নয়াদিল্লি: নজরে আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়! বিস্ফোরণের তদন্ত যত গভীর হচ্ছে, ততই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে। দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে (Delhi Blast) আটক আরও ২ চিকিৎসক। একই সঙ্গে আরও দুই সন্দেহভাজনের সঙ্গে তুরস্ক সফরে যাওয়া আরেক চিকিৎসকের খোঁজ শুরু করেছে।ইতিমধ্যেই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে শো-কজ নোটিস পাঠাল ন্যাক৷ অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় এখনও স্বীকৃতি পায়নি, স্বীকৃতির জন্য কোনও রকম আবেদনও করেনি৷ অভিযোগ ন্যাকের অনুমোদন ছাড়াই অনুমোদনের মিথ্যা তথ্য রয়েছে ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে৷ ধৃত তিন সন্দেহভাজনের মধ্যে শাহিন সইদ এবং মুজাম্মিল শাকিলকে নিয়োগ করেছিলেন প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ আহম্মেদ সিদ্দিকি। এখন গোয়েন্দাদের নজরে তিনি।
সূত্রের খবর, উত্তরপ্রদেশের কানপুরে থেকে বৃহস্পতিবার ভোরে এক মেডিক্যাল পড়ুয়াকে আটক করা হয়েছে। তদন্তকারীদের একটি সূত্রের খবর, তার সঙ্গে যোগাযোগ ছিল ধৃত মহিলা চিকিৎসক শাহিন সাঈদের। এনআইএ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত চিকিৎসকের নাম মহম্মদ আরিফ মীর। গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থী মেমোরিয়াল মেডিক্যাল কলেজের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র আরিফ। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগের বাসিন্দা আরিফ ফরিদাবাদ-কাণ্ড ও দিল্লি বিস্ফোরণ মামলায় ধৃত শাহিন এবং অন্যান্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখত।
আরও পড়ুন: বিহার জিতে উত্তরীয় ওড়ালেন মোদি, দেখুন সেই ভিডিও
দিল্লি বিস্ফোরণের (Delhi Blast) মূল অভিযুক্ত উমর নবির (Dr. Umar Nabi) বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিল নিরাপত্তা বাহিনী। শুক্রবার ভোররাতে পুলওয়ামার (Pulwama) কইল গ্রামে উমরের বাড়িতে আইইডি বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই উমরের পরিবারের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ। তদন্তের গতি বাড়াতেই উমরের বাড়ি ধ্বংসের সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা।
অন্য খবর দেখুন








