Wednesday, July 30, 2025
HomeScrollFourth Pillar | জগদীপ ধনখড়ের পদত্যাগের পিছনে আসল গল্প
Fourth Pillar

Fourth Pillar | জগদীপ ধনখড়ের পদত্যাগের পিছনে আসল গল্প

উনি কি আর একজন সৎপাল মালিক হবেন? হতেই পারেন।

Follow Us :

উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় আচমকা পদত্যাগ করলেন, বর্ষাকালীন অধিবেশনের প্রথম দিন শেষ হতেই। প্রশ্নটা হল, কেন? সরকার নিশ্চুপ। আমরা সবাই উত্তর খুঁজছি, কারণ ধনখড় সাহেব আমাদের দিকে শুধু একরাশ প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে চলে গেছেন। উপরাষ্ট্রপতি ও রাজ্যসভা চেয়ারম্যান হিসেবে, এবং আগেই যেহেতু তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ছিলেন, ধনখড় বরাবরই এক্কেবারে মোদি সরকারের স্ক্রিপ্ট ধরে কথা বলেছেন। কখনও কখনও সেই স্ক্রিপ্টের বাইরে গিয়েও আরও তীব্র ভাষাতেই সেই স্ক্রিপ্টকেই সমর্থন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গে, তিনি প্রতিদিনই নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছেন, তখন মনে হত যেন একটা ছক কষে যুদ্ধ হচ্ছে— যেটা পরে অন্যান্য বিরোধী-শাসিত রাজ্যে থাকা বিজেপি মনোনীত রাজ্যপালেরাও অনুসরণ করেছেন। কেন্দ্রেও তিনি বিরোধী দল আর বিচারব্যবস্থাকে জোর গলায় আক্রমণ করেছেন, আর রাজ্যসভার নিয়মকানুনকে অস্ত্র করে তর্ক বন্ধ করেছেন। কাউকে মুখ খুলতেই দেননি। এতদিন পর্যন্ত তাঁর অবস্থান আর মোদি সরকারের অবস্থানের মধ্যে তেমন ফারাক দেখা যায়নি। এখন, এই ফাটলটা যদি যথেষ্ট বড় হয় ধনখড়কে পদত্যাগে বাধ্য করবার মতো— তা হোক সে সম্মানের সঙ্গে হোক বা অসম্মানে— তাহলে প্রশ্ন উঠছে, কেন? এমন তো নয় যে আমাদের একজনও সত্যি করে ধরে নিচ্ছে বা নিয়েছে যে তিনি স্বাস্থ্যজনিত কারণে সরে দাঁড়িয়েছেন। যেটা বলা হয়েছে, সেটা বেশ ভালো একটা অজুহাত, একটা মুখোশ কিন্তু, এই ফাটলের মধ্যেই একটা নতুন দরজা খুলছে। এরমধ্যে আবার গত সপ্তাহে খবর এল যে আগের উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুও নাকি নিজের ইচ্ছায় সরে যাননি, ওনাকেও নাকি “ভদ্রভাবে বললে, সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।” এগুলোই বলে দিচ্ছে যে দিল্লির ক্ষমতাকেন্দ্রে যা ঘটছে, যো পক রহা হ্যায়, সেখানে বিস্তর গন্ডগোল আছে, আর ক্রমশ এটা যে বিরাট কিছু ঘটতে চলেছে তারই ইঙ্গিত দেয়।

উপরাষ্ট্রপতির এই পদত্যাগের গল্প আরও চমকপ্রদ হতে পারত। হয়তো এখনও পারে। হতেই পারে, ধনখড় এমন কিছু করেছেন যা কোনও তৃতীয়বারের ক্ষমতাসীন সরকার, যাদের মাথায় বসে থাকা চৌকিদার এক ‘মসিহা’-সুলভ ভাবমূর্তি তৈরি করে ফেলেছে, যিনি কোনও বিরুদ্ধ মত পছন্দ করেন না, কাজেই তাঁর, তাঁর ঘনিষ্ঠদের এই স্বাধীন মতপ্রকাশের ইচ্ছেটা সহ্য হয়নি। হতেই পারে, তিনি এক্কেবারে কোণঠাসা হয়েই সংবিধানকেই তুলে ধরেছেন, যেটা সরকার এখন পুরোপুরি কবজা করে নিয়েছে। আর তাতেই তাঁর পতন অনিবার্য ছিল, তিনি আপাতত বের হওয়ার এক সোজা রাস্তা বেছে নিয়েছেন। এই পুরো ঘটনার একটা মৌলিক সমস্যা আছে, আর সেটা হল এই: ধনখড় সাহেবের পুরো কেরিয়ারটাই এক ভয়ংকর সত্যি তুলে ধরেছে— যখন রাষ্ট্রক্ষমতা একটা ক্ষমতালোভী, ক্ষমতামত্ত, বিভাজনকামী সরকারের হাতে পড়ে, তখন রাষ্ট্রীয় পদে থাকা মানুষরা যেন সংবিধানকে লাল দাগ টেনে একটা অস্ত্র বানিয়ে ফেলে। প্রভুর কাছে মাথা কতখানি নোয়ালে প্রভু আপনাকে আপনার প্রাপ্য মর্যাদা দেবেন? সে হিসেব মানুষকে করতে হয়। দেখলেই হেঁ হেঁ করে হাতজোড় করে পুরাতন ভৃত্য হলে তার রাগ দেখানোর জায়গা থাকে না। ধনখড়-বিদায় সেটাই আবার বোঝালো। এক স্বৈরতন্ত্রের কাছে মাথা নিচু করলে মাথা সামান্য তোলারও সুযোগ থাকে না। হ্যাঁ স্বৈরতন্ত্র ব্যাপারটাই এটা, সে রাজ্যেই হোক আর কেন্দ্রেই হোক, সে বিজেপি, তৃণমূল, সিপিএম বা সিপিআই যেই হোক না কেন, আনকোয়েসচেনেবল লয়ালটি, প্রশ্নাতীত আনুগত্য দেখানোর মানে চিরকালের দাস হওয়া, আর চিরকালের দাসের ঘাড় সোজা করার অনুমতি থাকে না। ধনখড় বিদায় তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কোথায় সমস্যা হল? তার আগে দেখে নিই উনি কী করে হঠাৎ এই মোদি জমানাতে টুক করে ঢুকে পড়েছিলেন। প্রথমে রাজ্যপাল, এই বাংলায়। তো রাজ্যপাল হন বিশিষ্ট মানুষজন, উনি নাকি বিরাট উকিল।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | বাংলা বাঙালি বাংলা ভাষা, তৃণমূলের নতুন ধারালো হাতিয়ার

এই বাংলা তারপর থেকে বিরাট বিরাট উকিল ব্যারিস্টারদের দেখেছে। সেই কবেকার মনমোহন ঘোষ থেকে চিত্তরঞ্জন দাস, অতুলপ্রসাদ সেন, ডঃ কে এন কাটজু, এমসি তালুকদার, পি মিত্র, অজিত দত্ত, মন্মথনাথ মুখার্জি, পরবর্তী যুগে স্নেহাংশু আচার্য, অশোক সেন, শঙ্করদাস ব্যানার্জি, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। আর তাঁদের পড়াশুনো? দেখার মতো, বিদেশ থেকে ব্যারিস্টার। ধনখড় সাহেবও উকিল, প্রথমে বিএসসি, তারপর ল পাশ করেছেন, ফেমাস মানে বিখ্যাত হওয়ার মতো তেমন কিছু নয় তাই না? ওনার কোনও কেসে যুগান্তকারী রায়? কোনও যুগান্তকারী কেস? যেমন সিআর দাস বিপ্লবী অরবিন্দের হয়ে মামলা লড়েছিলেন? না, খুঁজে পেতেও তেনার তেমন কোনও উল্লেখযোগ্য মামলার কথা পেলাম না, থাকলে জানতাম। তারপর উনি নাকি ম্যান অফ প্রিন্সিপাল, নীতি মেনে চলেন। আসুন দেখা যাক সেটাও। আর দশ জন উকিলের মতোই উনি রাজনীতিতে এসেছিলেন। কোন রাজনীতি? জনতা দল। তার মানে? কংগ্রেস, ইন্দিরা গান্ধীর স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে উদার গণতন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির পক্ষে উনি রাজনীতি করতে নামলেন। বেশ। ১৯৮৯-এ ঝুনুঝুনু থেকে উনি সাংসদ হলেন। এপ্রিল ২১ থেকে ৫ নভেম্বর আপনি ১৯৯ দিনের জন্য, মাত্র ১৯৯ দিনের জন্য মন্ত্রী, ঠিক মন্ত্রী নয়, সিকি মন্ত্রী, রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন, প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা বলতে ওইটাই, সর্বসাকুল্যে। ১০ নভেম্বর ১৯৯০ সরকার পড়ে গেল। ওনারও মন্ত্রিত্ব শেষ, ভিপি সিংয়ের মন্ত্রিসভা কেন ভাঙল? সবচেয়ে বড় কারণ আদবানিজির রথযাত্রা, লালু যাদব আটকালেন, বিজেপি সমর্থন তুলে নিল, ধর্মনিরপেক্ষতার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘাত হিন্দুত্ববাদীদের। ৯০-এ উনি বিজেপি মানে জনসঙ্ঘ বিরোধী। ১৯৯১-তে দল পাল্টালেন, দলবদলু যাকে বলে, চলে গেলেন কংগ্রেসে, এবার আজমের থেকে সাংসদ হওয়ার জন্য দাঁড়ালেন, কেন? ওনার পুরনো এলাকা কী হল?

ঝুনুঝুনু, যেখান থেকে উনি সাংসদ হয়েছিলেন? ম্যান অফ প্রিন্সিপাল, এবার কংগ্রেস থেকে দাঁড়িয়ে হারলেন। লোকে এমএলএ থেকে এমপি হয়, যারা এমপি থেকে এমএলএ হন, তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য, বা বড় দায়িত্ব নেওয়ার জন্য হন, ওনার ওসব কিছুই নয়, ১৯৯৩-এ উনি কংগ্রেসের হয়ে কিসানগড় থেকে এমএলএ হয়ে গেলেন। এবার পাঁচ বছরের জন্য। মানে ধর্মনিরপেক্ষ শক্তির পক্ষে দাঁড়ালেন। এরপর আবার দলবদল, ম্যান অফ প্রিন্সিপাল এবার বিজেপি হয়ে গেলেন, কেন? বিজেপি বড় শক্তি হিসেবে আসছে, আর বিজেপির ওনাকে দরকার কারণ বিজেপির জাঠ ভোট দরকার। উনি বিজেপি হলেন কিন্তু রাজস্থানের পলিটিক্সে জায়গা হবে না, সেখানে আরও বড় খেলোয়াড়রা আছেন, অতএব উনি রাজ্যপাল। রাজ্যপাল হওয়ার কথা সমাজের বিশিষ্ট মানুষের, উনি কোন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট জানা নেই, কিন্তু উনি রাজ্যপাল, তিনবার দলবদল করে শেষ জীবনে অচিন্ত্যনীয় পদপ্রাপ্তি, এবং এরকম হলে মানে হঠাৎ করে অকল্পনীয় কিছু পেয়ে গেলে একটু বেসামাল হয়ে পড়ে মানুষজন। লাটসাহেব কি কিঞ্চিৎ বেসামাল হয়ে পড়েছিলেন? ভেবে দেখবেন। জীবনে হুজুর সেলাম সেলামি ওই ১৯৯ দিন মন্ত্রিত্বের, তারপর আর তেমন কই? বাড়ি? কত বড় বাড়িতে ছিলেন? ৩০০০ স্কোয়্যার ফিট? ৫০০০ স্কোয়্যার ফিট? আর রাজ্যপাল হওয়ার পরে ২৭ একর মানে ১৫৮ বিঘের বেশি জমিতে ৮৪০০০, ৮৪ হাজার স্কোয়্যারফুট বাড়িতে ওনাকে থাকতে দেওয়া হয়েছিল, ১৪টা বাথরুম নিয়ে ওনার বাসভবনে ঘরের সংখ্যা ছিল ৯০।

