নয়াদিল্লি: সাজাপ্রাপ্ত রাজনৈতিক নেতার (convicted leader) ভোটে দাঁড়ানোয় যাবজ্জীবন নিষেধাজ্ঞার দাবির বিরোধিতায় কেন্দ্র (Center opposes)। বিষয়টি সংসদীয় এক্তিয়ারে পড়ে। দাবি কেন্দ্রের।
এমন ব্যক্তি কতদিন ভোটে দাঁড়াতে পারবেন না, সেই সময়কাল নির্ধারণের বিষয়টি আইনসভার নীতির উপর নির্ভর করে।
উল্লেখ্য, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ধারা ৮ ও ৯ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মামলায় চ্যালেঞ্জ করেছেন আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়।
ধারা ৮ অনুযায়ী নির্দিষ্ট অভিযোগে কারাবাসের পর ছয় বছর সেই ব্যক্তি ভোটে দাঁড়াতে পারবেন না। পাবলিক সার্ভেন্ট বা কোনও জনপ্রতিনিধি দুর্নীতি অথবা রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্যের অভাবে পদচ্যুত হলে তিনি পাঁচ বছর নির্বাচন প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল অ্যারেস্টের শিকার খোদ উপাচার্য, রাতারাতি গায়েব ১৪ লক্ষ
মামলাকারীর দাবি, এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভোটে দাঁড়ানোর ব্যাপারে যাবজ্জীবন নিষেধাজ্ঞা আরোপ হওয়া উচিত।
সমানুপাতিকতা এবং যুক্তিসঙ্গততার নীতিকে ভিত্তি করে একমাত্র আইনসভা এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করতে পারে। অনাবশ্যক রূঢ়তা প্রতিরোধী ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্যই এমন সময়সীমা নির্ধারণ করা দরকার। বস্তুত কোন সাংবিধানিক আইনমাফিক ওই দুটি ধারা সম্পর্কে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। হলফনামায় জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
সাজাপ্রাপ্ত রাজনৈতিক নেতার ভোটে দাঁড়ানোয় যাবজ্জীবন নিষেধাজ্ঞার দাবির বিরোধিতায় কেন্দ্র। বিষয়টি সংসদীয় এক্তিয়ারে পড়ে। দাবি কেন্দ্রের।
এমন ব্যক্তি কতদিন ভোটে দাঁড়াতে পারবেন না, সেই সময়কাল নির্ধারণের বিষয়টি আইনসভার নীতির উপর নির্ভর করে।
উল্লেখ্য, ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ধারা ৮ ও ৯ ধারার সাংবিধানিক বৈধতা মামলায় চ্যালেঞ্জ করেছেন আইনজীবী অশ্বিনী উপাধ্যায়।
ধারা ৮ অনুযায়ী নির্দিষ্ট অভিযোগে কারাবাসের পর ছয় বছর সেই ব্যক্তি ভোটে দাঁড়াতে পারবেন না। পাবলিক সার্ভেন্ট বা কোনও জনপ্রতিনিধি দুর্নীতি অথবা রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্যের অভাবে পদচ্যুত হলে তিনি পাঁচ বছর নির্বাচন প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
মামলাকারীর দাবি, এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভোটে দাঁড়ানোর ব্যাপারে যাবজ্জীবন নিষেধাজ্ঞা আরোপ হওয়া উচিত।
সমানুপাতিকতা এবং যুক্তিসঙ্গততার নীতিকে ভিত্তি করে একমাত্র আইনসভা এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে যোগ্যতার মাপকাঠি নির্ধারণ করতে পারে।
অনাবশ্যক রূঢ়তা প্রতিরোধী ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্যই এমন সময়সীমা নির্ধারণ করা দরকার।
বস্তুত কোন সাংবিধানিক আইনমাফিক ওই দুটি ধারা সম্পর্কে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। হলফনামায় জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
দেখুন অন্য খবর: