skip to content
Monday, July 1, 2024

skip to content
HomeCurrent NewsAbhishek Banerjee: “এখন নির্বাচন বন্ধ রাখা উচিত”, ব্যক্তিগত মত জানালেন অভিষেক

Abhishek Banerjee: “এখন নির্বাচন বন্ধ রাখা উচিত”, ব্যক্তিগত মত জানালেন অভিষেক

Follow Us :

কলকাতা: পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে । প্রতি দিনই রাজ্যে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ । আর বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজ্যে বড় রাজনৈতিক সমাবেশ,ধর্মীয় অনুষ্ঠান সব বন্ধ রাখা দরকার । এমনকি, পরিস্থিতির দিকে নজর দিয়ে আপাতত ভোট করাও উচিত নয় । এমনটাই মনে করেন ডায়মণ্ড হারবারের সাংসদ তথা তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পদাক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) । এলাকার সাংসদ হিসেবে, আজ, শনিবার থেকে আগামী দুই মাসের জন্য সব রকমের বড় রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন তিনি । তার পরই প্রস্তাব দেন, মানুষের স্বার্থে গোটা রাজ্যেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার ।

আলিপুরে কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন অভিষেক । তার পই ডায়মণ্ড হারবারে সভা বা বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান না করার নির্দেশ দেন । তাঁর কথায়, “ বর্তমানে পরিস্থিতি জটিল হচ্ছে । মানুষের স্বার্থে সব কিছু ভেবে দেখা উচিত । মানুষের প্রাণ বাঁচানো সব থেকে আগে দরকার । পরিস্থিতি যে দিকে যাচ্ছে, তার দিকে নজর রেখে আগামী দুই মাস নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া দরকার ।” এর পরই তাঁর সংযোজন, “এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত । ভোট করানোর দায়িত্ব কমিশনের । আশা করি নির্বাচন কমিশন পুরো বিষয়টা ভেবে সিদ্ধান্ত নেবেন । আমি ব্যক্তিগত অভিমত জানালাম ।”

তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, কোনও ধর্মকে আঘাত করা নয় । মানুষের কথা ভেবেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার । সে জন্য এলাকার সাংসদ হিসেবে ডায়মণ্ড হারবারে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোনও রকম সভা-সমাবেশে না যাবে না । তার পর পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেই পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে ।

আরও পড়ুন : Covid Vaccination: ৬ দিনেই ২ কোটিরও বেশি ছোটদের টিকাকরণ, টুইট কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

এ দিন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের অফিসে প্রাশাসনিক বৈঠক করেন অভিষেক । সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আগামী সাত দিন এলাকার সমস্ত দোকান বাজারে ক্রেতা, বিক্রেতা উভয়কেই দুটি করে মাস্ক পরতে হবে । কোভিড রীতি না মানলে কঠোর পদক্ষেপ করবে প্রশাসন । অভিষেক আরও জানান, পঞ্চায়েত ও ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কন্ট্রোল রুম খোলা হবে। ডাক্তার অন কলের ব্যবস্থা চালু হবে । অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকলে হবে না, সেফ হোমের যেতে হবে । আইসিবিএস, আশাকর্মীরা ৪-৫ জনের গ্রুপ করে এলাকায় এলাকায় ঘুরবেন, সচেতনতার কাজ করবেন ।

RELATED ARTICLES

Most Popular