ওয়েব ডেস্ক: আইআইটিতে ভর্তির প্রস্তুতির প্রশিক্ষণ দেওযা সংস্থা ফিটজির (FIITJEE) বিভিন্ন কোচিং সেন্টার (Coaching Centre) দেশজুড়ে আচমকা বন্ধ। যার জেরে সমস্যায় অনেক ছাত্রছাত্রী। জয়েন্ট এন্ট্রান্সের প্রশিক্ষণ দেয় ফিটজি। নয়ডা পুলিশ (Noida Police) ফিটজির বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে ১১.১১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে। ফিটজির প্রতিষ্ঠাতা দীনেশ গোয়েলের অ্যাকাউন্ট থেকে ওই টাকা বাজেয়াপ্ত (Seize) করা হয়েছে। আচমকাই এই প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় তদন্ত চলছে। নলেজ পার্ক পুলিশ ও সাইবার ক্রাইম টিম গোয়েলের ১৭২টি কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ও ১২টি সেভিং অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেয়েছে। আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পুলিশ সেখানকার তথ্য খতিয়ে দেখছে।
ফিটজির এই অপ্রত্যাশিত বন্ধ হওয়ার ঘটনায় অনেক ছাত্রছাত্রী সমস্যায় পড়েছেন। অনেকে আগাম টাকা দিয়ে রেখেছিলেন তাঁরা সেই টাকা ফেরত চাইছেন। এক অভিভাবক ইতিমধ্যে গেয়েলের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছেন। গাজিয়াবাদে ফিটজি সেন্টারের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে। জানুয়ারির শেষের দিকে ফিটজি দেশজুড়ে সেন্টার বন্ধ করে দেয়। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, ফিটজির ফ্যাকাল্টি ও ম্যানেজমেন্টের মধ্যে গণ্ডগোল। ঘটনায় গণহারে ইস্তফা দেন কর্মীরা। দিল্লি ও নয়ডাতে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। দীনেশ গোয়েলকে সমন পাঠানো হয়েছে। ৩১ জন প্রাক্তন শিক্ষক ও ২৫০ জন অভিভাবকের বক্তব্য রেকর্ড করেছে তদন্তকারী সংস্থা।
আরও পড়ুন: “দিল্লিতে কতজন বিধায়ক?” কংগ্রেসকে জোর কটাক্ষ ভগবন্ত মানের
দেখুন অন্য খবর: