ওয়েব ডেস্ক: মঙ্গলবারও অনেকটাই কমল মৃত ভোটার বুথের সংখ্যা। সোমবার যেখানে কমিশন (Election Commission) জানিয়েছিল এ রাজ্যে এই ধরনের বুথের সংখ্যা ২২০৮ টি। হঠাৎই দেখা গেল, মঙ্গলবার সেই সংখ্যা অনেকটাই কমে গেল। কমিশনের বক্তব্য, গতকালের রিপোর্ট পাওয়ার পরপরই ডিইও-দের থেকে আলাদা করে বিস্তারিত রিপোর্ট চাওয়া হয়। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ৩ টি বুথে ২০০২ সালের তালিকায় ভোটারের নিজের নাম নেই। বাবা, মা, ঠাকুরদা, ঠাকুমা, কিংবা দাদু দিদার সঙ্গে সম্পর্কের উল্লেখ রয়েছে। জেলাশাসকদের থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
কোচবিহার জেলার দিনহাটা বিধানসভার পার্ট নম্বর ১১০ এ ভোটার ৭৮২। দ:২৪ পরগনার কুলতলি বিধানসভার পার্ট নম্বর ৪৮- এ ভোটার ৭৬৮ , অন্যদিকে, হুগলিআরও পান্ডুয়া বিধানসভার পার্ট নম্বর ৫৩- এ ভোটার ৬৬৮।
আরও পড়ুন: ৯ ডিসেম্বর থেকে সংসদে শুরু SIR আলোচনা, সময় বরাদ্দ ১০ ঘণ্টা
রবিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে SIR-র প্রক্রিয়াগুলি ৭ দিন করে পিছিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আগের নিয়ম অনুযায়ী, ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এনুমারেশন ফর্ম নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে আপলোড করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এখন সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ১১ ডিসেম্বর করা হয়েছে। ১২ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে খসড়া ভোটার তালিকা প্রস্তুত করার কাজ। খসড়া তালিকা প্রকাশিত হবে ১৬ ডিসেম্বর। ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত তালিকা সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ এবং আপত্তি কমিশনের কাছে জানানোর সুযোগ মিলবে। ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটার তালিকা ভাল করে খতিয়ে দেখে চূড়ান্ত করার জন্য কমিশনের অনুমতি নিতে হবে। তার পর ১৪ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
দেখুন খবর:







