Sunday, July 20, 2025
HomeScrollFourth Pillar | ইরান পরমাণু বোমা বানানোর থেকে ঠিক কতটা দূরে?
Fourth Pillar

Fourth Pillar | ইরান পরমাণু বোমা বানানোর থেকে ঠিক কতটা দূরে?

ইরান এখনও পর্যন্ত প্রকৃত অস্ত্রায়ন, মানে এক্কেবারে হাতেকলমে বোমা বানানোর কাজ শুরু করেনি

Follow Us :

জানলে অবাক হবেন যে ইরানের অসামরিক পারমাণবিক শক্তি কর্মসূচি ১৯৫০-এর দশকে শুরু হয়েছিল, প্রাথমিকভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায়। এবং তারপর থেকে এই ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ধরেই ইরানের দাবি, তাদের কর্মসূচি কেবল শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে, মানে তা শক্তি উৎপাদন এবং চিকিৎসা গবেষণার জন্য। আমেরিকার সম্পর্ক ছিল শাহদের সঙ্গে, তাই ১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের পর আর ১৯৯০-এর দশকে রাশিয়ার সহায়তা পেল ইরান। ২০০০-এর দশকের মধ্যে, আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (IAEA) ইরানের স্বচ্ছতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা শুরু করে, আর তাদের পারমাণবিক কার্যকলাপ নিয়ে এক ইচ্ছাকৃত প্রতারণার কথা বলতেই থাকে। এর ফলে ২০০৬ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদ ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেয়, ইরান সেই চাপ কাটানো বা অ্যাট লিস্ট কমানোর কথা চিন্তাভাবনা করতে থাকে আর সেই সময়ে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন (JCPOA), যা ইরান পারমাণবিক চুক্তি নামেও পরিচিত, তাতে সম্মতি দেয়। এই চুক্তির সাফ লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক জ্বালানি চক্র ফুয়েল সার্কল আর অস্ত্র তৈরি করার মতো ইউরেনিয়াম ও প্লুটোনিয়াম তৈরির ক্ষমতাকে সীমিত করা। মূল ধারাগুলোর মধ্যে ছিল ইউরেনিয়াম এনরিচমেন্ট ৩.৬৭ শতাংশে সীমাবদ্ধ করা, ফোরদো, নাতাঞ্জ ও আরাকের মতো পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোকে অসামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা। আর তার বিনিময়ে, ইরান পারমাণবিক-সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেল। কিন্তু আবার মজার কথা হল ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই এই চুক্তি থেকে সরে এলেন, আবার কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল, কাজেই আগের চুক্তি পুরোপুরি ভোগে গেল, আর আমেরিকার এই চুক্তি থেকে সরে যাওয়ার ফলেই ইরান JCPOA ইউরেনিয়াম এনরিচমেন্টের যে সীমা বেঁধে দিয়েছিল তা অতিক্রম করে, যা উত্তেজনা বাড়ায় এবং এক নতুন জটিলতা তৈরি করল।

পশ্চিমা দেশ বা ইজরায়েলের বক্তব্য ইরান বর্তমানে ৬০ শতাংশ এনরিচড ইউরেনিয়াম তৈরি করছে, যা JCPOA-এর অধীনে অনুমোদিত ৩.৬৭ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি এবং অসামরিক পারমাণবিক শক্তি বা গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে । এটা অস্ত্র-গ্রেড মানে অস্ত্র তৈরি করার জন্যপ্রয়োজনীয় ৯০ শতাংশ বিশুদ্ধতা থেকে সামান্য কিছু প্রযুক্তিগত ধাপ দূরে। তারপরের খবর এল ২০২৩ সালের মার্চ মাসে, IAEA-এর একটি প্রতিবেদন, যেখানে বলা হয় যে ইরানের ফোরদো স্থাপনায় ৮৩.৭ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে, যদিও এই তথ্যটি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি। যদি এই অ-নিশ্চিত তথ্য সঠিক হয়, তবে ধরে নিতেই হবে যে ইরান অত্যন্ত উচ্চ সমৃদ্ধকরণ স্তর অর্জন করেছে, যা অস্ত্র তৈরিতে প্রয়োজনীয় সময়কে আরও কমিয়ে আনবে। কিন্তু মাথায় রাখুন এ খবরও বাসি, ২০২৩-এর। এবং তার ভিত্তিতে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ডের জেনারেল মাইকেল কুরিল্লার বলছেন ইরানের বর্তমান মজুদ এবং বেশ কয়েকটি প্ল্যান্টে যে সেন্ট্রিফিউজগুলো আছে তা দিয়ে তারা প্রথম ২৫ কেজি উপাদান উৎপাদন করেই ফেলেছে, যা আণবিক বোমার জন্য যথেষ্ট। এবং তার পরেও খবর ইরান অতিরিক্ত, আরও উন্নত সেন্ট্রিফিউজ বসিয়েছে আর সমৃদ্ধকরণ ক্ষমতা বাড়িয়েই চলেছে। এইখানে একটা বিষয় আছে যাকে ‘ব্রেকআউট টাইম’ বলা হয়। ‘ব্রেকআউট টাইম’ বলতে একটি পারমাণবিক অস্ত্রের জন্য পর্যাপ্ত উপাদান তৈরি করতে এক রাষ্ট্রের জন্য প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক ন্যূনতম সময়কে বোঝায়। সোজা বাংলাতে এক রাষ্ট্র আর কত সময়ের মধ্যে বোমা বানিয়ে ফেলতে পারবে? ইরানের জন্য, এই সময় বর্তমানে ‘প্রায় শূন্য’ বলে অনুমান করা হচ্ছে। IAEA-র অনুমান ইরান যদি ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধকরণে এগিয়ে যায়, তবে তাদের কাছে ন’টা পারমাণবিক অস্ত্রের জন্য পর্যাপ্ত পারমাণবিক উপাদান রয়েছে।

আরও পড়ুন: Fourth Pillar | ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কেন? ইজরায়েলের যুদ্ধ বিরতি কেন?

তবে পারমাণবিক বিশেষজ্ঞরা ব্যাপকভাবে এ বিষয়েও একমত যে ইরান এখনও পর্যন্ত প্রকৃত অস্ত্রায়ন, মানে এক্কেবারে হাতেকলমে বোমা বানানোর কাজ শুরু করেনি। তা করতে কয়েক মাস, এমনকী কয়েক বছরও লাগতে পারে, এক মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনের অনুমান, ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তাদের ৩ থেকে ৮ মাস সময় লাগতে পারে। এবারে আসুন দেখা যাক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইজরায়েলের হামলায় সেই কাজ কতটা পিছোল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইজরায়েলের ধারাবাহিক হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছে ইরানের মূল পারমাণবিক কেন্দ্রগুলো, যার মধ্যে রয়েছে নাতাঞ্জ, ফোরদো এবং ইসফাহান। নাতাঞ্জকে ইরানের প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, সেখানে উপরের অংশ আগের হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে এবং পরবর্তী ইজরায়েলি হামলায়, যার ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল, ভূগর্ভস্থ সেন্ট্রিফিউজগুলির বেশিরভাগই, যদি সব নাও হয়, ধ্বংস হয়ে গেছে বলে মনে করা হয়। ফোরদো পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রটি বিশেষভাবে উদ্বেগের কারণ, কারণ এটা এক পাহাড়ের খাদে অবস্থিত, যা এটাকে প্রচলিত বিমান হামলা থেকে বাঁচিয়ে রাখে। প্রায় অস্ত্র-গ্রেড উপাদান উৎপাদনের জন্য এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র আর এটাতে বোমা ফেলার পরেও এটা অক্ষত আছে তা বিবিসিতে ফলাও করে ছবি সমেত জানানো হয়েছে। ইসফাহান নিউক্লিয়ার টেকনোলজি সেন্টার, সেখানেও ইউরেনিয়াম রূপান্তর করা ব্যবস্থা আর গবেষণা চুল্লি রয়েছে, সেটাও হামলার শিকার হয়েছে। আর IAEA জানিয়েছে যে এই স্থানে বিকিরণের মাত্রা বৃদ্ধির কোনও লক্ষণ পাওয়া যায়নি। তার মানে ইরানের ৬০ শতাংশ এবং ২০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উল্লেখযোগ্য মজুদগুলো সফলভাবে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল কি না, বা এই উপাদানগুলির কিছু হামলার আগে দেশের গোপন স্থানে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল কি না, তা নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা রয়েছে।

