skip to content
Saturday, June 29, 2024

skip to content
HomeScrollJune Malia-Dilip Ghosh: মেদিনীপুরে এক মঞ্চে জুন-দিলীপ, জয় বাংলার পালটা জয় শ্রীরামে...

June Malia-Dilip Ghosh: মেদিনীপুরে এক মঞ্চে জুন-দিলীপ, জয় বাংলার পালটা জয় শ্রীরামে গলদঘর্ম রেল কর্তৃপক্ষ

Follow Us :

মেদিনীপুর: মেদিনীপুর রেলস্টেশনে নবনির্মিত ফুটব্রিজ ও প্ল্যাটফর্মের প্রশস্তিকরণের উদ্বোধন হল রবিবার। রেলের পক্ষ থেকে এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা দিলীপ ঘোষ ও জুন মালিয়া ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনপর্বে তাই দুই পক্ষের অনুগামীদের দলীয় স্লোগান উঠল। পরিস্থিতি বিগড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় গলদঘর্ম হতে হল রেল কর্তৃপক্ষকে।
লকডাউন পর্বে রেল পরিষেবা বন্ধ ছিল। সেই সময়ে মেদিনীপুর স্টেশনে একটি ফুট ওভারব্রিজ ও প্ল্যাটফর্মের প্রশস্তকরণের কাজ হয়েছে। প্রায় পাঁচ কোটি টাকা খরচ করে এই নতুন পরিকাঠামোগত উন্নয়ন করা হয়েছে। রবিবার তার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ছিল। উদ্বোধক হিসেবে আমন্ত্রণ করা হয়েছিল মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ ও মেদিনীপুরের বিধায়ক জুন মালিয়াকে। দু’জনই উপস্থিত হয়েছিলেন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে। রবিবার, বেলা ১১টার নাগাদ তাঁরা অনুগামীদের নিয়ে হাজির হন।
উদ্বোধনের এক মঞ্চে পাশাপাশি দেখা গিয়েছে তৃণমূলের বিধায়ক ও বিজেপি সাংসদকে। কিন্তু অনুষ্ঠানের উত্তেজনা আরেকটু বাড়িয়ে দেয় দুই পক্ষের অনুগামীদের মুহুর্মুহু “জয় শ্রীরাম”ও “জয় বাংলা” স্লোগান। উদ্বোধন থেকে মঞ্চে বরণ করে নেওয়া— প্রতিটি মুহূর্তে বারবার স্লোগানে উপস্থিত রেলওয়ে আধিকারিকরা চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন সম্ভাব্য পরিস্থিতি নিয়ে। তবে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বোধন পর্ব শেষ হয়।

আরও পড়ুন: West Medinipur Hilsa: বাঙালির পাতে এবার মিষ্টি জলের ইলিশ, খরা কাটবে স্বাদের?

এদিন জুন মালিয়া বলেন, আমাদের সকলকে এই রাজনীতির বাইরে থেকে উন্নয়নমূলক কাজে মন দেওয়া উচিত। এই প্রথম দিলীপবাবুর সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানে দেখা হল একসঙ্গে। আমাদের উন্নয়নের ক্ষেত্রে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ দরকার। বারবার জয় শ্রীরাম স্লোগান নিয়ে জুন বলেন, আমি এগুলোকে বেশি গুরুত্ব দিই না। আমরা উদ্বোধন ও উন্নয়নমূলক কাজের জন্য উপস্থিত হয়েছিলাম।

আরও পড়ুন: Jhalda Wild Elephant: ঝালদায় সাত সকালে হাতির তাণ্ডব, গাছ গুড়িয়ে জঙ্গলে ফিরল গজরাজের দল

জুন মালিয়া বেরিয়ে যাওয়ার পরে মঞ্চে বক্তব্য রাখেন দিলীপ ঘোষ। তিনি এদিন নিজের বক্তব্যের মাঝেই হালকা কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রাজ্য সরকারকে। বলেন, বহু মানুষ আমাদের একত্রে এক মঞ্চে দেখে হয়ত হতচকিত হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু এটা সত্য, কেন্দ্রীয় সরকার যেখানে যে কর্মসূচি হোক, স্থানীয় দলের প্রতিনিধিদের ডাকে। রাজ্য সরকারের এটা দেখে শেখা উচিত। আমরা আশা করব এই সৌজন্য রাজ্য সরকার দেখাবে অন্যান্য স্থানেও। কারণ সাধারণ মানুষ সমর্থন দিয়ে জনপ্রতিনিধি তৈরি করেছেন। উন্নয়নের ক্ষেত্রে বা মানুষের কাজের ক্ষেত্রে একে অপরের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে।

RELATED ARTICLES

Most Popular