Friday, June 13, 2025
HomeScrollFourth Pillar | মোদিজির ১১ বছর, পুরোটাই নির্ভেজাল মিথ্যে, জুমলাবাজি
Fourth Pillar

Fourth Pillar | মোদিজির ১১ বছর, পুরোটাই নির্ভেজাল মিথ্যে, জুমলাবাজি

দেখুন ভিডিও...

Follow Us :

ওয়েব ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি সরকারের ১১ বছরের এই বিরাট সময় আসলে এক বিরাট মিথ্যে। ইতিহাসের পাতায় এই সময়কে একদিন আমাদের দেশের ছাত্ররা এক জুমলাবাজের শাসন হিসেবেই চিনবে, বলবে, লিখবে। ১১টা বছর তো কম নয়, আসুন না একটু ফিরে দেখি, প্রতিশ্রুতি বনাম বাস্তবতার ছবিটা নিয়ে খানিক নাড়াচাড়া করি। প্রথম প্রতিশ্রুতি ছিল আচ্ছে দিন লায়েঙ্গে। মানে আপনি যা ছিলেন ২০১৪তে, তারচেয়ে অনেক অনেক বেশি উন্নত, বিকশিত এক ভারতবর্ষের রঙিন স্বপ্ন দেখেছিলেন মানুষ, তাঁদের দেখানো হয়েছিল সেই স্বপ্ন। স্বপ্নোঁ কা সওদাগর ছিলেন নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি।

সেদিন মোদি দ্বর্থ্যহীন ভাষায় বলেছিলেন তিনি ক্ষমতায় এলে দেশ অর্থনৈতিক দিক থেকে বিশ্বগুরু হয়ে উঠবে। ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপি ৫ ট্রিলিয়ন ডলার হবে বলেও দাবি করেছিলেন। ভারতের জিডিপি এখনো ৩.৭ ট্রিলিয়নের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। ৫ ট্রিলিয়নের কথা বিশাল দূরের। এবং আমরা জানি যে এই ৩.৭ ট্রিলিয়ন এর সিংহভাগ কিন্তু দেশের ১ শতাংশ মানুষের। কারণ দেশের ১ শতাংশ মানুষের কাছে আছে দেশের ৪০ শতাংশ সম্পদ। ২০০০ সাল থেকে আমাদের বার্ষিক গড় জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭-৮ শতাংশ, প্যান্ডেমিক-এর সময়ে তা নেমেছিল ৫ শতাংশের তলায়, আর এখনও তা ৬.৯ শতাংশ ছাড়িয়ে উপরে উঠতে পারেনি। মানে সোজা কথা ২০১৪ থেকে গড় সম্পদ বৃদ্ধির হার কমেছে। প্রতি বছর ২ কোটি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। বাস্তবে, CMIE-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ থেকে বেকারত্ব ৪.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৮-৯ শতাংশ পর্যন্ত উঠেছে। এটা রেকর্ড বৃদ্ধি, আর মোদিজি সেই কারণেই সেই বছরে দু’ কোটি চাকরি দেওয়ার কথা ভুলেও মুখে আনেন না। আর এসবের এক বড় কারণ হল অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করেই এক অদ্ভুত মাথামোটা বুদ্ধি দিয়ে আজগুবি নোট বন্দি চাপিয়ে দেওয়া হল দেশের মানুষের উপরে। কারা যেন বুঝিয়েছিল মোদিজিকে যে এর ফলে কালা ধন নাকি হু হু করে বেরিয়ে আসবে।

২০১৬ সালের নোটবন্দির ফলে জিডিপির বৃদ্ধিহার আচমকা ৮.৩ শতাংশ থেকে নেমে আসে ৬.৬ শতাংশে, পরে আরও কমে যায়। একই কারণে এমএসএমই মার খায়, ছোট-মাঝারি ব্যবসা ধসে পড়ে, ৬০ লক্ষের বেশি ক্ষুদ্র ব্যবসা বন্ধ হয়েছে। আর এগুলো বন্ধ হওয়ার ফলে তিনটে আরও সর্বনাশ হয়েছে, ১) ব্যাঙ্কে বিরাট অপরিশোধ্য ঋণ বেড়েছে, মানে নন পারফর্মিং অ্যাসেট বেড়েছে। ২) চাকরি গেছে, বেকারত্ব এসেছে। ৩) মানুষের হাতে টাকা না থাকায় কনজাম্পশন কমেছে, ভোগ প্রবণতা কমেছে। অর্থনীতি আদতে ভালো হওয়ার বদলে বার বার চরম ধাক্কা খেয়ে এখন শ্রিঙ্ক করছে, কুঁকড়ে যাচ্ছে, একে অর্থনীতির ভাষায় স্ট্যাগফ্লেশন বলে, বাজারে চাহিদা নেই, উৎপাদন নেই, চাকরি নেই, অতএব এসবের ফলে আবার চাহিদা নেই।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | উমর খালিদ ৫ বছর জেলে, হ্যাঁ বিনা বিচারে

