ওয়েবডেস্ক- তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা (Dalai Lama) সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। তাঁর স্বাস্থ্য ভালো আছে। কিন্তু দালাই লামার এই ‘সুস্বাস্থ্য’ এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বেজিংয়ের কাছে। সম্প্রতি দালাই লামা বলেছেন যে, তিনি আরও ৪০ বছর বেঁচে থাকার আশা করেন। এখান থেকেই শুরু হয়েছে চীনের (China) উদ্বেগ।
তিব্বতি এক শীর্ষ প্রতিনিধি দাবি করেছেন, তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা খুব ভালো আছেন, স্বাস্থ্য ভালো আছে তাঁর। বিদেশ সফরও করতে সক্ষম। এর পর থেকেই আর ঘুম নেই বেজিংয়ের (Beijing)।
তিব্বতের নেতাদের দাবি অনুসারে, দালাই লামার সুস্বাস্থ্য দেখে চীন সরকার অস্থির বোধ করছে। কারণ এতে চীনের জন্য পরবর্তী দালাই লামা নির্বাচন করা আরও কঠিন হবে। তাঁর সুস্থতা ও জনপ্রিয়তা বেজিংকে অস্থির করে তুলছে বলেই অভিযোগ, ডায়াসপোরা–কমিউনিটিতে আলোচনা জোরালো।
আরও পড়ুন- অকাল বৃষ্টি, ভয়াবহ বন্যায় ভাসছে জেলার পর জেলা! শুরু মৃত্যুমিছিল
চীনের উদ্বেগটি মূলত দালাই লামার উত্তরাধিকার নিয়ে। কারণ তিনি তার উত্তরাধিকারী নির্বাচন করতে পারেন, যা বেইজিং-এর নিয়ন্ত্রণকে চ্যালেঞ্জ করে। যদিও দালাই লামা বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং বলেছেন যে তিনি ১৩০ বছর বা তার বেশি বাঁচতে চান, তার ‘সুস্বাস্থ্য’ চীনের উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে।
দালাই লামার উত্তরাধিকার নিয়ে তাঁর কিছু পরিকল্পনা আছে। যা চীনের দ্বারা সার্বভৌমত্ব এবং তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্মের উপর প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টাকে চ্যালেঞ্জ করে। দালাই লামার স্বাস্থ্য, তাঁর উত্তরাধিকার নির্বাচন ক্ষমতা এই সমস্ত বিষয় চীনের রাজনৈতিক উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
দেখুন আরও খবর-







