শিরদাঁড়ার পাশে ছুরির কোপ অথচ পাঁচ দিনে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে সটাং হাঁটতে দেখে চূড়ান্ত সমালোচনার মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেতা সইফ আলি খান।শরীরের দু জায়গায় অস্ত্রপচার করা হয়েছে বলে চিকিৎসকদের দাবি। দাদাকে নিয়ে সেইসব সমালোচনা শুনে গর্জে উঠেছেন বোন সাবা আলি খান।
নেটিজেনদের বিস্ময় ভরা প্রশ্ন যে এত বড় দুটো অস্ত্রপচার হলো অথচ তিনি স্বাভাবিকভাবে হেঁটেচলে বেড়াচ্ছেন চিকিৎসা শাস্ত্রের বিজ্ঞান অনুযায়ী সেটা কি সম্ভব! যা দেখে মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী কটাক্ষ করেছেন।
ইতিমধ্যেই সইফ হামলার ঘটনায় রাজ্যের নদিয়া থেকে এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা ওই মহিলার সঙ্গে হামলাকারীর যোগ রয়েছে। তার সাহায্যেই নাকি বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছিলেন হামলাকারী শরীফুল।
প্রসঙ্গত গত ১৫ই জানুয়ারি গভীর রাতে সাইফের আবাসনে দুষ্কৃতী হামলা হলে ডাকাতদের বাধা দিতে গেলে ছবার ছুরি-আঘাত করা হয় অভিনেতাকে। রক্তাক্ত অবস্থায় এক ব্যবসায়ী বন্ধু এবং শিশুপুত্র তৈমুরকে নিয়ে তৎক্ষণাৎ অটোয় চড়ে লীলাবতী হাসপাতালে নাকি পৌঁছন সইফ। তারপর পাঁচ দিন কেটে গেলে চিকিৎসার পর আপাতদৃষ্টিতে একজন সুষ্ঠু মানুষের মতোই বাড়ি ফিরে আসেন সইফ। যদিও তার শরীরের একাধিক জায়গায় ব্যান্ডেজ দেখা যায়।
এই ঘটনার পর সইফ এবং তার স্ত্রী করিনার বেশ কয়েকটি বয়ানে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। এমনকি চিকিৎসকদের ছুড়িকা ঘাটের দাবি গ্রাহ্য না করে ফরেনসিক তদন্ত রিপোর্টে ভোতা অস্ত্রের আঘাতের কথা সামনে এসেছে। যা পরস্পর বিরোধী প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে খান পরিবারকে। এর স্পষ্ট উত্তর সংশ্লিষ্ট কেও এখনো পর্যন্ত দিতে পারেনি।
পরিবারের সঙ্গে সবাই একসঙ্গে নেমে পড়েছে সইফ হামলার আসল সত্য লুকোতে!
বয়ানে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়
Follow Us :