ইম্ফল: রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রার দ্বিতীয় দিনেই অভূতপূর্ব সাড়া মিলল মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলে। যাত্রার শুরুতেই কংগ্রেস সাংসদ রাহুল বলেন, মণিপুরে শান্তি ফিরিয়ে আনতে তাঁর এই ন্যায়যাত্রা। রাজ্যের পরিস্থিতি বুঝতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করছেন। সকলের মতামত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা শুনছেন।
সোমবার সকালে পশ্চিম ইম্ফলের সেকমাই থেকে প্রথমে হেঁটে যাত্রা শুরু করেন রাহুল। তাঁর যাত্রাপথের দুধারে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন অগণিত জনতা। আদিবাসী নৃত্য পরিবেশন করা হয়। এবারের যাত্রায় বিশেষ ভলভো বাসে চড়েও কিছুটা পথ অতিক্রম করেন কংগ্রেসের নেতারা।
আরও পড়ুন: প্রবল শৈত্যপ্রবাহ উত্তর ভারতে, কাঁপছে দিল্লি
দলের সাধারণ সম্পাদক এক্স বার্তায় জানিয়ে দেন, দ্বিতীয় দিনের যাত্রা শুরু হয় সকাল সাড়ে ৭টায়। সেবাদলের তরফে পতাকা উত্তোলন করে যাত্রার সূচনা করেন রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি মেঘচন্দ্র কে। সেকমাই থেকে মিছিল যাবে কাংপোকপি এবং সেখান থেকে সেনাপতি। নাগাল্যান্ডে ঢুকে সেখানে খুজামা গ্রাউন্ডের শিবিরে রাত্রিবাস করা হবে।
রাহুল এদিন বলেন, গতবছর আমরা কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর ভারত জোড়ো যাত্রা করেছি। তার মন্ত্র ছিল ভারতের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা। এবার আমরা পূর্ব ও পশ্চিম ভারতকে জোড়ার কাজে নেমেছি। মণিপুর থেকে এই যাত্রা শুরুর কারণ হল, যাতে ভারতবাসী জানতে পারে এই রাজ্যের উপর দিয়ে কী লড়াইটাই না গিয়েছে।
অন্য খবর দেখুন