Friday, June 20, 2025
HomeScrollFourth Pillar | জরুরি অবস্থা সমর্থনের লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আরএসএস
Fourth Pillar

Fourth Pillar | জরুরি অবস্থা সমর্থনের লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল আরএসএস

দেশপ্রেম? কাদের মুখে শুনছি এ কথা? নরেন্দ্র মোদির দেশপ্রেম?

Follow Us :

প্যান্ডেমিক শেষ হয়েছে? নাকি আবার ফিরে আসছে? আসবে? যাঁরা মনে করেছিলেন মোটামুটি শেষ হয়েছে, আপনি দু’ নম্বর টিকা নিয়েছেন, বুস্টার ডোজও ধরে নিচ্ছি নিয়েছেন, এরমধ্যে ৪ নম্বর হানাদারির কথা শোনা যাচ্ছে, চতুর্থ ওয়েভ, আবার হাতে স্যানিটাইজার মুখে মাস্ক? তার উপরে টিআরপি বাড়ানোর জন্যই রোজ টিভি খুললেই শুনছেন আসছে ধেয়ে মিসাইল। পেটপাতলা বাঙালির অম্বল বদহজমের সঙ্গে জুড়ে গেছে ভয়, হয় ভাইরাসে খাবে, নয় মিসাইলে। কিন্তু মোদিজি ফিরেছেন স্বমহিমায়, আবার পৃথিবী পর্যটনে, এখন তো আবার নিজের প্লেনে চেপে, দিনে অন্তত ৩/৪ বার জামাকাপড় পাল্টিয়ে এক ইভেন্ট ম্যানেজারের দিন ফিরেছে, আবার তিনি বেড়াতে বেরিয়েছেন। তো এবার জি সেভেন বৈঠকে আমন্ত্রিত দেশ, চেয়েচিন্তে নেমন্তন্ন জোগাড় করা গেছে, জি হুজুর বলে উনি হাজির কানাডাতে। সেখানে আরএসএস-এর হিন্দু শাখা আছে, বিশুদ্ধ সংস্কৃত স্ত্রোত্র পাঠ ইত্যাদি করে, কিন্তু এবারে আর সে মুখো হননি, অ্যাট লিস্ট আমরা ইন্ডিয়ান ডায়াস্ফোরার সেই মোদি মোদি দেখতে পাইনি। তো হল, তারপর মোদিজির ভাষণ। আর কে না জানে ওনার ভাষণ মানে ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে, এমন মিথ্যে যা মুহূর্তে সব্বাই জেনেও যায়, তাতে কী, ওনার তো বলা হয়ে গেল। এনার্জি সিকিউরিটি নিয়ে বিশদে বললেন। বললেন এআই নিয়ে, যাকে উনি ক’দিন আগে আই বলতেন। ভারতবর্ষের প্রত্যেক গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে? অসংখ্য গ্রাম আছে যেখানে বিদ্যুৎ নেই, এরকম অন্তত ১৯ শতাংশ গ্রাম আছে যেখানে পানীয় জল নেই, দেশের ৩০ শতাংশের বেশি মানুষ এখনও কাঠ, ঘুঁটে জ্বালিয়ে রান্না করে, উনি অম্লান বদনে বলে দিলেন দেশের ৯৯ শতাংশ মানুষ গ্যাসের আগুনে রান্না করে, এবং এটা নতুন নয়, উনি মুখ খুললেই মিথ্যে বলেন, এটা সর্বজনবিদিত তথ্য।

এই কানাডাতেই মোদিজি এই ভাষণেই বললেন, ভারতবর্ষের আছে গণতন্ত্র। আর এদিকে দেশের সমস্ত রাজ্যগুলোকে ফতোয়া দেওয়া হয়েছে, বলা হয়েছে সেই গণতন্ত্রকে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল ৪৯ বছর আগে, আমাদের বাক স্বাধীনতা, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়েছিল, বিরোধী নেতাদের জেলে পাঠানো হয়েছিল, ভারতবর্ষের মানুষ সেই জরুরি অবস্থাকে ভুলবে না। কাজেই ২৫ জুন গণতন্ত্র কেড়ে নেওয়ার দিন হিসেবে পালন করতে হবে। আচ্ছা সেদিন আরএসএস-এর ভূমিকা কী ছিল? ১৯৭৬ নভেম্বরে আরএসএস-এর মাধবরাও মুলে, দত্তপন্ত ঠেঙ্গরি, মোরোপন্ত পিংলে সমেত ৩০ জনে ইন্দিরা গান্ধীকে চিঠি লিখে জরুরি অবস্থাকে সমর্থনের কথা বলেছিলেন। চিঠিতে লিখেছিলেন, যদি আরএসএস-এর যে নেতারা জেলে আছে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে তাঁরা জরুরি অবস্থাকে সমর্থন করবেন, এই তো আরএসএস-এর শিরদাঁড়া। এরাই রাজ্য সরকারকে বলছে, জরুরি অবস্থা দিবস পালন করতে হবে। ভারতবর্ষের জরুরি অবস্থার কথা মনে করাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি, নরেন্দ্র মোদি বলছেন গণতন্ত্রের কথা। যারা নির্বাচনে ভোট দিয়ে, বা না দিয়ে বা তাদের ছেলেমেয়ে, তাদের আত্মীয় পরিজন মিলে ভোট দিয়ে, যে সরকার তৈরি হল তারা আমাদের জন্য, আমাদের এবং আমাদের দ্বারা এক ব্যবস্থা যাকে আমরা গণতন্ত্র বলছি। সোজাসাপ্টা ব্যাপার। তুমি আমাকে প্রশ্ন করতে পারো না হে, তুমি পারো না জিজ্ঞেস করতে যে আমি নাগরিক কি না, তুমি পারো না ফতোয়া দিতে যে কাল থেকে এরা এরা দেশের বাইরে যাবে, এরা থাকবে না আর এরা থাকবে। না, এই অধিকার সংবিধান তোমাকে দেয়নি। সেই গণতন্ত্র হড়কে গেছে ১০ ধাপ। হ্যাঁ, সম্প্রতি এক সমীক্ষায় পৃথিবী জুড়ে দেশগুলোতে গণতন্ত্র কতটা আছে, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো কেড়ে নেওয়া হচ্ছে কি না, তা নিয়ে এই সমীক্ষায় হিসেব নিকেশ করে বলা হয়েছে যে ভারতবর্ষের গণতন্ত্র আপাতত ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্রের তালিকাতে আছে এবং র‍্যাঙ্ক ৪১ নম্বরে, মানে এক অসম্পূর্ণ গণতন্ত্র। ১৯৫০, ২৬ জানুয়ারি, একটা নতুন ঝকঝকে সংবিধান হাতে দিয়ে বলা হয়েছিল যা সিমরন যা, জি লে অপনি জিন্দেগি। জীবন আরও ভালো হোক, সব্বাই পেট পুরে খেতে পাক, সব্বার থাক রোটি কপড়া মকান। ৭৫টা বছর পরে, আমাদের গণতন্ত্র হড়কে যাচ্ছে, পিছলে যাচ্ছে, ক্রমশ দ্রুত, আরও দ্রুত বেগে। নির্বাচন পদ্ধতি, বহুত্ববাদ, নাগরিক অধিকার, সরকারি পরিচালনা, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, রাজনৈতিক সংস্কৃতি ইত্যাদির বিবেচনায় আমরা পিছিয়ে পড়ছি, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ক্ষয়ে যাচ্ছে ক্রমশ।

প্রায় সারা পৃথিবীর সংবিধান ঘেঁটে বহু পণ্ডিত মানুষ বসে, অনেক আলোচনা, তর্কবিতর্ক করে রচিত হল আমাদের সংবিধান। তা লাগু করা হল ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বলা হল: WE, THE PEOPLE OF INDIA, having solemnly resolved to constitute India into a SOVEREIGN SOCIALIST SECULAR DEMOCRATIC REPUBLIC and to secure to all its citizens:
JUSTICE, social, economic and political;
LIBERTY of thought, expression, belief, faith and worship;
EQUALITY of status and of opportunity;
and to promote among them all
FRATERNITY assuring the dignity of the individual and the unity and integrity of the Nation;

সংবিধান লাগু হল ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০। ঠিক সেদিন যিনি ছিলেন ৫০/৬০/৬৫ র কোঠায়, তিনি আজ আর বেঁচে নেই, তাঁদের মধ্যে অনেক স্বাধীনতা সংগ্রামী রয়েছেন, যারা দেশ স্বাধীন করার জন্য মার খেয়েছেন, যাঁরা জেল খেটেছেন, লড়াই করেছেন, মিছিল করেছেন, নিজেদের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য নয়, সন্তানের মুখ চেয়ে স্বাধীনতার কথাই ভেবেছেন।

সেই স্বাধীনতা আজ কেবল বিপন্ন নয়, বিশ্বাসঘাতকদের হাতে। এদিকে মোদিজি বলছেন গণতন্ত্রের কথা, ওনার মুখে গোয়েবলস-এর চেহারা, খাপে খাপ। সেই গোয়েবলস যিনি বলেছিলেন বিগ লাইজ, বড় মিথ্যে বলো, এত বড় মিথ্যে যে মানুষ তার তল পাবে না, তারপর সেই মিথ্যেকে আবার, বার বার বলতে থাকো, সেই মিথ্যেটা একদিন সত্যি হয়ে যাবে। নরকের পাঠ পড়িয়েছিল গোয়েবলস, আজ সেই পাঠ পড়াতে বসেছে নরেন্দ্র মোদি, আরএসএস–বিজেপি।

কারা অহিংসার কথা বলবে? যাদের গুরুদেবরা জুগিয়েছিল অর্থ ইতালিয়ান বেরেত্তা ৯ এমএম পিস্তল কিনতে, যার গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে যাবে এক বৃদ্ধের বুক, যাঁকে দেশ বলে জাতির জনক। সেই জঘন্য অপরাধীর মূর্তিতে যারা মালা দেয়, নাথুরাম গডসেকে যারা পুজো করে, তাদের কাছ থেকে অহিংসা শিখবে দেশের অন্নদাতারা? হাঁটু পর্যন্ত খেটো ধুতি পরা এক অশক্ত বৃদ্ধের মৃত্যুতে যারা উল্লাস করল, তারা শেখাবে অহিংসার কথা? যিনি মরার আগে কেবল বলতে পেরেছিলেন হে রাম, যাঁর প্রতিটা সন্ধ্যায় অবশ্যপাঠ ছিল রামধুন, যাদের পরিকল্পনায় ৯ এমএম গুলি তার বুকে বেঁধে, ফিনকি দিয়ে বের হয় রক্ত, তারা রামভক্ত? তারা অহিংস?

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | অভিষেকের প্রশ্নে মোদিজি বোবা

নরেন্দ্র মোদি গণতন্ত্রের কথা বলছেন? গণতন্ত্র? কে বিশ্বাস করে, আরএসএস? আরএসএস প্রতিষ্ঠাতা নিজে লিখে গেছেন হিটলারের মতো সামরিক শাসনের প্রয়োজনীয়তার কথা, যাদের আইকন হল হিটলার, মুসোলিনি, যাদের ফ্যাসিবাদের শিকড় ইতালির থেকে নেওয়া, যারা পার্মানেন্ট সলিউশন টু দ্য জিউইস কোয়েশ্চেন-এর বদলে, পার্মানেন্ট সলিউশন অফ দ্য মুসলিম কোয়েশ্চেন নিয়ে মত্ত, তারা বলবে গণতন্ত্রের কথা? ফাসিস্ত দানব বলবে সবার সমান অধিকারের কথা? যারা গরু, ছাগল, ভেড়ার মতো সাংসদ বিধায়ক কিনে বেচে সরকার তৈরি করে, বিরোধীদের সরকার ভেঙে দেয়, তারা বলবে গণতন্ত্রের কথা? কোন মুখে? সূর্য ওঠার আগে রাজভবনে দল ভাঙিয়ে শপথ নেওয়ার পরের দিন যাদের মুখ পুড়েছে, তারা বলছে গণতন্ত্রের কথা? অতিমারীর মধ্যে বিরোধী দলের সরকার ভাঙার জন্য, যারা এম এল এ কিনে রেখে দেয় রিসর্টে, নির্বাচিত সরকার ফেলে দেয়, তারা গণতন্ত্রের কথা বলবে? যারা দেশের কোটি কোটি মানুষকে আড়ালে রেখে একের পর এক দেশের সম্পদ বেচে দিচ্ছে, তারা গণতান্ত্রিক? কোনও রকম আলোচনার সুযোগ না দিয়ে, তড়িঘড়ি করে তিনটে কৃষি বিল পাশ করিয়ে যারা কৃষিক্ষেত্রকে দালাল কর্পোরেট হাউসের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিল তারা গণতন্ত্রের কথা বলবে আর আমরা শুনব? কেন? বাধ্য হয়ে সে বিল সরকার ফেরত নিয়েছে, ক’দিন পরেই আবার নতুন করে আনবে বলে।

দেশপ্রেম? কাদের মুখে শুনছি এ কথা? নরেন্দ্র মোদির দেশপ্রেম? আরএসএস-বিজেপির দেশপ্রেম? পাঁচ পাঁচটা চিঠিতে যাদের নেতা ফিলোজফার গাইড, সাভারকর কাকুতি মিনতি করে মুচলেকা দিয়েছে ইংরেজদের কাছে, যাতে ছত্রে ছত্রে আছে বীর সাভারকরের কাপুরুষতার কাহিনি, কীভাবে ইংরেজদের সাহায্য করার প্রস্তাব দিয়ে ছাড়া পেতে চেয়েছিলেন আন্দামানের কারাগার থেকে, তারা দেশপ্রেমিক? সরসঙ্ঘচালক গোলওয়ালকর ইংরেজদের লিখছেন, কীভাবে ৪২-এর ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বিরুদ্ধে, তারা ইংরেজদের পাশে দাঁড়াতে চায়, সঙ্ঘের প্রত্যেক সদস্যের কাছে নির্দেশ যাচ্ছে এই মর্মে, নির্দেশ যাচ্ছে ভারত ছাড়ো আন্দোলনে যোগদান না করার। যারা এই নির্দেশ দিচ্ছে, তারা দেশপ্রেমী? যারা মুসলিম লিগের হাত ধরে দেশটাকে দু’ টুকরো করার আবেদন করছে, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের কাছে, তারা দেশপ্রেমিক? তাদের কাছ থেকে আমাদের দেশপ্রেম শিখতে হবে, যারা জওয়ানদের লাশের উপর দিয়ে নির্বাচনী সাফল্য আনে, আমার চেষ্টা করে?

