Sunday, August 17, 2025
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | পরিযায়ী শ্রমিকের তত্ত্ব ভুল, তথ্যে জল মেশাচ্ছেন দিলীপ, শুভেন্দু...

Fourth Pillar | পরিযায়ী শ্রমিকের তত্ত্ব ভুল, তথ্যে জল মেশাচ্ছেন দিলীপ, শুভেন্দু    

Follow Us :

মিথ্যের নির্মাণ নিয়ে সারা পৃথিবীতে বহু আলোচনা হয়, কীভাবে এক জলজ্যান্ত মিথ্যেকে বহু পরিশ্রমে তৈরি করা হয়। কীভাবে সেই মিথ্যে ক্রমশ সমাজে, জনমানসে, ইতিহাসের পাতাতেও জায়গা করে নেয়, মিথ্যে হয়ে ওঠে সত্যি, অন্তত ধারণায় তো বটেই। বহু গবেষণা এ নিয়ে হয়েছে, হচ্ছে আর হবেও। কারণ মানুষের যুক্তিবোধ গড়ে ওঠা, মিথ্যের বিনির্মাণকে ভেঙে সত্যের প্রতিষ্ঠাই পৃথিবীকে, মানব সমাজকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। একটা ছোট্ট উদাহরণ দিই। আজও এক্কেবারে শেষ গবেষণার তথ্য বলছে সহজ ও সস্তা প্রোটিন যা শিশুকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে তা অ্যানিমাল প্রোটিন— মাছ, মাংস, ডিম। এর মধ্যে সবথেকে সস্তা ডিম, অতএব ভারতবর্ষের সেই কোটি কোটি শিশুদের একবেলা, অন্তত একবেলা একটা ডিম দিতে পারলে তাদের বেড়ে ওঠা অনেক সহজ হবে। কিন্তু ওদিকে এক মিথ্যের নির্মাণ হয়ে আছে, নিরামিষ খেতে হবে, ধর্মে বলা আছে। মধ্যপ্রদেশে মিড-ডে মিল থেকে ডিম তুলে নেওয়া হয়েছে, উত্তরপ্রদেশের অধিকাংশ জেলার ছবিও তাই। ফলাফলও হাতেনাতে, সবচেয়ে বেশি অশক্ত শিশু বেড়ে উঠছে এমপি, ইউপিতে। আমি নই, আমি বলছি না, ভারত সরকারের তথ্য বলছে। ওই যে আগেই বললাম মানুষের যুক্তিবোধ গড়ে ওঠে মিথ্যের বিনির্মাণকে ভেঙে, সেটাই সভ্যতার অগ্রগতির প্রথম শর্ত। কুতর্ক জুড়বেন না প্লিজ, নিরামিষ খেয়ে কি বাঁচা যায় না? কেন যাবে না? আমাদের মোদিজি বা অমিত শাহ তো বেঁচে আছেন। কিন্তু সে নিরামিষে থাকতে হবে দুধ, ঘি, পনির, মাশরুম, ডাল, শাক, সবজি। বহাল তবিয়তে বেঁচে আছেন মোদিজি, শুনেছি বহুমূল্য মাশরুম খান, শরীরে চেকনাই এসেছে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে। মানুষের শরীরের চেকনাই থাকে যৌবনে, বার্ধক্যে কমে, ওনার ঠিক উল্টো, ছবি দেখুন, মিলিয়ে নিন। 

থাক এসব কথা, যা বলছিলাম, বিষয়ে ফেরা যাক। মিথ্যের নির্মাণ হয়, করা হয়। বিজেপির প্রচার, প্রসার সেই মিথ্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। রেলমন্ত্রী দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়েই বললেন, দুর্ঘটনার কারণ সিগন্যাল এবং ইন্টারলকিং সিস্টেমের কাজ না করা, কারণ বোঝা গিয়েছে, আমরা তদন্তের পরে এর জন্য দায়ীদের চিহ্নিত করব। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা হয়ে গেল অন্তর্ঘাত। তার সপক্ষে ৩০ তারিখে আপলোড করা এক ডিজিটাল পোর্টালের খবর যেখানে নাকি বলা হয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঘোরানোর জন্য এরকম ধরনের দুর্ঘটনা এবং অসংখ্য মৃত্যুর ঘটনা ঘটানো হতে পারে। তো ৩০ তারিখে এই খবর ছাপা হওয়ার পরে অমিত শাহ কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমোচ্ছিলেন? কে লিখেছেন ওই খবর? তাঁকে জেরা করা হয়েছে? জানার চেষ্টা করা হয়েছে এরকম এক মারাত্মক অভিযোগের ভিত্তি কী? করা হবে কী করে, এ খবর তো এক মিথ্যের বিনির্মাণ, যা রেল দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরে তৈরি হয়েছে। এমন হাজার লক্ষ মিথ্যে তৈরি হচ্ছে, তাকে বাজারে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ফ্যাক্ট চেক-এর জন্য বহু মানুষ কাজ করলেও এই অসংখ্য মিথ্যে মোকাবিলা কি কম কাজ? আর সবথেকে বড় কথা হল আপনি যতদিনে আপনার যুক্তিবোধ, জ্ঞান আর গবেষণাকে কাজে লাগিয়ে এই মিথ্যেকে চিহ্নিত করে মানুষের সামনে রাখবেন, ততদিনে সে মিথ্যে ভাইরাল হয়ে গেছে, এক বিরাট সংখ্যক মানুষ সে মিথ্যেকে সত্যি বলেই মেনে নিয়েছেন। আজ সেরকম এক মিথ্যের নির্মাণ নিয়ে আমাদের অনুষ্ঠান, কারণ আমাদের বলে যেতেই হবে, লাগাতার ওই মিথ্যের বিরুদ্ধে লড়াইটা চালানোও খুব জরুরি। 

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | দেশ জানল মোদিজি নয়, দেশের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব     

কোন মিথ্যে নিয়ে কথা বলব? পরিযায়ী শ্রমিক, মাইগ্রেটরি লেবার। মানুষের সভ্যতাই গড়ে উঠেছে এই মাইগ্রেশন বা পরিযানের মধ্য দিয়েই। মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় গিয়েছে জলের জন্য, খাবারের জন্য, তাদের ভাষা মিশেছে, সংস্কৃতি মিশেছে, এ এক চলতে থাকা সামাজিক বিষয় যা ছিল মানব সভ্যতার প্রথম দিকের খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এরপর গুহাবাসী মানুষ পশুপালক হয়ে উঠল, তখন সেই পশুদের জন্যও জল আর খাবার, আবার পথচলা, এবং শেষমেষ কৃষি যুগে ঢুকে মানুষ তার এই পথচলার সাময়িক বিরতি টানল। এবার তার জমি আছে, নদী, খাল, বিল দেখেই সে ডেরা বেঁধেছে, বাড়ি করেছে। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই সেই মানুষ বুঝেছে যে তার এলাকায় সবকিছু নেই, তাকে বাণিজ্যে যেতে হয়েছে, কিন্তু বড়সড় মাইগ্রেশন বা পরিযান অপেক্ষা করছিল শিল্পবিপ্লবের। সেখানে শ্রমিক দরকার, কাজ করলে কাঁচা টাকা। কাজেই শিল্পকেন্দ্রকে ঘিরেই নতুন বসতি, নতুন মাইগ্রেশন, গ্রাম থেকে শহরে। সেই শিল্পবাণিজ্য, মানুষের চাহিদা ইত্যাদি বহু জটিল বিষয়ের ওপর দাঁড়িয়ে সারা পৃথিবীতে মাইগ্রেশন চলছে, মাইগ্রেশন অফ লেবার, পরিযায়ী শ্রমিক এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে গিয়েছে, এক শহর থেকে অন্য শহরে গেছে, এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেছে। এ এক স্বাভাবিক ঘটনা। কোনও অর্থনীতিতেই দেশের, মহাদেশের সর্বত্র অর্থনীতি, বাণিজ্য, কৃষি সমানভাবে বেড়ে ওঠে না, ওঠাটা সম্ভব নয়। কাজেই মাইগ্রেশন হবে। এ বাংলার যে ছেলেটি তার গ্রামে দেড়শো টাকা প্রতিদিন রোজগার করতে পারে, সে কর্নাটকের কোনও শহরে হোটেলে বাসন মেজে ৩০০ টাকা প্রতিদিন রোজগারের সুযোগ নিতে যাবে। আবার সেই কর্নাটকের কুর্গের একটি ছেলে মহারাষ্ট্রের চিনিকলে তার গ্রামের ২৫০ টাকা প্রতিদিনের বদলে ৩৫০ টাকা প্রতিদিনের চাকরিতে চলে যাবে এটা স্বাভাবিক। ইসস পরিযায়ী শ্রমিক, বিষয়টা এটা নয়। বিষয়টা হল তাদের সুরক্ষা, তাদের স্বাস্থ্য, সন্তানদের শিক্ষা, বাসস্থানের সুব্যবস্থা। এটা যে নেই, তা আমরা বুঝলাম কবে? করোনার সময়ে। লক্ষ মানুষ রাস্তায়, কারণ তাদের কাজের জায়গায় বলে দেওয়া হয়েছে, ফোটো। থাকার জায়গা নেই, শেষ মাইনেটাও পায়নি, খাবার নেই, এক অবিবেচক প্রধানমন্ত্রীর হঠাৎ ডাকা লকডাউনে আমরা এই পরিযায়ী শ্রমিকদের চিহ্নিত করেছিলাম। এবং তারপর থেকেই এই পরিযায়ী শ্রমিককে এক সমস্যা বলেই চিহ্নিত করেছে বিজেপি, এ রাজ্যে বিশেষ করে, এবং তাদের লাগাতার প্রচার এ রাজ্যে কাজ নেই তাই এ রাজ্যের শ্রমিকরা দেশের সর্বত্র চলে যাচ্ছে, সরকার চোখ বুজে বসে আছে। 

এসব তথ্যের আগে দেখে নিন আমাদের সংবিধান কী বলছে? বলছে দেশের নাগরিকদের দেশের যে কোনও অংশে যাওয়া, থাকা, চাকরি করা, বসবাস করা এক মৌলিক অধিকার। মানে রাজ্য কাল থেকে হুকুম জারি করতে পারে না যে কোনও মানুষ কাজের জন্য অন্য কোথাও যেতে পারবে না, সে হুকুম সুন্দর পিচাইকেও করা যাবে না, সে হুকুম বিশু মণ্ডলকেও করা যাবে না। তাহলে? তাহলে এমন কি সম্ভব যে রাজ্যের মধ্যেই এমন চাকরির ব্যবস্থা হল যে কেউ রাজ্যের বাইরে গেলই না। না সেটাও সম্ভব নয়। মানুষের পায়ের তলায় সর্ষে আছে, মানুষ ভাগ্যান্বষণে ঘর ছেড়ে বের হবে, হবেই। তথ্যে আসা যাক। আমাদের কাছে রাজ্যওয়ারি যে তথ্য আছে তা ২০১১ সালের। তারপরে আর জনগণনা হয়নি, অতএব তারপরের কিছু বেসরকারি তথ্য আছে, সেগুলো কমবেশি ২০১১-র তথ্যকেই সমর্থন করে। প্রথমেই যে তথ্য উঠে আসছে তা হল আমাদের দেশের মাইগ্রেশন-এর বেশিভাগটাই রাজ্যের মধ্যে, মানে রাজ্যের এক জেলা থেকে অন্য জেলায়, গ্রাম থেকে ওই রাজ্যেরই শহরে। ১৮ কোটি ৬৬ লক্ষ মানুষ নিজের রাজ্যের মধ্যেই ঘোরাফেরা করেছেন। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে গেছেন ২ কোটি ৬০ লক্ষ। এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে গেছে ২১ শতাংশ মানুষ, আর গ্রাম থেকে শহরে গেছেন ৩৭ শতাংশ মানুষ। ঠিক সেইরকম শহর থেকে গ্রামে গেছেন মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ, ৩৫ শতাংশ গেছেন অন্য কোনও শহরে। রাজ্যের মধ্যে এই মাইগ্রেশনের সবচেয়ে বড় কারণ বিয়ে। ৩৩ শতাংশ মানুষ বিয়ের জন্য রাজ্যের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গাতেই গেছেন। কিন্তু এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে গেছেন ২৫ শতাংশ মানুষ কেবল কাজের জন্য, রোজগারের জন্য। তাহলে মোদ্দা বিষয়টা হল গ্রাম আর শহরের আন-ইভেন গ্রোথ, অসমান উন্নয়ন আসলে এই মাইগ্রেশনের জন্য দায়ী। শহরের সুযোগ সুবিধে এখনও গ্রামের মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছে না, বা শহরে চাকরির সংখ্যা বেশি অতএব মানুষ গ্রাম থেকে শহরে আসছেন। 

এরপরের তথ্য বলছে কোন রাজ্যে কত শতাংশ মানুষ কাজ করতে গেছেন, কত মানুষ সেই রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে কাজ করতে বেরিয়েছেন, যাকে মাইগ্রেশন রেট বলা হয়। রাজ্যের জনসংখ্যা, মোট মাইগ্রেশন এবং চাকরির অনুপাতেই বার করা হয়েছে মাইগ্রেশন রেট। একটা হল মাইগ্রেশন ইন রেট, মানে পরিযায়ী শ্রমিক কত সে রাজ্যে গেছে, একটা মাইগ্রেশন আউট রেট, মানে সেই রাজ্য থেকে কত মানুষ অন্য রাজ্যে কাজ করতে গেছে। বিহার এই মাইগ্রেশন আউট রেট মানে পরিযানের হারের শীর্ষে, .০৩৬ আর তাদের মাইগ্রেশন ইন রেট হল .০০৪। মাইগ্রেশন আউট রেটে ওই একই জায়গায় বিহারের সঙ্গে আছে হরিয়ানা, .০৩৬-এ, কিন্তু তাদের মাইগ্রেশন ইন রেট মানে হরিয়ানাতে যে পরিযায়ী শ্রমিকরা যায় তাদের হার হল .০৭৩। অর্থাৎ হরিয়ানার বহু মানুষ বাইরের রাজ্যে কাজ করতে যান কিন্তু তার চেয়েও বেশি মানুষ হরিয়ানাতে কাজ করতে যায়। এরপরে মাইগ্রেশন আউট রেট-এর তালিকায় ওপর থেকে নীচে আছে গোয়া .০৩৫, হিমাচল প্রদেশ ওই একই .০৩৫-এ আছে। গোয়াতেও অবশ্য মাইগ্রেশন ইন রেট অনেক বেশি, বহু মানুষ গোয়াতে হোটেল রেস্তরাঁয় কাজ করতে যান। ঝাড়খণ্ডে মাইগ্রেশন আউট রেট .০২৫। কর্নাটক, কেরল, মধ্যপ্রদেশে .০২০ করে আর উত্তরপ্রদেশে মাইগ্রেশন আউট রেট .০২৯। উত্তরাখণ্ডে .০৪৪, মানে সবথেকে বেশি যদিও তাদের মাইগ্রেশন ইন রেট .০৬৪, মানে সেখানকার যত মানুষ বাইরে কাজ করতে যান, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ওই রাজ্যে অন্য রাজ্য থেকে কাজ করতে আসেন। জানি আপনাদের সবার জানার ইচ্ছে হচ্ছে যে এই তালিকায় আমাদের বাংলা কোথায়? পশ্চিমবঙ্গের মাইগ্রেশন আউট রেট হল .০১৩ আর মাইগ্রেশন ইন রেট হল .০১০। অর্থাৎ আমাদের বাংলা থেকে দেশের অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় অনেক অনেক কম মানুষজন বাইরের রাজ্যে কাজ করতে যায়, আবার এটাও ঠিক যে এ রাজ্যে তেমন বড় কিছু শিল্প গড়ে ওঠেনি যার ফলে মাইগ্রেশন ইন রেটও বেশ কম। অনেক কম মানুষ আমাদের রাজ্যে কাজ করতে আসেন। এই তথ্য সূত্র জানিয়ে দিই। নীরজ কুমার, ইন্ডিয়ান ইকোনমিক সার্ভিস ইনস্টিটিউট অফ ইকোনমিক গ্রোথ-এর তরফে এই গবেষণা পত্র বার করেছেন, ইনস্টিটিউট অফ ইকোনমিক গ্রোথ ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ড-এর অধীনে কাজ করে। এই গবেষণাপত্রের সুপারভাইজার ছিলেন ইনস্টিটিউট অফ ইকোনমিক গ্রোথের প্রফেসর অনুপ মিত্র। হ্যাঁ। শেষে গুজরাতের মাইগ্রেশন আউট রেটটাও দিয়ে দেওয়া উচিত, গুজরাত ঠিক পশ্চিমবঙ্গের তলায় .০১১-এ দাঁড়িয়ে আছে তবে হ্যাঁ, তাদের মাইগ্রেশন ইন রেট বেশ ভালো, .০৭৩। কিন্তু দুটো জেনারেল বগির মৃতদেহ দেখেই পশ্চিমবঙ্গের মাইগ্রেটরি লেবার নিয়ে বাওয়াল করার আগে, এক বিরাট মিথ্যের নির্মাণের আগে দেখে নিন। পরিযায়ী শ্রমিক যে রাজ্য থেকে বেশি বের হচ্ছে সেই তালিকাতে বাংলার তলায় আছে মাত্র চারটে রাজ্য— গুজরাত .০১১, ত্রিপুরা .০১০, মেঘালয় .০১২ আর অসম .০১১। অতএব একটা ট্রেন দুর্ঘটনার দায় ঢাকতে অন্য আরেক বিরাট মিথ্যের নির্মাণ বন্ধ হোক।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Election Commission | ভোট চুরি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে ধুয়ে দিলেন দীপঙ্কর ভট্টাচার্য
00:00
Video thumbnail
West Bengal | Election Commission | পশ্চিমবঙ্গে কবে SIR? কী জানাল নির্বাচন কমিশন? দেখুন বিগ আপডেট
04:04:55
Video thumbnail
Rahul Gandhi | দেশজুড়ে SIR বি/ত/র্ক, এই আবহে রাহুলের পদযাত্রা, নির্বাচন কমিশনের প্রেস কনফারেন্স
04:54:51
Video thumbnail
Rahul Gandhi | ভোট অধিকার যাত্রা, কী বলছেন রাহুল গান্ধী? দেখুন সরাসরি
08:57
Video thumbnail
Election Commission | ৬ মাসে ২২ লক্ষ ভোটার মৃ/ত, কী ব্যাখ্যা কমিশনের?
06:42
Video thumbnail
Rahul Gandhi | Bihar | রাহুলের বিহার যাত্রার আগে কি অবস্থা নির্বাচন কমিশনের? দেখুন স্পেশাল রিপোর্ট
10:43:50
Video thumbnail
Rahul Gandhi | Election Commission | সাত দিনের ডেডলাইন রাহুল vs কমিশন, কী হবে এবার?
06:05
Video thumbnail
Election Commission | বিহারে SIR-এর পর নির্বাচন কমিশনের প্রথম সাংবাদিক বৈঠক, দেখুন সরাসরি
04:05:11
Video thumbnail
EC | Rahul Gandhi | 'ক্ষমা চান দেশবাসীর কাছে', নির্বাচন কমিশনের নি/শা/নায় রাহুল গান্ধী
06:03
Video thumbnail
Election Commission | West Bengal | বাংলায় কবে SIR? কী বলল ইলেকশন কমিশন? জেনে নিন এই ভিডিয়োয়
11:01