এবারে আসুন আর একটা বিষয় দেখা যাক, ইজরায়েলি অভিযানে কমপক্ষে ১৪ জন ইরানি পারমাণবিক বিজ্ঞানীর লক্ষ্যবস্তু হত্যা করার পরিকল্পনা ছিল, যাদের ইজরায়েলের ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জোশুয়া জারকা ‘শীর্ষ ইরানি বৈজ্ঞানিক নেতা’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন যাঁরা ‘মূলত পারমাণবিক অস্ত্রের সৃষ্টি এবং উৎপাদনে ব্যক্তিগতভাবে জড়িত ছিলেন’। এই হত্যাগুলোর মধ্যে রসায়ন, উপকরণ, বিস্ফোরক এবং পদার্থবিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞরাও ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ১০ জনকে হত্যাও করা হয়েছে। কিন্তু এই হত্যাগুলোর ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির উপর প্রভাব সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ভিন্ন মত রয়েছে। মার্ক ফিটজপ্যাট্রিক এবং পাভেল পোডভিগের মতো অনেক বাইরের বিশেষজ্ঞ যুক্তি দেন যে এই ধরনের লক্ষ্যবস্তু হত্যা ইরানের কর্মসূচিকে পিছিয়ে দিতে পারে, তবে এটি পুরোপুরি বন্ধ করতে পারে না। ইরান কয়েক দশকের পারমাণবিক জ্ঞান অর্জন করেছে এবং তাদের কাছে পরবর্তী স্তরের বিকল্প বিজ্ঞানী রয়েছে যারা কম যোগ্যতাসম্পন্ন হলেও শেষ পর্যন্ত কাজটি সম্পন্ন করবে। পোডভিগ জোর দেন যে মূল উপাদান হলো পদার্থ, অর্থাৎ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম। যদি ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুদ এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বজায় রাখে, তবে পারমাণবিক কাজ পুনরায় শুরু করা যেতেই পারে, কারণ বাকি প্রক্রিয়াটা যথেষ্ট পরিচিত। তাহলে নেট কী দাঁড়াল? ইরানের কাছে প্রযুক্তি আছে, তাদের দ্বিতীয় স্তরের বৈজ্ঞানিকরা আছেন, তাদের সব কেন্দ্র ধ্বংস করার আগেই যুদ্ধবিরতি হয়েছে এবং অনেকের মতে ইরানের পারমাণবিক বোমা তৈরির ব্রেকআউট টাইম, মাত্র কয়েক মাস। আসলে একটি কার্যকর কূটনৈতিক পথ ছাড়া শুধুমাত্র জবরদস্তি বা শাস্তিমূলক পদ্ধতি দীর্ঘমেয়াদে বিপরীতমুখী হতে বাধ্য, সেটাই হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইজরায়েল দু’ দেশই দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে এক পারমাণবিক-সক্ষম ইরান ইতিমধ্যেই অস্থির মধ্যপ্রাচ্যকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলবে।