এই রাজ্যে এই আরএসএস-বিজেপির নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, যিনি চিঠি লিখে কীভাবে ৪২ এর ভারত ছাড়ো আন্দোলনকে ব্যর্থ করা যায় তার কথা লিখেছিলেন, সেই শ্যামাপ্রসাদের উত্তরসূরিরা আমাদের শেখাবে দেশ, দেশ প্রেম, জাতীয় পতাকা, গণতন্ত্র? দেশের মাথায় যারা মনুবাদকে চাপাতে চান, তারা, তাদের মহান নেতা ক্ষণে ক্ষণে বলেন সবকা সাথ, সবকা বিকাশ! কীসের সবকা সাথ? মনুস্মৃতিতে সাফ বলা আছে মাথায় থাকবে ব্রাহ্মণ আর রাজপুতেরা, ব্যবসা করবে বৈশ্যরা আর সেবা করবে শূদ্ররা, কীভাবে? তাদের ঘরের মেয়েদের আখের খেতে নিয়ে গিয়ে চিৎ করে পেড়ে ফেলা হবে, ধর্ষণ করা হবে, হত্যা করা হবে, তারপর পুলিশি পাহারায় জ্বালিয়ে দেওয়া হবে। তাঁরা বলবেন গণতন্ত্রের কথা? যে কোনও গণ আন্দোলনের উপর রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস নামিয়ে আনতে যাদের এক মুহূর্ত সময় লাগে না? ভীমা কোরেগাঁও মামলা। যারা অভিযুক্ত তারা ঘুরে বেড়াচ্ছে বুক ফুলিয়ে, যারা আন্দোলনকারী বা আন্দোলনের সমর্থক, তাঁরা জেলে, তাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীতার মামলা চলছে, তারা কেউ কবি, কেউ সমাজকর্মী, কেউ অধ্যাপক, কেউ সাংবাদিক। দিল্লি দাঙ্গা, যাঁরা বললেন গোলি মারো শালো কো তাঁরা ঘুরে বেড়াচ্ছেন, যারা আন্দোলন করলেন উমর খালিদ থেকে অন্যন্য ছাত্রনেতা-নেত্রীরা, তাঁরা জেলে, তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেশদ্রোহিতার। এক অঘোষিত জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে, এক দেশদ্রোহী সংগঠনের লোকজন কবজা করেছে আমাদের সংসদ, আমাদের দেশ, শুরু হোক তাদের বিরুদ্ধে এক নয়া আজাদির লড়াই, নয়া গণতন্ত্রের লড়াই।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Iran-Israel | ইরানের যে ক্ষে/পনা/স্ত্রে কুপোকাত ইজরায়েল, জেনে নিন তার গোপন কথা,দেখুন স্পেশাল রিপোর্ট
00:00
Video thumbnail
Kaliganj By-Election | কালীগঞ্জের উপনির্বাচনে কত ভোট পড়ল? কার পাল্লা ভারী?
00:00
Video thumbnail
Iran-Israel | ইরানের যে ক্ষে/পনা/স্ত্রে কুপোকাত ইজরায়েল, জেনে নিন তার গোপন কথা,দেখুন স্পেশাল রিপোর্ট
07:22:39
Video thumbnail
Kaliganj By-Election | কালীগঞ্জের উপনির্বাচনে কত ভোট পড়ল? কার পাল্লা ভারী?
07:31:10
Video thumbnail
Fourth Pillar | মোদিজির সরকার মিথ্যের কারবার
00:47
Video thumbnail
Bangla Bolche | Baiswanor Chatterjee | সংবিধান হ/ত্যা শব্দে আপত্তি
00:33
Video thumbnail
Bangla Bolche | Srikumar Mukherjee | জরুরি অবস্থা কেন ভুল করেছিল CPI?
01:36
Video thumbnail
Beyond Politics | ট্রাম্প ঢালছে আ/গুনে ঘি, দুনিয়া পু/ড়লে ওঁর কি?
00:23
Video thumbnail
Beyond Politics | আমেরিকার চাই অজুহাত দখল নিতেই যু/দ্ধে সাথ?
00:20
Video thumbnail
Beyond Politics | ইরানকে ট্রাম্প হু/মকি দিল ইরাকে কী অ/স্ত্র ছিল?
00:16