সেই ২০১৪ তে মোদিজি বলেছিলেন, ‘সবার জন্য স্বাস্থ্য’, ‘আয়ুষ্মান ভারত’ – সরকার বলেছিল বছরে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ফ্রি চিকিৎসা দেবে। আসুন বাস্তবতাটা কী সেটা জেনে নেওয়া যাক। ২০২০-২০২১ সালে কোভিড মহামারির সময় স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর ভয়াবহ দুর্বলতা আমরা দেখেছি, সেদিন লাশের মিছিল আজও আমরা ভুলিনি, অক্সিজেনের ঘাটতি, হাসপাতালের বেড নেই, অ্যাম্বুলেন্স নেই, এসব আমাদের মনে আছে। এবং এখন জানা যাচ্ছে সরকার আসল তথ্য আমাদের কাছ থেকে লুকিয়েছিল, Lancet-র রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১-এ কোভিডে মারা যাওয়া প্রকৃত সংখ্যা সরকারি সংখ্যার প্রায় ৭ গুণ। সরকারি স্বাস্থ্য খাতে খরচ জিডিপির মাত্র ১.৩ শতাংশ। WHO-র মতে কম করে ৫ শতাংশ না খরচ করা হলে ভারতের মতো দেশের কাছে তা অপ্রতুল। আর সেই জন্যই স্বাস্থ্য ব্যবস্থার এক কঙ্কালসার চেহারা আমাদের সামনে। অদ্ভুতভাবে শিক্ষানীতি বদল হয়েছে, রাজ্য সরকারগুলোর সঙ্গে কোনও কথা না বলেই সেই বদল আনা হয়েছে, কিন্তু মান বাড়েনি মোদিজির সরকার বলেছিল শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাবে। ডিজিটাল শিক্ষা, নিউ এডুকেশন পলিসি ইত্যাদির কথা বলা হয়েছিল। আজকে ছবিটা কী? একটা বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় আছে আমাদের দেশে?

