন্দি ইজরায়েলিদের উদ্ধার করা। ইজরায়েল ডেফেন্স ফোর্সের এই গাজা অভিযানে হামাসের দুই বড় নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ইজরায়েল। বর্তমানে ধীরে ধীরে গাজার কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছে ইজরায়েল বাহিনী। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দেখুন অন্য খবর :