ওয়েব ডেস্ক: cশনিবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা পুলিশ ও রাজস্ব কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে এই স্কুলগুলোর কার্যনির্বাহী দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলার স্বার্থে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সিআইডি তদন্ত রিপোর্ট হাতে আসা পর্যন্ত স্কুলগুলোর বর্তমান পরিচালনা কমিটিকে কার্যত স্থগিত রাখা হবে। আপাতত নতুন কমিটি গঠন না হওয়া পর্যন্ত সরকার নিজেই প্রতিষ্ঠানগুলোর তত্ত্বাবধান করবে।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার পারমাণবিক কেন্দ্রে ড্রোন হামলা ইউক্রেনের!
তবে এই সিদ্ধান্ত ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী সাকিনা ইটূ অভিযোগ করেছেন, এই পদক্ষেপ উপত্যকার উপরাজ্যপালের আগের নির্দেশনার পরিপন্থী। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরে জামাত-ই-ইসলাম সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। সেই সময় তাদের একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলো বন্ধ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল।
সরকারি সূত্রে খবর, স্কুলগুলোতে পড়ুয়াদের শিক্ষার বিষয়টি যাতে বিঘ্নিত না হয়, সে দিকেও নজর রাখা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের এই পদক্ষেপকে রাজনৈতিক মহল ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখছে।
দেখুন আরও খবর: