বসিরহাট: হিঙ্গলগঞ্জে বোমা বিস্ফোরণের তিনদিন পর ঘটনাস্থলে ফরেনসিক দল। আজ, রবিবার বেলা ১২টা নাগাদ ফরেনসিক দলের প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে যান। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ইকবাল আহমেদ ওরফে মুকুল গাজির আত্মীয় আশরাফ গাজির বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। মৃত্যু হয় একজনের। বোমার আঘাতে জখম সুজন গাজি এখনও নিখোঁজ।
এদিন ফরেনসিক দলের প্রতিনিধিরা মৃতদেহর টুকরো, বোমার সুতো, বোমা তৈরি করার মসলার ছবি তোলেন। যেখানে আতাউর শেখের মৃতদেহ পড়েছিল, সেখানে গিয়ে মাটি সহ অন্যান্য দ্রব্য সংগ্রহ করেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। বসিরহাট পুলিস জেলার সুপার জবি থমাস, অতিরিক্ত পুলিস সুপার সোতম বন্দ্যোপাধ্যায়, হাসনাবাদ এসডিপিও দেবরাজ ঘোষ সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পুলিস সূত্রে খবর, বসিরহাটের হিঙ্গলগঞ্জ থানার স্যান্ডেলের বিল গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ বাঁকড়া গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য আরুফা বিবি ও তাঁর স্বামী তৃণমূল নেতা ইকবাল আহমেদ ওরফে মুকুলের বাড়ির ৫০ মিটারের মধ্যে আশরাফ গাজির বাড়িতে বোমা বাঁধা হচ্ছিল। বোমা বাঁধতে গিয়েই প্রাণ হারান বসিরহাটের বাগুন্ডি গ্রামের বাসিন্দা আতাউর। এই বিস্ফোরণে সুজন গাজি নামক এক যুবকের হাত উড়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: Naveen Patnaik: টার্গেট ২০২৪, মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজালেন ওডিশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক