Friday, June 13, 2025
Homeচতুর্থ স্তম্ভচতুর্থ স্তম্ভ : নজরদার চৌকিদার

চতুর্থ স্তম্ভ : নজরদার চৌকিদার

Follow Us :

আমাদের ট্যাক্সের পয়সায়, আমাদের ওপরে বেআইনি নজরদারি চলছে৷ এখবর জানিয়েছিলাম৷ নিজের দলের গোলমেলে লোকজন, বিরোধী দলের নেতাদের ওপরে, সাংবাদিক, বিচারপতি, সমাজকর্মী, সাধারণ মানুষের ওপরেও নজরদারি চলছে৷ চালাচ্ছেন তিনি যিনি প্রথমে এসেই নিজেকে চৌকিদার বলেছিলেন৷ তখন বুঝিনি আমরা যে চৌকিদার আমাদের হেঁসেল থেকে টয়লেটেও তেনার নজরদারি চালাচ্ছেন। আবার মনে করাই, আসুন।

নজরদারির এরকম বহু সফটওয়ার আছে, কিন্তু তার মধ্যে অন্যতম এবং সবচেয়ে কার্যকরী সফটওয়ারটার নাম হল, পেগাসাস। ইজরায়েলের নিভ কারমি, শ্যালেভ হুলিও, ওমরি ল্যাভি, এই তিনজনে মিলে একটা কোম্পানি খোলে, এনএসও গ্রুপ, ২০১০ এ। এর কিছুদিন পরে তারা এই পেগাসাস প্রজেক্ট শুরু করে৷ এমনিতে তো এটা ব্যক্তিগত কোম্পানি হিসেবেই পরিচিত৷ কিন্তু ইজরায়েলের গোয়েন্দা বাহিনী মোসাদের প্রত্যক্ষ সহায়তা আছে বলেই অনেকে মনে করেন৷ তাদের তৈরি করা সফটওয়ার তারা বিক্রি শুরু করেন৷ এবং শুরুতেই সৌদি আরব, আমেরিকায় বিরাট বাজার পেয়েও যায়৷ রাজনৈতিক নেতা, মানবাধিকার কর্মী, সমাজকর্মী আর সাংবাদিকদের ওপর তখন থেকেই নজরদারি শুরু হয়৷ এই পেগাসাসকে আটকানোর জন্যও বহু সফটওয়ার তৈরি করা হয়৷ কিন্তু পেগাসাস নিজেকে প্রতিদিন আরও আধুনিক করে তুলেছে৷ এখন, ঠিক এই মুহূর্তে পেগাসাস এক এমন নজরদারি সফটওয়ার, যাকে প্রতিরোধ করার কোনও ব্যবস্থাই নেই।

কারা কিনছে? ওই এনএসও গ্রুপ পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, তাদের পছন্দ মতো রাষ্ট্র বা সরকার ছাড়া তারা কাউকে ব্যক্তিগতভাবে ওই সফটওয়ার বিক্রি করেনি৷ তার মানে ওদের ক্লায়েন্ট দেশের সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান৷ আপনি চাইলেই কিনতে পারবেন না। ২০১৯-এ ভারতবর্ষে পেগাসাস ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে৷ তখন আইটি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জানিয়েছিলেন, তাঁরা যত্রতত্র ফোনে নজরদারির প্রথার বিরুদ্ধে৷ নজরদারি রাখা হচ্ছে এ অভিযোগ সত্যি নয়। কিন্তু তিনি একবারও পরিষ্কার করে বলেননি যে, ভারত সরকার এনএসও-র কাছ থেকে পেগাসাস কেনেননি৷ অথচ কাকতলীয়ভাবে তাঁকে মন্ত্রিসভা থেকে সরানোর কয়েকদিনের মধ্যেই জানা যাচ্ছে, ভারতবর্ষে পেগাসাস সফটওয়ারের মাধ্যমে অন্তত ৩০০ জনের মোবাইল ফোনের ওপর নজরদারি রাখা হয়েছে৷ তার মধ্যে সাংবাদিকরা আছেন, সমাজকর্মী, মানবাধিকার কর্মীরা আছেন, বিপক্ষ রাজনৈতিক দলের নেতারা আছেন৷ এমন কি নিজেদের দলের নেতা মন্ত্রীদের ওপরেও নজরদারি রেখেছে মোদী সরকার৷ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের ওপরেও চলছে কড়া নজরদারি।

দেশের প্রত্যেক প্রতিবাদী মানুষের ওপরে তারা নজরদারি চালাচ্ছে, কোথায় মানুষ তাদের বিরুদ্ধে জড়ো হচ্ছে, কোথায় উঠছে বিদ্রোহের ধোঁয়া, কারা সেই বিদ্রোহের কথা বলছে, কারা প্রতিবাদী, সব জানতে হবে সরকারকে, মোদি – শাহকে। আর তাই ইজরায়েলের এনএসও থেকে পেগাসাস, একটা সফটওয়ারের দাম ৮.৫ কোটি টাকা, এবং তা দিয়ে মাত্র ১০ জনের ওপর নজরদারি সম্ভব, ঠিক এই মুহূর্তে জানা যাচ্ছে অন্তত ৩০০ জনের ওপর নজরদারি চলছিল৷ মানে প্রায় ২৫০ কোটি টাকা সরকার খরচ করেছে, এই নজরদারি চালানোর জন্য। কেন সরকার বলছি কেন? প্রমাণ কোথায়?

প্রমাণ হল এনএসও গ্রুপের ওয়েবসাইট, তাদের দেওয়া তথ্য৷ তারা পরিষ্কার জানিয়েছে, তাদের পছন্দের সরকারকেই শুধু তারা এই সফটওয়ার বিক্রি করেছে৷ কোনও ব্যক্তিকে এই সফটওয়ার বিক্রি করেনি৷ তাহলে ভারতবর্ষে নজরদারিটা চালালো কে? সরকার, মোদি সরকার। এমনিতে তো ধরুন লোকসভায় ৩০৩ জন এমপি কেবল বিজেপিরই৷ তার ওপর শরিক দল আছে, বড়বড় বিধানসভা তাদের দখলে, উত্তরপ্রদেশ, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, অসম তাদের দখলে, এক এক করে প্রায় সমস্ত মেইন স্ট্রিম মিডিয়া সরকারের সমালোচনা বন্ধ করেছে৷ বিরোধী দল এখনও পর্যন্ত ছত্রভঙ্গ৷ অথচ মোদি সরকার ভীত, সন্ত্রস্ত। তারা এক জেএনইউর ছাত্র নেতা উমর খালিদ, এক সাংবাদিক সিদ্ধার্থ বরদারাজন, ছিন্ন ভিন্ন কংগ্রেসের প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর ওপরে নজরদারি চালাচ্ছে৷ তারা টের পাওয়ার চেষ্টা করছে, মানুষ কতটা ক্ষুব্ধ৷ কারা তাদের ক্ষোভ, তাদের প্রতিবাদ কে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করছে, তাই পেগাসাস।

কতটা নির্লজ্জ এই নজরদারি, তার একটা উদাহরণ দিই। ১২ জানুয়ারি, ২০১৮। দিল্লিতে চারজন সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি এক সাংবাদিক বৈঠকে বসে, সাংবাদিকদের বললেন, ভারতবর্ষের গণতন্ত্র বিপন্ন। তাঁরা চারজনে মিলে একটা চিঠি দিয়েছেন, দেশের মুখ্য বিচারপতিকে, সেই চিঠি পড়ে শোনালেন। বিচারবিভাগের থেকে কিভাবে মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে, তার কথা বললেন। বললেন জাস্টিস লোয়ার অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা, যাঁর কাছে ছিল সোহরাবুদ্দিন মামলা, যে মামলাতে অভিযুক্ত ছিলেন অমিত শাহ। চিঠিতে লিখলেন,  ‘Unless this institution is preserved and it maintains its equanimity, the democracy will not survive in this country, or any country.’ মানে সুপ্রিম কোর্ট যদি নিরপেক্ষ না থাকে, তাহলে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে বাঁচানো যাবে না, গণতন্ত্র বিপন্ন। কে বললেন? জাস্টিস চেলামেশ্বর, জাস্টিস কুরিয়ান জোসেফ, জাস্টিস মদন বি লোকুর, এবং জাস্টিস রঞ্জন গগৈ।

