ওয়েব ডেস্ক: ভুতুড়ে ভোটার (Fake Voter) এবং এপিক কার্ডের কারচুপি (EPIC Card Fraud) নিয়ে আগেই সরব হয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। আর খোদ মুখ্যমন্ত্রী এইসব অভিযোগ করার পরই এপিক কার্ড সংক্রান্ত নিয়মে পরিবর্তনের ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এবার এই ইস্যুতেই আরও কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)।
সূত্রের খবর, রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (Chief Electoral Officer) দফতরের কাছে ডুপ্লিকেট এপিক কার্ড সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে কমিশন। ৩১ মার্চের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাড়ছে শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা! উদ্বিগ্ন সুপ্রিম কোর্টের টাস্ক ফোর্স গঠন
জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে— এখনও পর্যন্ত কত সংখ্যক ডুপ্লিকেট এপিক কার্ড বাতিল করা হয়েছে? তদন্তে কী ধরনের গাফিলতি সামনে এসেছে? জেলাগুলির মধ্যে এই বিষয়ে কতবার বৈঠক হয়েছে এবং কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে?
নির্বাচন কমিশনের এই কড়া অবস্থানের ফলে রাজ্যের প্রশাসনিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভুয়ো ভোটারদের রুখতে এবং নির্বাচন প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ করতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এখন দেখার, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর কতটা নির্ভুল ও বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দিতে পারে।
দেখুন আরও খবর: