ওয়েব ডেস্ক: বাঙালি মানেই ‘ভ্রমণপিপাসু'(Travel Lover)। ব্যস্ততার জীবন থেকে একটু ছুটি পেলেই তাঁরা বেরিয়ে পড়েন। অক্সিজেন সঞ্চয়ে কখনও দূর পাহাড় বা কখনও নিরিবিলি সমুদ্রের তটে ছুটি কাটিয়ে আসে বাঙালি। সামনেই তো পুজো! পুজো মানেই লম্বা ছুটি। এই ছুটিতে অনেকেই বেরিয়ে পড়েন অচেনাকে চেনার সন্ধানে! এই পুজোর মুখে বিরাট সুখবর ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য।
আজ থেকে খুলে যাচ্ছে ভ্রমণপ্রেমীদের প্রিয় লাচুং (Lachung) এর দরজা। এবার সিকিম ভ্রমণের তালিকায় থাকবে জিরো পয়েন্ট ও ইয়ামথাং ভ্যালি। তবে বেলা ২টোর মধ্যে টুং সেতু পারাপার বাধ্যতামূলক। লাচুং খুললেও এখনই খুলছে না লাচেনের দরজা। তবে শুধু লাচুং নয়। পুজোয় চো লা ও ডোকলাম (Cho la and Doklam) সফর সেরে ফেলতে পারবেন পর্যটক। জানা গিয়েছে, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে চো লা ও ডোকলাম যাওয়ার পারমিট পাবেন পর্যটকরা। রোজ ২৫-৩০টি গাড়ি পারমিট পাবে।
আরও পড়ুন: পুজোয় বাড়িতে বানিয়ে নিন ঠাকুরবাড়ির শুক্তো, কীভাবে বানাবেন?
উল্লেখ্য, ডোকলাম মালভূমি ১৩,৮৮০ ফুট উচ্চতায় চুম্বি উপত্যকায় অবস্থিত। গ্যাংটক থেকে ৬৮ কিলোমিটার পূর্বে ডোকলাম। ভারত, ভুটান ও চিনের মাঝবরাবর এই জায়গার অবস্থান হওয়ায় এই অঞ্চল ‘ত্রি-জংশন’ নামেও পরিচিত। ছাঙ্গু বা নাথাং ভ্যালি হয়ে ডোকলাম যাওয়া যায়। বিশ্রাম নেওয়ার জায়গা, থেকে খাবারের জায়গা সবকিছুতেই সাজানো ডোকলাম।
অন্যদিকে, প্যাঙ্গোলাখা জাতীয় উদ্যানের কোলে ৭,৭৮০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত চো লা। পূর্ব সিকিম বেড়াতে গেলে এই জায়গায় ঢু মারতে পারেন। জুলুক, নাথাং ভ্যালি, কুপুপের সৌন্দর্যে হারিয়ে যেতে যেতেই পৌঁছে যাওয়া যাবে চো লা। নাথাং থেকে চোলার দুরত্ব প্রায় ৮০ কিলোমিটার।
দেখুন অন্য খবর







