skip to content
Tuesday, June 18, 2024

skip to content
Homeচতুর্থ স্তম্ভFourth Pillar | মোদি সরকার কোন কোন ইস্যুতে ভেঙে যাবে? যেতে পারে?
Fourth Pillar

Fourth Pillar | মোদি সরকার কোন কোন ইস্যুতে ভেঙে যাবে? যেতে পারে?

ছ’-আটমাস পর থেকে সংসদে অনাস্থা প্রস্তাব আনা শুরু হবে

Follow Us :

২০১৪-র মোদি সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই আরও কিছু নতুন কাজ বা অকাজ করেছিল মোদিজির ২০১৯-এর সরকার। এবারেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদি, তাহলে কি ওই ২০১৯-এর সরকারের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে? এটাই হল লাখ টাকার প্রশ্ন যার উত্তর সব্বার জানা আর জানা বলেই ইন্ডিয়া জোট ২৭২-এর ম্যাজিক ফিগারের অনেক পিছনে থেকেও, বিজেপি বা এনডিএ-র সম্পূর্ণ পরাজয় না হওয়ার পরেও বিরোধী রাজনৈতিক দল, বিরোধী আম জনতা, বুদ্ধিজীবী, ছাত্র যুব, সাংবাদিক মানুষজন উল্লসিত। আসুন দেখে নেওয়া যাক, কী কী এই মোদি সরকার করতে পারবে না। বা কোন কোন ইস্যুতে এই সরকার দমাস করে ভেঙে যেতে পারে।

১) প্রথম হল, পিএমও থেকে সরকার চলবে না। মোদি মন্ত্রিসভা চলত পিএমও থেকে, যা করবেন মোদি করবেন, অন্যান্য দফতরের সেক্রেটারিদের নির্দেশ দিত প্রধানমন্ত্রীর দফতর, সেটা এক্কেবারে বন্ধ হবে। গোটা সরকার একজনের কথায় চলবে, রাত আটটায় অর্থমন্ত্রীও জানেন না কী হতে চলেছে, প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরার সামনে এসে মিত্রোঁ বলে হাঁক দেবেন, ওটা আর চলবে না। অর্থমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে একা একা বাজেট তৈরি করে ফেলবেন, রেলমন্ত্রীর বদলে হরা ঝান্ডা নিয়ে মোদিজি হাজির থাকবেন, সড়ক থেকে হাসপাতাল সব কিছুর উদ্বোধন করবেন ওই একজন? ভুলে যান, তা আর সম্ভব নয়। মানে এই মন্ত্রিসভাকে হয় যৌথ সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে চলতে হবে, না হলে সরকার কেবল এই কারণেই পড়ে যাবে। মোদিজিকে শিখতে হবে কোয়ালিশন সরকারের কাজের ধারা, যা তাঁর মাথাতেও নেই। নিজেকে ভগবান ভেবে ফেলা মোদিজির পক্ষে এটা খুব শক্ত কাজ আর সেটা না করতে পারলে সরকার পড়ে যাবে।

২) এক দেশ এক নির্বাচন। এই উদ্ভট কথাবার্তা আর শুনতে পাবেন না, আমাদের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের রিপোর্ট ডিপ ফ্রিজের এক্কেবারে তলায় ভরে রাখা হবে, সে নিয়ে আপাতত কোনও কথাবার্তাই হবে না। তা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে গেলে সরকার পড়ে যাবে, সময়ের আগে চন্দ্রবাবু বা নীতীশ বা অন্যরা নির্বাচন চাইবে না, কাজেই এক দেশ এক নির্বাচন ভুলে যান।

৩) ইউনিফর্ম সিভিল কোড নিয়ে বকওয়াস বন্ধ হবে, নীতীশ কুমার থেকে চন্দ্রবাবু নাইডু এই ইউনিফর্ম সিভিল কোড মেনে নেবেন না, ওনাদের নিজেদের রাজ্যের কথা ভেবেই, এটা জেডিএস বা শিন্ডে শিবসেনাও এখন আর মানতে চাইবে না। কাজেই অসমের হিমন্ত বিশ্বশর্মা বা উত্তর প্রদেশের যোগীর মুখে এই ইউনিফর্ম সিভিল কোডের কথা আপাতত শুনবেন না, শুনলে বুঝবেন সরকার নড়বড় করছে। ইন ফ্যাক্ট এসব নিয়ে বিজেপি সাংসদদের যা খুশি বলাও বন্ধ করতে হবে, বিজেপি নেতৃত্বকেই তার দায়িত্ব নিতে হবে।

৪) লোকসভা আসনের ডিলিমিটেশন নিয়ে আলোচনা উঁচু আলমারির তাকে রাখা থাকবে, অন্ধ্র, তেলঙ্গানা, কেরালা, তামিলনাডু, বাংলাতে জনসংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, বেড়েছে বিহার, ইউপিতে, কাজেই ওই কাউ বেল্টের থেকে বেশি সাংসদ নির্বাচিত হবে, এমন এক আলোচনা এই সরকারের ভিতরে করাটা অসম্ভব। আর ডিলিমিটেশন না হলে মহিলা বিল লাগু হওয়াটাও আটকেই থাকবে। কারণ মহিলা বিল পাশ হয়েছিল এই শর্তে যে আগে ডিলিমিটেশন হবে, তারপর মহিলা বিল লাগু হবে। ডিলিমিটেশনের কথা তোলারও সাহস করবে না এই মোদি সরকার।

৫) একটা সুপার এজেন্সি তৈরির কথা ভেবেছিল গতবারের মোদি সরকার, বা বলা ভালো আমাদের মোদিজি। এই ইডি, সিবিআই, এনআইএ, ইত্যাদির উপরে একটা বড় আমব্রেলা এজেন্সি, যাতে আরও ভালো করে বিরোধীদের রগড়ে দেওয়া যায়, তা আর হওয়াটা সম্ভব নয়, কারণ সরকারের অন্যতম শরিক চন্দ্রবাবু বা অন্য অনেকেই এটা সমর্থন করবেন না, কাজেই সেরকম কোনও এজেন্সি হওয়া তো দূরস্থান, এখন এই এজেন্সিগুলোর যে বাড়াবাড়ি চলছে তাও বন্ধ হবে। ইডি-সিবিআই কর্তারা এক নড়বড়ে সরকারের যে কোনও আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করবেন, সেটাও হবে না। ইন ফ্যাক্ট শোনা যাচ্ছে, চন্দ্রবাবু নাইডু প্রথমেই অমিত শাহকে আবার স্বরাষ্ট্র দেওয়ার বিরোধী ছিলেন, নীতীশ নাকি তাঁর সঙ্গে সহমতও, বিজেপির এক অংশও নাকি সেরকম কথা বলেছিল। এজেন্সির বাড়াবাড়ি হয়ে উঠতে পারে সরকার ভাঙার অন্যতম কারণ।

আরও পড়ুন: 

৬) জনগণনা নিয়ে ভারি গোলযোগ শুরু হবে, আমাদের জনগণনা হওয়ার কথা ছিল ২০২১-এ, হয়নি, এবারে তা করতে গেলেই জাতিগণনার প্রশ্নটা আসবে, যা নীতীশ কুমারের দাবি। বিহারে নিজেই করিয়েছেন, কাজেই জনগণনার সঙ্গেই জাতিগণনা করতে হবে, আর জাতিগণনা বেরিয়ে আসার পরে সেই সংখ্যা অনুযায়ী সংরক্ষণের দাবি উঠবে, যা না মানলে সরকার পড়ে যাবে, আর যা মানলে বিজেপির উচ্চবর্ণের ভোট উবে যাবে। এই শাঁখের করাত কীভাবে সামাল দেয় বিজেপি সেটা দেখার, কারণ জনগণনা তো করতেই হবে। কিন্তু এই ইস্যুতে সরকার ভেঙে নীতীশ এবং চন্দ্রবাবু দুজনেই নিজেদের শিবির পরিবর্তন করতে পারেন।

৭) বিভিন্ন সরকারি সুযোগ সুবিধে বিভিন্ন মন্ত্রক থেকে পিএমও-র নির্দেশেই বন্ধ রাখা হয়েছিল, শিক্ষা থেকে রেল দফতরের বিভিন্ন ছাড়, স্কলারশিপ বন্ধ ছিল, ভরতুকি নিয়ে মোদি সরকারের যে নীতি ছিল তা অনেক শরিক দলই মেনে নেবে না, পুরনো পেনশন স্কিম, সিনিয়র সিটিজেনদের ছাড় এসব নিয়ে আবার নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এবারে সেসব চালু হবে, এ নিয়ে হয়তো সরকার পড়ে যাবে না, কিন্তু বিরোধ শুরু হবে আর সামান্য বিরোধিতাই যে এক ব্যান্ড ওয়াগন এফেক্ট নেয় তা তো আমরা আগেই দেখেছি।

৮) অগ্নিবীর স্কিম বাতিল হবে, এটা কেবল বিরোধীদের নয় বা কেবল শরিক দলের নেতাদের নয়, এটা দলের মধ্যেও বহু নেতাদের দাবি। প্রতিরক্ষা দফতরের এক সমীক্ষা বলছে, এর ফলে বেশ কিছু নতুন সমস্যার জন্ম হচ্ছে যা আর কয়েক বছর পরে মারাত্মক হয়ে উঠবে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হিসেবে যা চিহ্নিত হয়েছে তা হল এই বিশাল সংখ্যক মিলিটারি ট্রেনিং নেওয়া যুবক, যাঁরা দুই কি তিন বছর পরেই আবার সাধারণ সিভিল লাইফে আসতে বাধ্য হবেন, তাঁদের হতাশা এক বাজে চেহারা নিতেই পারে। বিজেপি দলের মধ্যেও এ নিয়ে আগে থেকেই দ্বিমত আছে, তা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। স্থায়ী চাকরির এতবড় জায়গা ছিল এই প্রতিরক্ষা দফতর, এ নিয়ে নতুন করে ভাবতে হতে পারে এই নতুন সরকারকে। অর্থাৎ শরিকদের চাপে পড়ে ফেরত নিতে হতে পারে অগ্নিবীর স্কিম।

৯) এক বিরাট সমস্যা হল গুজরাত আর গুজরাতের দুই শিল্পপতি। এর আগে যখন তেলঙ্গানা বা অন্ধ্রতে কংগ্রেস বা তেলুগু দেশম ছিল, তখন বেশ কিছু কর্পোরেট হাউসের জন্ম হয়, তাদের হাতে বড় বড় প্রকল্প দেওয়া হয়, জিভিকে পেতে থাকে এয়ারপোর্ট ইত্যাদি, যা আবার এই মোদি আমলে তারা বাধ্য হয়ে আদানিদের হাতে তুলে দিয়েছে। তাদের দফতরে ইডি গেছে, তারা মোদি আমলে মার খেয়েছে, এসব চলে গেছে গুজরাতে, মহারাষ্ট্রের বুলেট ট্রেন চলে গেছে গুজরাতে, এবারে তারা তাদের শেয়ার চাইবে। বাজারের দিকে তাকান, চন্দ্রবাবু নাইডু ঘনিষ্ঠ কেসিপি, হেরিটেজ ফুড, আমারা রাজা ইত্যাদি গোষ্ঠীর শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩২ শতাংশ, তা তো এমনি এমনি নয়, কাজেই ওই দুই ভাই জগাই মাধাই কেবল খাবে, গুজরাতে চলে যাবে সব প্রজেক্ট, সে দিন শেষ। এবার আরও কিছু কোম্পানি এইসব শরিকদের ধরে মাঠে নামতে চাইবে, এদের সাহায্যেই সরকার পড়ে যেতে পারে, নতুন কম্বিনেশন তৈরি হতেই পারে। আদানি আম্বানি সেন্ট্রিক শিল্পনীতি আপাতত ভুলে যেতে হবে মোদিজিকে। ব্যবসায়ীদের টাকা এবারে সব বড় রাজনৈতিক দলের কাছেই যাবে। তা বন্ধ করে গুজরাতি শিল্পনীতি চালাতে গেলে সরকার পড়ে যাবে।

১০) চন্দ্রবাবু নাইডু বা নীতীশ কুমার দুজনেই আমিষ বা নিরামিষ দুটোই খান, সাধারণ পুজোআচ্চা বাদ দিলে দুজনেরই বিরাট ভগবান পিরিত আমরা দেখিনি। কাজেই ওই ন্যাংটো সাধু আর ধর্মদণ্ড আর কাশী মথুরা ইত্যাদির রাজনীতির আমদানি করতে গেলেই সরকার পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। যদি দেখেন বিজেপি আবার কাশী মথুরার ইস্যু তুলছে, তাহলে জানবেন তারা সরকার ভেঙে নির্বাচনে যেতে চাইছে। মোদিজির জন্ম যেভাবেই হয়ে থাকুক, নাইডু, নীতীশ, শিন্ডেদের চাপে আপাতত তাঁকে সাধারণ মানুষ হয়েই থাকতে হবে। কে গরুর মাংস খেল বলে পিটিয়ে মারলে সরকারের ভিতর থেকেই প্রতিবাদ হবে, বাইরে থেকে তো বটেই। মোদ্দা কথা হল মোদিজি ওনার যাবতীয় বিষ ছড়ানোর এজেন্ডা নিয়ে খুব বেশি এগোতে পারবেন না। কারণ মাথায় রাখুন এই চন্দ্রবাবু নাইডু ২০০২ সালে মোদিজির সরকার কেন ভেঙে দেওয়া হল না এই ইস্যুতে অটলজির সরকারের উপর থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছিলেন। চন্দ্রবাবু নাইডুর একাধিক কড়া কড়া টুইট সংবাদমাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাসছে, তার একটাতে উনি লিখছেন, “Modi-Shah govt has betrayed the nation. The public mandate that brought them to power also has the strength to overthrow them. If BJP tries to victimize our leaders and harass the public, it will pay a heavy price. We will fight fearlessly to save democracy. মাত্র ৪ বছর আগে যে মানুষ এই কথা বলেছিলেন, তাঁর সাহায্যেই সরকার তৈরি হচ্ছে, মোদিজি বা চন্দ্রবাবু দুজনের মাথাতেই এটা থাকবে।

