ওয়েব ডেস্ক : রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি (Bangladeshi) অভিবাসীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গসহ গোটা ভারতে জনসংখ্যার পরিবর্তন হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সংসদের বাইরে সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই দাবি করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য (Samik Bhattacharya)। বেশ কিছু রাজনৈতিক দল এই অভিবাসীদের সাহায্য করছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এ নিয়ে তৃণমূলকেই (TMC) বিজেপি রাজ্য সভাপতি আক্রমণ করছেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
শমীক বলেন, ‘ভারতীয় জনতা পার্টি ৮০-র দশকের মাঝামাঝি থেকে বলে আসছে, নীরবে জনসংখ্যার পরিবর্তন ঘটছে পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal)। পাশাপাশি জনসংখ্যার পরিবর্তন হচ্ছে গোটা দেশেও। পশিমবঙ্গের সীমান্ত এলাকাকে ব্যবহার করে বিহার ও ঝাড়খণ্ডের সীমাঞ্চল ও বনাঞ্চলের জনসংখ্যার পরিবর্তন হয়েছে।’
আরও খবর : অমিত শাহকে তীব্র আক্রমণ রাহুল গান্ধীর, পার্লামেন্টে উত্তেজনা
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক বিষয়, যে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা একসময় ধর্মের নামে গোটা দেশেকে ভেঙে দিয়েছিল। তারা আবার ভারতে ফিরে আসছে। দার্জিলিংয়ে গিয়ে দেখুন, নর্থইস্টে গিয়ে দেখুন, ভারতের যেকোনও রাজ্যে গিয়ে দেখুন, সেখানে বাংলাদেশি রোহিঙ্গারা ঢুকে রয়েছে। আর ভোটব্যাঙ্কের নামে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল ওই অনুপ্রবেশকারীদের নাম ভোটার তালিকায় তুলছে। এই ধরণের রাজনীতির কারণে আমরা আমাদের দেশের সুরক্ষার সঙ্গে সমঝোতা করছি। যা কোনও দিন চলতে পারে না।’
তবে তৃণমূলের (TMC) তরফে বার বার দাবি করে আসা হচ্ছে, সীমান্তের দায়িত্বে রয়েছে বিএসএফ। তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে ভারতে অনুপ্রবেশকারীরা প্রবেশ করছে কী করে? এক্ষেত্রে দোষ কার? বার বার প্রশ্ন তোলা হয়েছে বাংলার শাসক দলের তরফে।
দেখুন অন্য খবর :