যোগ্যতার তুলনায় বেশি সম্মান, যোগ্যতার তুলনায় বেশি দায়িত্ব দুইই মারাত্মক, ওনাকে দেখে বোঝা যায়, উই দ্য পিপল নন, মানুষ ওনাকে নির্বাচিত করেননি, রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রী অন্যান্য মন্ত্রী, কাউন্সিলর এমনকি পঞ্চায়েত প্রধানও যে টেবিলে বসেন তা তাঁদের অর্জন করতে হয়, তাঁদের নির্বাচিত হতে হয়, যোগ্যতা প্রমাণ করতে হয়। উনি নির্বাচিত নন, তিন বার দলবদলের পরে উনি মনোনীত, ওনার মাথায় প্রভু ছিলেন, মানুষের আশীর্বাদ নয়। ওনাকে নিয়োগ করা হয়েছিল। এসে থেকে যার সঙ্গে খড়কে কাঠি নিয়ে লেগে পড়েছিলেন, তিনি এই মুহূর্তে ভারতবর্ষে প্রশাসনিক অভিজ্ঞতায় অন্যতম শীর্ষস্থানে আছেন, মানুষের দ্বারা নির্বাচিত বাই দ্য পিপল। এবং সাকসেসফুলি ওই কাঠিবাজি করার পুরস্কার হিসেবেই পেলেন উপরাষ্ট্রপতি পদ। ওটাও ওই ছাগলের দাড়ির চেয়ে খুব বেশি কাজের কিছু নয়। ভাবুন না উপরাষ্ট্রপতি না থাকলে, পদত্যাগ করলে, হঠাৎ দেহ রাখলে কী করিতে হইবে? তাও লেখা নেই সংবিধানে, বলা আছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উপরাষ্ট্রপতি নিয়োগ করা হবে। কত তাড়াতাড়ি? লেখাই নেই। কিন্তু কথা হল উনি গেলেন কেন? ছিলেন যে কারণে গেছেনও সেই কারণেই। ছিলেন কারণ অক্ষরে অক্ষরে নির্দেশ মেনে চলব, এটাই ছিল শর্ত, কাজেই পান থেকে চুন খসলে বাঁদরে মুখ খ্যাঁচাবে। ভালো না লাগলে ফুটে যান। এমন এক অবস্থা তৈরি করা হবে যাতে হয় দুঃখে শোকে লজ্জায় আত্মহত্যা করতে হয়, না হলে আস্তে করে পতলি গলি। উনি দ্বিতীয়টা বেছে নিলেন। পদত্যাগ শরীরের কারণে করছেন বলে জানানো হলেও বেশ কিছু প্রশ্ন আমাদের সামনে হাজির।

১) তিনি অধিবেশনের শুরুর দিনে অধিবেশন ভালো করে চালানোর কথা বললেন, এমনিতেই ভালো ভালো জ্ঞান দেন, দিলেন। বিজনেস অ্যাডভাইজরি কমিটির মিটিং ডাকলেন, গেলেন। বিজেপির কিরেন রিজিজু বা জগৎপ্রসাদ নাড্ডা ছিলেন, বৈঠক মাঝপথেই শেষ হল, তাই আবার বিকেলে তাঁদের ডাকলে্ তাঁরা দুজনে আর এলেনই না। উলটে শোনা গেল যে বিজেপি রাজ্যসভার সাংসদেরা একটা সাদা কাগজে সই করছেন, মানে পদতাগ করো না হলে সরানো হবে। তাঁর অফিস থেকে জানানো হল যে তিনি তার পরের দিন মানে ২২ জুলাই জয়পুর যাবেন, সেখানে প্রোগ্রাম আছে, তৈয়ারি চলছে, মালা-টালাও কেনা হয়ে গেছে। সারা দিন থাকলেন সংসদে তাঁর অফিসে। রাত সাড়ে সাতটায় জানালেন শরীর খারাপ, পদত্যাগ করছি। কেবল পদত্যাগ করলেনই না, সেই চিঠি সংবাদমাধ্যমে চলে গেল, কারা পাঠাল? তা জানতে সবথেকে আগে কারা সেটা পেয়েছে সেটা জানলেই বুঝতে পারবেন। সবচেয়ে আগে এই খবর জানা গেল রিপাবলিক টিভিতে, যাঁরা জানেন, তাঁরা বুঝবেন। এবং কোনও কথা না বলেই সেই পদত্যাগ গ্রহণ করা হল। তাঁর এই ভ্যানতাড়া মার্কা পদত্যাগপত্র চটজলদি কেবল অ্যাকসেপ্ট করা হল তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীর বয়ানটা দেখুন খেয়াল করে, কারণ দেবতা বা শয়তান যখনই কিছু বলেন তার প্রতিটা শব্দের অর্থ থাকে, তা বুঝতে হয়। আমাদের বিদেশ বেড়াতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার আগে বলেছেন “উনি উপরাষ্ট্রপতি সমেত নানান পদে থেকে দেশকে সেবা করার অনেকগুলো সুযোগ পেয়েছেন, ওনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ফিনিশ, খতম, বাইবাই। উনি ভালো কাজ করেছেন, বললেন কি? উনি নিঃস্বার্থভাবে কাজ করেছেন, বললেন কি? উনি মানুষের জন্য কাজ করেছেন, বললেন কি? বলেননি। বলেছেন উনি অনেকগুলো সুযোগ পেয়েছেন। যেতে চাইছেন, ভালো। ব্যস। অতএব ধনখড়বাবুর দ্বিতীয় অধ্যায় সমাপ্ত। কিন্তু এক্কেবারে শেষ কি? বাঙাল আর জাঠদের নাকি শেষ বলে কিছু হয় না, কখন যে কোনখান দিয়ে তাঁরা বেরিয়ে আসবেন তা কারও জানা নেই। উনি কি আর একজন সৎপাল মালিক হবেন? হতেই পারেন। তার জন্য ভবিষ্যতের দিকে চোখ রাখুন।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Rahul Gandhi | অপারেশন সিঁদুর নিয়ে পার্লামেন্টে বক্তব্য রাখছেন রাহুল গান্ধী, দেখুন Live
49:51
Video thumbnail
Rajnath Singh | রাজ্যসভায় অপারেশন সিঁদুর নিয়ে সরব রাজনাথ সিং, দেখুন সরাসরি
02:07:30
Video thumbnail
Mamata Banerjee | 'বাংলাকে ব/ঞ্চনা মানব না'
01:41:15
Video thumbnail
Congress | নয় ট্রাম্পের মুখ বন্ধ করুন, নাহলে ম‍্যাকডোনাল্ড বন্ধ করুন
01:11:16
Video thumbnail
Tejashwi Yadav | কী করে পহেলগামে অ্যা/টা/ক হল? বি/স্ফো/রক তেজস্বী যাদব
52:45
Video thumbnail
Donald Trump | Putin | ট্রাম্পের হু/ম/কির মুখে পুতিন! কোন নয়া স্ট্র্যাটেজি মার্কিন প্রেসিডেন্টের?
01:23:20
Video thumbnail
Amit Shah | 'জ/ঙ্গিদের পকেটে পাকিস্তানি চকলেট মিলেছে' বি/স্ফো/রক অমিত শাহ
55:20
Video thumbnail
Amit Shah | Pahelgam | 'নি/হ/ত ৩ জ/ঙ্গিই পহেলগাম কাণ্ডের হা/ম/লা/কারী'
45:35
Video thumbnail
Weather Update | ফের ঘূর্ণাবর্তের চোখ রাঙানি, বাংলাজুড়ে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা, ভাসবে কোন কোন জেলা?
01:20:21
Video thumbnail
Metro News | ফের যাত্রী ভোগান্তি, অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ কবি সুভাষ মেট্রো স্টেশন, কী কারণ?
58:20

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39