প্রথম ১০০টা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেও কি আমাদের দেশের একটা বিশ্ববদ্যালয় আছে? নেই। একটাও বিশ্বমানের গবেষণা, একটাও বিশ্বমানের আবিস্কার? নেই। এখানে জ্যোতিষ শাস্ত্র পড়ানো হচ্ছে, ডাক্তারি ছাত্রদের হিপোক্রাটিক ওথের বদলে সুশ্রুত প্রতিজ্ঞা দেওয়ানো হচ্ছে। আমাদের নিজেদের কোনও এ আই মডেল? একটাও নিজেদের আবিষ্কৃত চিপ? ওসব ছেড়েই দিন, একটা ব্র‍্যান্ডেড মোবাইল, যা পৃথিবীর কথা ছেড়ে দিন, ভারতের বাজারেও আছে? ASER-র রিপোর্ট অনুযায়ী, সরকারি স্কুলে ৫ম শ্রেণির ৫০ শতাংশ ছাত্রই ২য় শ্রেণির বই পড়তে পারে না। প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকের ঘাটতি এখনও ব্যাপক। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফান্ড কমেছে। NEP বাস্তবায়নের কোনও পরিষ্কার রোডম্যাপ নেই। অধিকাংশ রাজ্য তা মেনে নেয়নি। মোদিজি সেই সময়ে বড়মুখ করে বলেছিলেন “মিনিমাম গভর্নমেন্ট, ম্যাক্সিমাম গভর্নেন্স” – সরকার মানুষের, সমস্ত মানুষের বিকাশের কাজ করবে, বলেছিলেন মোদি। প্রশাসনের স্বচ্ছতা, দুর্নীতি বন্ধ, ন্যায়ের শাসনের প্রতিশ্রুতি ছিল। বাস্তবতা কী সংসদে আর এখন বিতর্কই হয় না, প্রধানমন্ত্রী বিরোধী দলগুলোকে পাকিস্তানের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি বলে মনে করেন, তিনি সংসদে দাঁড়িয়েই বলছেন এই বিরোধীরা সরকারকে কাজ করতে দিচ্ছে না। সংসদীয় বিতর্ক, বিতর্কের সময় অস্বাভাবিকভাবে কমেছে। বহু বিল ৩০ মিনিটের মধ্যেই পাশ হয়েছে, কোনও আলোচনা ছাড়াই। আর CBI, ED-র মতো সংস্থাকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ নিয়ে তো কিছু বলার নেই, এ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা মাঝেমধ্যেই ভয় দেখান ইডি পাঠিয়ে দেব, সিবিআই লেলিয়ে দেব, ইডি সিবি আই যেন পোষা কুত্তা, হ্যাঁ তাঁর কথা শুনলে তো তাই মনে হয়। RTI আইন দুর্বল করা হয়েছে, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে UAPA ও সিডিশনের মামলা হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও রিপোর্টারস উইদাউট বর্ডার্স-এর মতে ভারতের গণতন্ত্র ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা দ্রুত কমেছে। একটা নতুন শব্দ আজ দেশের প্রতিটা মানুষ জেনে ফেলেছে, গোদি মিডিয়া, কোলে বসে থাকা মিডিয়া যে মিডিয়া কোনও প্রশ্ন করতে পারে না, যে মিডিয়া আজও কেবল দেশের বিরোধী দলনেতাকেই প্রশ্ন করে চলেছেন। বিদেশনীতি নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো, ‘বিশ্বগুরু’ হওয়া তো দূরের কথা, গোটা বিশ্বে ভারত এক এমন রাষ্ট্র যে তার বিপদের দিনে পাশে একটা দেশকেও পায় না। প্রতিশ্রুতি কী ছিল? মোদিজি বলেছিলেন ভারত বিশ্বমঞ্চে এক নতুন মর্যাদা পাবে। প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক হবে। বাস্তবতা কোথায় দাঁড়িয়ে আছে? চীন ২০২০-তে গালওয়ান উপত্যকায় ঢুকে পড়ে। ২০ জন ভারতীয় সেনা নিহত হন, আজও চীন সেই দখলকৃত অঞ্চল ফেরায়নি। আমাদের ৫৬ ইঞ্চির সিনাওয়ালা প্রধানমন্ত্রী মুখে চীনের নাম নিতেও ভয় পান। ওদিকে নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ – সবাই এখন চীনের প্রভাবাধীন। পাকিস্তান প্রশ্নে কড়া ভাষার বাইরে কোনও কূটনৈতিক সাফল্য নেই। কাশ্মীর ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সমর্থনও কমেছে। এমনকী একটা যুদ্ধ শুরু করে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ট্রাম্প সাহেবের নির্দেশে মুখ বন্ধ করে যুদ্ধ বিরতি চুক্তি করল আমার দেশ। আর প্রতিবেশী? ভুটান, তাদের দেশে বেড়াতে গেলে ভারতীয়দের কাছ থেকে প্রতি রাতের জন্য ১২০০ টাকা করে নিচ্ছে। মানে ৭ দিন বেরাতে গেলে ৮৪০০ টাকা একজনকে দিতে হবে। তিনজন গেলে অতিরিক্ত খরচ ২৫২০০ টাকা। নেপালে ইদানিং যে ট্যুরিস্টরা গেছেন তাঁরা জানেন, এমনকী খাবারের থালাও সবার শেষে আসছে ইন্ডিয়ানদের টেবিলে। পাকিস্তানের কথা ছেড়েই দিন, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, একজন প্রতিবেশীর সঙ্গেও সুসম্পর্ক নেই ভারতের, উনিজি নাকি বিশ্বগুরু হতে গিয়েছিলেন, আমাদের পাশপোর্ট সারা বিশ্বের মধ্যে হেনলে পাসপোর্ট ইনডেক্স এ ৮৫ নম্বরে আছি যা গত বছরেও ৮০ তে ছিল। মনে আছে ওয়ার রুকুয়া দিয়া প প, এখন কী হয়েছে? রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও গাজা ইস্যুতে ভারতের অবস্থান কারও কাছেই পরিষ্কার নয়, কাজেই এই প্রশ্নেও কোনও দেশ ভারতের সঙ্গে নেই। বিজেপি আসার সময়ে সামাজিক ঐক্য ও ধর্মীয় সম্প্রীতি নিয়ে একটা কথাও বলেনি। কিন্তু জানিয়েছিল তারা বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। মোদিজির স্লোগান ছিল “সবকা সাথ, সবকা বিকাশ”।

আসুন বাস্তবতাটা কোথায় দাঁড়িয়ে সেটা দেখে নিই। মুসলিমদের বিরুদ্ধে হেট স্পিচ কে দিচ্ছেন? স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী, বিভিন্ন রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রীরা বিষ ছড়াচ্ছেন, এ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তো বলেই দিয়েছেন আমাদের মুসলমানদের ভোট চাই না। বিজেপি শাসিত রাজ্যে বুলডোজার নীতি, NRC-CAA নিয়ে ভয় আর বিভাজন তৈরির উদাহরণ দিতে শুরু করলে আজ তা শেষ করা যাবে না। প্রতিদিন নিয়ম করে বিজেপি নেতা কর্মীরা সেই কাজ চালিয়েই যাচ্ছেন। বহু জায়গায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে, পুলিশ পক্ষপাতদুষ্ট – এমন অভিযোগ তো নতুন কিছু নয়। মনুবাদী ভাবনা থেকে প্রভাবিত পাঠ্যবই বদলানো হয়েছে, ইতিহাস বিকৃতি ও মুসলিমদের হেয় করে শিক্ষার পরিকাঠামো গড়া হচ্ছে। দেশের সামাজিক ভারসাম্য ভেঙে পড়ার মুখে দাঁড়িয়ে আছে। এই মোদিজির প্রতিশ্রুতি ছিল, কৃষকদের আয় দ্বিগুণ হবে, নারী-নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এদিকে কৃষকরা ২০২০-২১ সালে ১ বছরেরও বেশি আন্দোলন চালিয়েছেন। ৭০০-এর বেশি কৃষক মারা গেছেন। পরে সরকার আইন তুলে নিতে বাধ্য হয়েছে। NFSA-র আওতায় থাকা লক্ষ লক্ষ মানুষ রেশন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন আধার সমস্যার কারণে, তা মেটানো হচ্ছে না অথচ প্রতিটা নির্বাচনী সভায় ৮১ কোটি মানুষকে রেশন দেওয়া হচ্ছে বলে মোদিজী নিজেই জানাচ্ছেন। নারী নির্যাতনের ঘটনা ভয়ঙ্কর হারে বেড়েছে – NCRB অনুযায়ী প্রতিদিন ৮৮টি ধর্ষণের অভিযোগ আসে। ২০১৪ ও ২০১৯, ২০২৪ এ নরেন্দ্র মোদি যেসব বড় বড় প্রতিশ্রুতির ফানুস উড়িয়ে দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন – “আচ্ছে দিন”, “নিউ ইন্ডিয়া”, “৫ ট্রিলিয়ন ইকোনমি”, “সুশাসন”, “সবার উন্নয়ন” – তার বেশিরভাগতাই জুমলা, ডাহা মিথ্যে। ভারত উন্নত হয়নি, বরং অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে পড়েছে – অর্থনীতি থেকে গণতন্ত্র, স্বাস্থ্য থেকে ধর্মীয় সম্প্রীতি সবখানেই। হ্যাঁ ১১ বছরে দেশ পিছিয়েছে, যা বেড়েছে তা হল ধর্মান্ধতা, বেড়েছে সাম্প্রদায়িকতা, বেড়েছে নির্ভেজাল মিথ্যে বলার আর ছড়িয়ে দেওয়ার প্রবণতা।

দেখুন আরও খবর: 

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Iran-Israel | মোসাদের হা/মলা/য় নিহ/ত ইরানের সেনাপ্রধান, এবার কী হবে? দেখুন স্পেশাল রিপোর্ট
00:00
Video thumbnail
Narendra Modi | প্রয়াত বিজয় রূপানির স্ত্রী’র সঙ্গে দেখা করলেন নরেন্দ্র মোদি, কী কথা হল?
00:00
Video thumbnail
Iran-Israel | ইরান-ইজরায়েল যু/দ্ধ শুরু, ইরানের পাশে কোন কোন দেশ? কী করবে আমেরিকা?
00:00
Video thumbnail
Air India Incident | আমার চোখের সামনেই...কী হয়েছিল বিমানে? সব জানালেন একমাত্র জীবিত যাত্রী
00:00
Video thumbnail
Santanu Sen | TMC | বিগ ব্রেকিং, শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট, এবার কী হবে?
00:00
Video thumbnail
Narendra Modi | প্রয়াত বিজয় রূপানির স্ত্রী’র সঙ্গে দেখা করলেন নরেন্দ্র মোদি, কী কথা হল?
02:44
Video thumbnail
Vidhan Sabha | বিধানসভা গেটের সামনে চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকা, কী বলছেন শুনুন
02:25
Video thumbnail
Nabanna Meeting | নবান্নে আজ বাড়ি বাড়ি জল প্রকল্প নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা?
02:39
Video thumbnail
Santanu Sen | TMC | চার্জশিটের পর মুখ খুললেন শান্তনু, কী বললেন শুনুন
52:41
Video thumbnail
Iran-Israel | ইজরায়েলের অ্যা/টা/কে ইরানের সেনাপ্রধান সহ আর কারা কারা নি/হ/ত?
01:22:00