ওয়েব ডেস্ক: বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হল কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং (QS World University Ranking)। এই র্যাঙ্কিং তালিকায় ১,৫০০টিরও বেশি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে স্থান দেওয়া হয়েছে। তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আধিপত্য ধরে রেখেছে। অন্যদিকে, এশীয় (Asia) ও ইউরোপীয় (Europe) দেশগুলি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানে নাম রয়েছে এমআইটির (MIT)। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (MIT) টানা ১৪তম বছর ধরে এই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডন (Imperial College London)। তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (Stanford University)। প্রথম দশের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (University of Oxford), হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় (Harvard University), কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় (University of Cambridge), ইথ জুরিখ (ETH Zurich), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুর (NUS), ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (UCL) এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (California Institute of Technology)।
আরও পড়ুন: ‘অপারেশন সিন্ধু’, ইরান থেকে ১১০ জন পড়ুয়াকে নিয়ে ভারতের মাটি ছুঁল প্রথম বিমান
তালিকায় ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি দিল্লি (IIT Delhi)। ১২৩ তম স্থান অধিকার করেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি বম্বে (IIT Bombay) ১২৯ তম এবং ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি মাদ্রাস (IIT Madras) ১৮০ তম স্থানে রয়েছে। শীর্ষ ২০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় এই তিনটি মাত্র ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি খড়গপুর (IIT Kharagpur) রয়েছে ২১৫ তম স্থানে।
অন্যদিকে, ২০২৬ সালের কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ((QS World University Ranking) এ উন্নতি করেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University)। তাঁদের র্যাঙ্কের উন্নতি হয়েছে। গত বছর ৭২১-৭৩০ র্যাঙ্কে ছিল রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়টি। এবারে এই বিশ্ববিদ্যালয় উঠে এসেছে ৬৭৬ এ। তাদের স্কোর ২৬.১। পাশাপাশি, দেশের আরও একটি প্রতিষ্ঠান বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি এন্ড সায়েন্স (Birla Institute of Technology) এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। তালিকার ৬৬৮ নম্বর স্থানে রয়েছে।
দেখুন অন্য খবর