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন অঞ্চলে একটি তাৎক্ষণিক এবং অপরিবর্তনীয় পারমাণবিক অস্ত্রের প্রতিযোগিতা শুরু করবে। এটি অন্যান্য আঞ্চলিক শক্তিগুলিকে, বিশেষ করে সৌদি আরবকে, মিশর এবং তুরস্ককেও, ইরানের নতুন সক্ষমতা মোকাবিলায় তাদের নিজস্ব পারমাণবিক অস্ত্রাগার অর্জনের জন্য জরুরিভাবে বাধ্য করবে। অথচ ইউরোপে এতগুলো দেশের পারমাণবিক বোমা আছে, সে নিয়ে কোনও কথাবার্তাই নেই। অথচ দেখুন উত্তর কোরিয়া ২১ শতকে সফলভাবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি এবং তা পরীক্ষা করা একমাত্র জাতি, যা ২০০৬ সালে তার প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা চালায়। উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক অস্ত্রায়নের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রধান প্রতিক্রিয়া হল কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ। কিন্তু সেখানেও তাদের পাশে চীন এবং রাশিয়া, আর সেটাই সবথেকে বড় পার্থক্য। উত্তর কোরিয়ার চীনের সঙ্গে কৌশলগত বন্ধুত্ব আর স্ট্রং বন্ডেজ, শক্তিশালী সম্পর্ক, যা তার সীমান্তে এক শক্তিশালী ‘রক্ষক’ হিসাবে কাজ করে। যা সবাই মেনেও নিয়েছে। এই ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতা মেনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইজরায়েলের বা অন্য কোনও দেশকে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক বাদই দিলাম, কিছুই করতে দেয় না। সেটাই হল ‘ক্ষমতার ভারসাম্য’। এক পারমাণবিক ইরান, নিজেই হয়ে উঠবে এক প্রতিরোধক শক্তি, যা নিজের বিরুদ্ধে আক্রমণকে প্রতিরোধ করবে। ইজরায়েলকেই মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ বলে মনে করা হয়, যা তারা ধারাবাহিকভাবে স্বীকার বা অস্বীকার করতে অস্বীকার করেছে। মানে হ্যাঁও বলেনি, নাও বলেনি। তা নিয়ে অবশ্য পশ্চিমা রাষ্ট্রপ্রধান বা আমেরিকার কোনও বক্তব্য খুঁজে পাবেন না। এই অঘোষিত পারমাণবিক অস্ত্রাগারকে মাথায় রেখেই আঞ্চলিক নিরাপত্তার গ্যারান্টি হিসেবেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি হয়ে ওঠাটা যুক্তিযুক্ত আর তা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। যদি বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘাতের বর্তমান এ এক ফ্র্যাজাইল সিজ ফায়ার বা ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি বজায় না থাকে, তবে আরও উত্তেজনা বাড়ার ঝুঁকি থেকেই যাবে। আবার ইজরায়েলের উপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বৃদ্ধি, অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থ এবং মিত্রদের উপর সরাসরি বা প্রক্সি হামলা, এবং এমনকী পারমাণবিক অস্ত্র প্রকাশ্যে এনে দাঁড় করানোর জন্য NPT থেকে ইরানের প্রত্যাহার এসব হবে। চীন এবং রাশিয়ার ভূমিকা ইরানের সিদ্ধান্তগুলোকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করবে। এবং মাত্র গতকাল ইরানের পালামেন্ট দল মত নির্বিশেষে বর্তমান শাসকদলকে সমর্থন জানিয়েছে, যা বলে দেয় যে কোনও দিন সাতসকালে উঠে আপনি জানতে পারবেন ইরান সফলভাবে পারমাণবিক বোমা পরীক্ষা করেছে এবং তারপর বলেছে এই শক্তি মধ্যপ্রাচ্যে নতুন শান্তির বার্তা এনে দিল। সেই খবর শোনার জন্য তৈরি থাকুন।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Mamata Banerjee | 21 July | ২১ শে জুলাইয়ের আগে প্রস্তুতি মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
00:00
Video thumbnail
India-Pakistan | বাদল অধিবেশনের আগেই ভারত-পাক সংঘ/র্ষ নিয়ে বিরাট বার্তা কেন্দ্রের
00:00
Video thumbnail
21 July | Dharmatala | ২১ জুলাইয়ের আগে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি ধর্মতলায়, দেখুন সরাসরি
07:15:11
Video thumbnail
21 July | TMC | শহীদ দিবসের অনুষ্ঠান থেকে কী কী প্রত্যাশা সাধারণ কর্মীদের? দেখুন এই ভিডিও
02:14
Video thumbnail
Apollo Hospital Chennai | Dr. R. Nithiyanandan | কীভাবে ফুসফুস সুস্থ রাখবেন? জানুন
25:37
Video thumbnail
Mamata Banerjee | 21 July | ২১ শে জুলাইের প্রস্তুতি মঞ্চ থেকে বিরাট বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
08:47
Video thumbnail
Indian Defence | ১৫ মাসের অপেক্ষার অবসান, মঙ্গলবারই ভারতের হাতে আসছে অ্যাপাচে যু/দ্ধ-হেলিকপ্টার
03:22
Video thumbnail
India-China | ব্রহ্মপুত্র নদের উপর বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, কী করবে ভারত?
03:30
Video thumbnail
Nitish Kumar | উওরপ্রদেশের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরবিন্দ শর্মার ব্যা/ঙ্গের মুখে নীতিশ কুমার
03:16
Video thumbnail
High Court | ED | ইডির বিরুদ্ধে কড়া তোপ হাইকোর্টের, কেন? দেখুন ভিডিও
04:41

Deprecated: Automatic conversion of false to array is deprecated in /var/www/ktv/wp-content/themes/techinfer-child/functions.php on line 39