ওয়েব ডেক্স: গত এক সপ্তাহে এইচএমপিভি আক্রান্তের সংখ্যা আট। যদিও WHO-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আতঙ্ক না ছড়াতে। স্পষ্ট জানানো হয়েছে, এই ভাইরাস কোরোনার মতো অতিমারীর আকার ধারণ করবে না। তবুও আতঙ্কে সাধারণ মানুষ।
WHO কী বলছে ভাইরাস সম্পর্কে? সেদিকে নজর সাধারণ মানুষের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, শীতের মরসুমে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের দেখা যাচ্ছে উত্তর গোলার্ধের দেশগুলিতে। তবে শুধু নয়া চিনা ভাইরাসের উপস্থিতি নয়, WHO-এর মতে, এই সময়ে প্রকোপ বেড়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা, রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস, এইচএমপিভি এবং মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ার। কয়েকটি দেশ এই সংক্রমণ সম্পর্কিত প্যাথোজেনগুলি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তারা জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সপ্তাহে বেশ কিছু নাতিশীতোষ্ণ দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা লাইক ইলনেস অর্থাৎ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: গার্হস্থ্য হিংসা মামলায় জামিনযোগ্য পরোয়ানা জারি, সুপ্রিম সমালোচনা
উল্লেখ্য, পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে তারা। গুজরাটের তিন শহরে পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছে আইসোলেশন ওয়ার্ড। গন্ধীনগর, আহমেদাবাদ, রাজকোটে আইসোলেশন বেড প্রস্তুত। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ঝাড়খন্ড। রাজ্যের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ঝাড়খন্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কড়া নির্দেশ জারি করেছে। জম্মুর এক হাসপাতালে তৈরি হয়েছে আইসিউ ওয়ার্ড। বুধবার পরিস্থিতি পর্যালোচনা বৈঠক বসেছিল পুদুচেরিতে।
দেখুন আরও খবর: