skip to content
Monday, July 1, 2024

skip to content
HomeদেশKanpur Businessman Death Case: কানপুরের ব্যবসায়ীর মৃত্যুতে ৬ পুলিসকর্মীর বিরুদ্ধে খুনের ধারা...

Kanpur Businessman Death Case: কানপুরের ব্যবসায়ীর মৃত্যুতে ৬ পুলিসকর্মীর বিরুদ্ধে খুনের ধারা সিবিআইয়ের

Follow Us :

লখনউ: কানপুরের ব্যবসায়ী মণীশ গুপ্তার মৃত্যুর ঘটনায় (Kanpur Businessman Death Case) গ্রেফতার হওয়া ৬ পুলিসকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনল সিবিআই। নির্বাচনমুখী উত্তরপ্রদেশে গত সেপ্টেম্বরে ব্যবসায়ীর মৃত্যুর ঘটনায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়ায়। ব্যবসায়ীকে খুনের অভিযোগে অক্টোবরে ওই ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। যোগী সরকারের ‘অনুরোধে’ নভেম্বরে সিবিআই একটি মামলা দায়ের করেছিল। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বিবৃতিতে জানায়, ধৃত পুলিসদের বিরুদ্ধে হত্যা, আঘাত এবং অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের (Kanpur Businessman Death Case) অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্রাক্তন স্টেশন হাউস অফিসার জগৎ নারায়ণ সিং, প্রাক্তন হেড কনস্টেবল কমলেশ সিং যাদব, সাব-ইন্সপেক্টর অক্ষয় কুমার মিশ্র, বিজয় যাদব এবং রাহুল দুবের নাম চার্জশিটে রয়েছে। সিবিআই বিবৃতিতে জানিয়েছে, হোটেলে অভিযান চলাকালীন মণীশ গুপ্তা প্রতিবাদ জানালে পুলিস তাঁকে মারধর শুরু করে। এর জেরে তিনি গুরুতর আহত হন। মণীশ গুপ্তা ঘটনাস্থলেই মারা যান। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে তাঁর মাথার মাঝখান ফুলে যাওয়া, কনুইয়ের জয়েন্টের উপরে কাটা এবং উপরের ঠোঁটে ক্ষত সহ একাধিক আঘাত দেখা গিয়েছে।

কানপুরের ব্যবসায়ী মনীশ গুপ্তা সেপ্টেম্বরে কাজের সূত্রে গোরক্ষপুরে গিয়েছিলেন। সেখানকার একটি হোটেলে ছিলেন তিনি। সেই হোটেলে অভিযান চালায় পুলিশ। অভিযোগ, সেই সময়ে ব্যাপক মারধর করা হয় ব্যবসায়ী মণীশ গুপ্তাকে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুসারে, ওই ব্যবসায়ীর মাথায় এবং শরীরের মাংসপেশীতে চোট লাগে। মৃত্যু হয় তাঁর। পুলিসের প্রহারের কারণেই জমি এবং সম্পত্তির কারবারি মণীশের মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে। ওই ঘটনায় জড়িত ৬ পুলিসকর্মীকে তড়িঘড়ি সাসপেন্ড করে উত্তরপ্রদেশ সরকার।

আরও পড়ুন: গোরক্ষপুর ব্যবসায়ী হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত পুলিস কর্মীদের গ্রেফতারে এসটিএফ গঠন যোগী পুলিশের

মৃত ব্যবসায়ীর পরিবার

অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির দাবি তোলেন মৃতের স্ত্রী মীনাক্ষী গুপ্ত। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি আমার ন্যায্য দাবি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রাখব৷ কর্তব্যরত অবস্থায় ৬ পুলিসকর্মী আমার স্বামীকে খুন করেছে৷’ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মণীশের পরিবারকে এককালীন ৪০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে মণীশের স্ত্রী মীনাক্ষীর জন্য সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করে কানপুর উন্নয়ন পর্ষদ। পরে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, গোরখপুর জেলাশাসক বিজয় কিরণ আনন্দ এবং পুলিশ প্রধান বিপিন তাদা পরিবারকে মামলাটি বন্ধ করতে বলছেন।

RELATED ARTICLES

Most Popular