Friday, August 1, 2025
HomeScrollলাগাতার বৃষ্টি, ধস ও হড়পা বান! বন্যায় ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি রাজ্যজুড়ে
Himachal Pradesh Flood

লাগাতার বৃষ্টি, ধস ও হড়পা বান! বন্যায় ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি রাজ্যজুড়ে

ইতিমধ্যে একাধিক এলাকায় জারি করা হয়েছে ‘রেড অ্যালার্ট’

Follow Us :

ওয়েব ডেস্ক: বিগত কয়েকদিন ধরেই প্রবল বৃষ্টিতে (Heavy Rainfall) ভাসছে হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh)। ইতিমধ্যে জলমগ্ন রাজ্যের একাধিক এলাকা। এর মাঝে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে হয়েছে মেঘভাঙা বৃষ্টি (Cloudburst Rain)। সেই কারণে হিমাচলের বন্যা (Flood) পরিস্থিতি আরও ভয়ানক রূপ ধারণ করেছে। সূত্রের খবর, ধস ও হড়পা বানের কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত চারজনের, নিখোঁজ আরও ১৬ জন। হঠাৎ করে বৃষ্টির দাপট বেড়ে যাওয়ায় প্রশাসনের তরফে জারি করা হয়েছে সতর্কতা। ইতিমধ্যেই উদ্ধারকাজে নেমেছে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল থেকেই মান্ডি, কারসোগ, সেরাজ এবং ধরমপুর সহ একাধিক এলাকায় নেমেছে ধস। বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যান চলাচল ব্যাহত হয়েছে। মান্ডি-মানালি জাতীয় সড়ক ধসের জেরে বন্ধ হয়ে যায়, ফলে দীর্ঘ সময় ধরে টানেলে আটকে পড়েন যাত্রীরা। রাজ্য প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। তারপরেই পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করা হয়।

আরও পড়ুন: এক অ্যাপেই সমস্ত সুবিধা! যাত্রীদের বিরাট সুখবর দিল ভারতীয় রেল

ইতিমধ্যে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে হিমাচলের রাজ্য সরকার। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে মঙ্গলবার মান্ডি জেলার সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী দু’দিন রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় আরও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে আগেভাগে নেওয়া হয়েছে সতর্কতা।

এদিকে এই ভয়াবহ দুর্যোগে বিপাকে পড়েছেন হিমাচল প্রদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে পর্যটকরাও। অনেকে আটকে পড়েছেন পাহাড়ি রাস্তায় ও দুর্গম এলাকায়। ক্ষয়ক্ষতির নিরিখে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জারি করা হয়েছে ‘রেড অ্যালার্ট’। প্রশাসনের তরফে বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি, সাধারণ মানুষকে পাহাড়ি এলাকায় না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

দেখুন আরও খবর: 

RELATED ARTICLES

Most Popular


Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39