উত্তর ২৪ পরগণা: উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাট জেলার মহকুমা হাড়োয়া থানার গোপালপুর এলাকার ঘটনা। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঢাকা নরসিংদী এলাকার বাসিন্দা ২৬ বছরের সেলিনা খাতুন এক বছর আগে অবৈধভাবে বসিরহাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। আর তারপর বিয়ে করেন তিনি। রেডিমেড পোশাকের কাজে তারপর তিনি চলে যান সুরাটে। সেখান থেকে আবারও তিন মাস আগে অবৈধভাবে প্রবেশ করে সে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সেলিনা খাতুন নামে ওই যুবতী গোপালপুর এলাকায় তার ননদের বাড়িতে ছিলেন। গতকাল অর্থাৎ শনিবার রাতে হাড়োয়া থানার পুলিশ তাকে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে কোন ভারতীয় নথি দেখাতে পারেনি। তারপরেই ওই যুবতীকে আটক করে পুলিশ। ইতিমধ্যেই ধৃত ওই যুবতীকে বসিরহাট আদালতে পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি ওই যুবতী কার সাহায্যে কিভাবেই বা ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করলেন সেটি জানতে ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হাড়োয়া থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন: মাইক বাজানোর প্রতিবাদ, মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছাত্রীকে মারধর
অবৈধভাবে বাংলাদেশে যাওয়ার সময় দালাল সহ এক বাংলাদেশি স্বরূপনগরের বিথারী হাকিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তারালী সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে যাওয়ার সময় দালাল-সহ এক বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত ওই বাংলাদেশী মোটা টাকার বিনিময়ে দালাল মারফত বাংলাদেশে যাওয়ার চেষ্টা করছিল। তারপরেই বিএসএফের ১৪৩ নম্বর ব্যাটেলি স্বরূপনগর থানার হাতে তুলে দেয় তাদের। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত ওই বাংলাদেশির নাম তাজিবুল সর্দার। বাড়ি বাংলাদেশের সাতক্ষীরায়। যেই দালাল কে পাকড়াও করা হয়েছে ধৃত দালালের নাম সুমন মোল্লা। ধৃত তিনজনকেই আজ অর্থাৎ রবিবার বসিরহাট মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়।
দেখুন অন্য খবর