১১) ছ’-আটমাস পর থেকে সংসদে অনাস্থা প্রস্তাব আনা শুরু হবে, এবং লোকসভাতে না থেকে, প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে মোদিজি বক্তিমে করে চলে যাবেন তা হবে না, এরকম যে কোনও অনাস্থা প্রস্তাবের পরে সরকার পড়ে যেতে পারে, কারণ বিজেপি ২৪০, ৩২টা সাংসদের বিভিন্ন মনোরঞ্জন তাঁদের করে চলতে হবে। বিভিন্ন সুযোগ সুবিধে দিতে হবে, ছোট্ট কোনও ঘটনা সরকার ফেলে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

১২) ২০২৪ জুন মাস, মাত্র ছ’ মাস পরে ২০২৫, আরএসএস-এর ১০০ বছর পূর্তি। যাবতীয় স্বপ্ন আপাতত স্বপ্ন হিসেবেই থেকে যাবে, জয় শ্রীরাম জয় জগন্নাথ হয়ে গেছে, স্বয়ম্ভু ভগবানের বিশ্বগুরু হওয়ার যাবতীয় স্বপ্ন, আরএসএস-এর যাবতীয় এজেন্ডা ভুলে আপাতত মোদিজিকে দলের মধ্যে আর দলের বাইরের শরিক দল আর বিরোধীদের মিসাইল সামলাতে হবে। ইতিমধ্যেই তিনি সারা দিনে তিন বারের বদলে একবারই জামা বদলে কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন, এরপরে নিদ্রাহীন রাত আর অবিরাম মানসিক চাপের তলায় এক অন্য মোদিজিকে আমরা দেখতে পাব। নির্বাচন শেষ করে ধ্যানে বসেছিলেন, ধ্যান ভাঙার পরে তাঁর লম্বাচওড়া ভিশনের কথা লিখে জানিয়েছিলেন, আপাতত সেসব বন্ধ, অবাক হব না যদি আপাতত ওনার মন কি বাত-এও তালা পড়ে থাকে বহুদিন। কারণ উনি সবাইকে নিয়ে, সভ্য ভদ্রভাবে মানিয়ে গুছিয়ে সংসার করেননি কোনওদিন, এবার সেই কাজটাই হয় মন দিয়ে করতে হবে, আর করার সময় মাথায় রাখতে হবে যে কোনও সময়ে সামান্য কারণেই সরকার দুম ফটাস হয়ে যেতে পারে।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
নাশকতার জঙ্গি-হুমকি ! যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি এসএসকেএমে হুমকি মেইল
00:00
Video thumbnail
BJP | বিজেপি বনাম বিজেপি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ভুলভুলাইয়া , হাতড়ে বেড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় দল
00:00
Video thumbnail
Neet | supreme court | দুর্নীতির হাত ধরে ডাক্তার আসবে সমাজে ! নিট মামলায় বড় আপডেট
00:00
Video thumbnail
Mamata banerjee | অনন্ত-মমতা সাক্ষাৎ রাজবংশী ভোটে থাবা ? মাথায় হাত বিজেপির ?
00:00
Video thumbnail
স্পিকার পদে প্রার্থী দিতে তোড়জোড় ঘুঁটি সাজাচ্ছে বিরোধীরা
00:00
Video thumbnail
Mamata Banerjee | কোচবিহারে মদন মোহন মন্দির পরিদর্শন মুখ্যমন্ত্রীর
00:00
Video thumbnail
Weather Upddate | মঙ্গলে ‘মঙ্গল’ দক্ষিণবঙ্গে , স্বস্তির বৃষ্টি শুরু , ৩ দিনের আপডেট জেনে নিন
00:00
Video thumbnail
Expanding Glacial Lakes | হিমালয়ের হিমবাহ দ্রুত গলছে, ভয়ঙ্কর বিপদ আসন্ন! দেখুন হাড়হিম করা ভিডিও
00:00
Video thumbnail
Post Poll Violence | High Court | ভোট-পরবর্তী সন্ত্রাস নিয়ে হাইকোর্টে রিপোর্ট জমা রাজ্যের
01:17
Video thumbnail
Kolkata News | নাশকতার জঙ্গি-হুমকি! যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি, এসএসকেএমে হুমকি মেইল
03:40