কবে বললেন? আবার দিনটা মাথায় রাখুন, ১২ জানুয়ারি, ২০১৮। এর প্রায় ন’মাস পরে জাস্টিস রঞ্জন গগৈ দেশের মুখ্য বিচারপতি, চিফ জাস্টিস হিসেবে শপথ নিলেন, যদিও সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী তিনি সেইসময়ে সবথেকে সিনিয়র ছিলেন না, যাই হোক তিনি চিফ জাস্টিস হলেন। হবার কিছুদিনের মধ্যেই, এপ্রিল ২০১৯ এ রঞ্জন গগৈের বিরুদ্ধে এক মহিলা ল ক্লার্ক সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট, যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আনলেন। জানালেন, ১০ – ১১ অক্টোবর, ২০১৮, তাঁকে নিজের বাসভবনে ডেকে, জাস্টিস রঞ্জন গগৈ যৌন নিপীড়ন করেন। গগৈ প্রতিক্রিয়ায় জানালেন, এসবই স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার ওপর আঘাত হানার ষড়যন্ত্র মাত্র। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে, একমাসের মধ্যে রঞ্জন গগৈ নিজেই, এক তিন সদস্যের আভ্যন্তরীন কমিটি তৈরি করে দিলেন, যে কমিটি ঘটনার বিচার করবে। মানে, অভিযুক্ত নিজেই নিজের বিচারের জন্য কমিটি তৈরি করল, বিচার শুরু হল।

মহিলার স্বামী এবং জামাইবাবু, পুলিশে চাকরি করতেন, তাদের চাকরি চলে গেল। মহিলা নিজে, তাঁর ওপর, তাঁর পরিবারের ওপর চাপ দেওয়া হচ্ছে, হ্যারাস করা হচ্ছে ইত্যাদি বললেন। খুব শিগগিরই কমিটির রায় চলে এল৷ অভিযোগ খারিজ করা হল৷ মহিলাও আর কোনও উচ্চবাচ্চ করলেন না৷ তাঁর স্বামী এবং জামাইবাবু চাকরি ফিরে পেয়েছেন।

ওই কমিটির মাথায় কে ছিল? জাস্টিস বোবদে, যিনি জাস্টিস গগৈর পরেই চিফ জাস্টিস হয়েছেন৷ তাহলে কী দাঁড়ালো? জাস্টিস গগৈের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এল, গগৈ সাহেব নিজেই তার বিচারের জন্য কমিটি তৈরি করলেন, মাথায় বসালেন জাস্টিস বোবদেকে, যিনি তাঁর পরেই চিফ জাস্টিস হবেন, মহিলার অভিযোগ খারিজ করা হল, মহিলা এ নিয়ে আর কোনও কথা বলেননি। যে যার মত করে বুঝে নিন, কারণ কিছুই যে বোঝা যাচ্ছে না তা তো নয়।

সেই তিনিই ১৭ নভেম্বর ২০১৯ অবসর গ্রহণ করলেন, এবং ঠিক চার মাস পরে ১৯ মার্চ ২০২০তে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে মনোনীত হলেন, কিরিটি রায় বা ব্যোমকেশের মার্ডার মিস্ট্রিতেও এত কো ইনসিডেন্ট, এত সমাপতন দেখা যায় না। এবং এত কিছুর পরে, আবার জাস্টিস গগৈ-এর নাম ভেসে উঠেছে পেগাসাসের বাজারে, জানা গেল ওই যে মহিলা, যিনি জাস্টিস গগৈ-এর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এনেছিলেন, তাঁর ফোনে ওই পেগাসাস সফটওয়ার দিয়ে নজরদারি রাখা হচ্ছিল৷ অবাক হচ্ছেন? একজন পাতি ল ক্লার্ক সাকুল্যে মাইনে হাজার ৫০ টাকা, তাঁর ফোন পেগাসাস দিয়ে ট্যাপ করা হচ্ছিল? আরও অবাক হবেন শুনলে যে কেবল ওই মহিলা নয়, সেই মহিলার স্বামী, জামাইবাবু, আত্মীয় স্বজন মিলিয়ে আরও ১০ জনের ফোন ট্যাপ করা হয়েছে, ঠিক ওই সময়ে যে সময়ে ওই মহিলার বিষয় নিয়ে, সুপ্রিম কোর্টের এক উচ্চপর্যায়ের কমিটি বিচার চালাচ্ছেন, জাস্টিস বোবদের নেতৃত্বে।

কী জানার চেষ্টা হচ্ছিল? কেন আড়ি পাতা হচ্ছিল? সরকার জবাব দেবে না? জবাব চাইছে যারা তাদেরকে দেশের উন্নয়ন বিরোধী বলা হবে, কারণ তাঁরা নাকি, সংসদের কাজ থামিয়ে দিয়েছেন? সেই সংসদের দরকারটাই বা কি? যারা এক সামান্য ল ক্লার্কের ফোনে পেগাসাসের মত সফট ওয়ার দিয়ে নজরদারি কারা করছে, কেন করছে তার উত্তর না দিতে পারে? পাকিস্তান করছে? ইজরায়েল করছে? আমাদের দেশের এক ল ক্লার্কের ফোন ট্যাপ করছে বিদেশী শক্তি? যতবার বিরোধীরা প্রশ্ন করছেন যে, বলুন কেন নজরদারি চলছে? সরকার ভাঙা রেকর্ডের মত বলে যাচ্ছে, সরকার কোনও  বেআইনি নজরদারি চালাচ্ছিল না৷ মানে আইনিভাবে চালাচ্ছিল। কোন আইনে এক জন মহিলা ল ক্লার্ক, যিনি তাঁর ওপরে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এনেছেন, তাঁর ফোন, তাঁর পরিবারের আরও ১০ জনের ফোনের ওপর নজরদারি চালানো হয়? কেন?

ওদিকে জানা যাচ্ছে পেগাসাস এক অত্যন্ত শক্তিশালী উচ্চ মানের সামরিক অস্ত্র হিসেবেই বিক্রি হয়েছে, এনএসও, ইজরায়েলি সংস্থা, যারা এটা বিক্রি করেছে বিভিন্ন দেশকে, তারাই জানিয়েছে, এই মারাত্মক অস্ত্র কেবলমাত্র উগ্রপন্থী বা সংগঠিত অপরাধী, অর্গানাইজড ক্রিমিনালদের উপর নজরদারির জন্যই ব্যবহার করা যাবে, এটাই নাকি পেগাসাস লাইসেন্সের শর্ত।

এবার ভাবুন, দিল্লি সুপ্রিম কোর্টের একজন ল ক্লার্ক, তাঁর স্বামী পুলিশের কনস্টেবল, জামাইবাবু পুলিশের কন্সটেবল, তাঁর বোন, ভাই আত্মীয়স্বজনদের ওপর নজরদারি চলছিল কেন? তাঁরা টেররিস্ট না অর্গানাইজড ক্রিমিনাল? কোনও জবাব আছে? সরকারের কাছে কোনও জবাব নেই৷ কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়, মরক্কো, একদা ফ্রান্সের কলোনি এই ছোট্ট দেশের সরকার এই পেগাসাস কেবল কেনেননি, তাই দিয়ে ফ্রান্সের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ সমেত বেশ কিছু ব্যবসায়ী, ফ্রান্সের গুরুত্বপূর্ণ কিছু মানুষের ফোন ট্যাপ করা হয়েছে, ট্যাপ করা হয়েছে বেশ কিছু মার্কিন নাগরিকের ফোন, এই খানেই সমস্যা।

আমাদের সরকার এবং মোদিজী মৌনিবাবা হয়ে থাকার চেষ্টা চালাচ্ছেন, কিন্তু আমেরিকা আর ফ্রান্স উচ্চপর্যায়ের তদন্ত শুরু করে দিয়েছে, ইজরায়েলের ওপর চাপ বাড়ছে, ওখানকার পত্রিকার হ্যারেটের খবর অনুযায়ী ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা দফতর পৌঁছে গেছেন এনএসও দফতরে, পেগাসাসের তথ্য লুকোনো যাবে না, সে সব তথ্য বের হবে, কাঠগড়ায় তোলা হবে মোদি সরকারকে। এতদিনে সত্যিটা প্রকাশিত হল৷ জানা গেল, ১) ২০১৭তে মোদিজী যখন ইজরায়েলে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় সফরে, তখন তাঁর উপস্থিতিতেই এই পেগাসাস কেনা হয়৷ সেই কারণেই সেবছর ডিফেন্স বাজেট এনএসসি এস খাতে বেড়েছিল, ৩৩ কোটি থেকে ৩৩৩ কোটি হয়েছিল। ২) এই সফটওয়ার দিয়ে মমতা, অভিষেক, রাহুল, প্রিয়াঙ্কা, দেবেগৌড়া সমেত বিরোধী রাজনৈতিক নেতা শুধু নয়, সাংবাদিক, বিচারপতি, সমাজকর্মীদের ওপর নজরদারি চলছিল। ৩) আরটিআই এর জবাবে, বা সংসদে মোদি সরকার ডাহা মিথ্যে বলেছেন, তাঁদের বক্তব্য ছিল এই খরিদারি নিয়ে তাদের কিছু বলার নেই কারণ এরকম কিছু কেনা হয়নি। ৪)আদালতে মামলা ওঠার পরে সরকার থেকে জানানো হয়েছিল এরকম কোনও নজরদারি চলছে না, সেই হলফনামা ছিল নির্ভেজাল মিথ্যে। ৫) এই সফটওয়ার কেবল সরকারের কাজে লাগানো হয়নি তা সরাসরি বিজেপির রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্যও ব্যবহৃত হয়েছে।

চোর চৌকিদার ধরা পড়েছে, এবার বিচারের পালা আপনাদের হাতেই রইল।

RELATED ARTICLES

Most Popular

Video thumbnail
Indian Exportation | এবার ভারত থেকে বিদ্যুৎ যাবে আরব দুনিয়ায়, কীভাবে যাবে? দেখুন স্পেশাল রিপোর্ট
02:09:51
Video thumbnail
Air India | Gujrat | ভেঙে পড়া বিমানে ছিলেন গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী! এই খবরে তীব্র চাঞ্চল্য
03:05:49
Video thumbnail
Iran-America | ইরান থেকে সরানো হচ্ছে মার্কিন নাগরিকদের, এবার কি আসন্ন আমেরিকা-ইরান যু/দ্ধ?
33:11
Video thumbnail
Donald Trump | America | ফেলো কড়ি থাকো আমেরিকায়
21:50
Video thumbnail
Ahmedabad | আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্র
30:36
Video thumbnail
Air India | Ahmedabad | কীভাবে ভেঙে পড়ল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান? দেখুন সেই মুহূর্তের ছবি
02:21:32
Video thumbnail
Indian Exportation | বিদ্যুৎ রফতানি, বিরাট পদক্ষেপ ভারতের, কী সিদ্ধান্ত? দেখুন বড় খবর
20:45
Video thumbnail
Ahmedabad | Air India | লন্ডনগামী বিমানে কতজন যাত্রী ছিলেন? কী অবস্থা তাঁদের? দেখুন লেটেস্ট আপডেট
02:34:06
Video thumbnail
Ahmedabad | Air India | আহমেদাবাদে ভেঙে পড়ল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, বহু হ/তাহ/তের আশঙ্কা, দেখুন ভিডিও
02:26:20
Video thumbnail
Vidhan Sabha | BJP | আজ বিধানসভায় কী অবস্থা? দেখুন এই ভিডিও
01:59:14