কলকাতা: ছাত্রমৃত্যু মামলায় এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় আসছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)। প্রথম বর্ষের ছাত্রের রহস্য মৃত্যুর পর থেকেই একাধিক প্রশ্নের মুখে রাজ্যের একনম্বর বিশ্ববিদ্যালয়। র্যাগিং এর অভিযোগ উঠছে শোরগোল পরে গিয়েছে শিক্ষামহলে। তদন্তে নেমে এখনও পর্যন্ত পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে ১৩ জন। যার মধ্যে একজন জামিনে মুক্তি পেয়েছে। তার পরেই যাদবপুরে দফায় দফায় চিঠি দিয়েছে ইউজিসি। কিন্তু সেই চিঠির উত্তরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষে যে পাল্টা চিঠি দেয় তাতে সন্তুষ্ট নয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুর কমিশন। তাই এবার যাদবপুরের সরজমিন খতিয়ে দেখতে আসছে ওই টিম।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে চিন্তিত UGC। সেই কারণেই এই পদক্ষেপ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সূত্রের খবর, সোমবার ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং ছাত্র ছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলবে ওই বিশেষ দল। ক্যাম্পাসের সামগ্রিক অবস্থা, পরিস্থিতি, ঘটনার পরের পরিবেশ বুঝে দেখারও চেষ্টা করা হবে। সেই সঙ্গে ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল বেশ কয়েকদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকবে বলেও জানাগিয়েছে।
আরও পড়ুন: সোনা-রুপোর দাম কমল না বাড়ল? জেনে নিন কত যাচ্ছে আজকের বাজারদর
উল্লেখ্য, সিসিটিভি লাগানো থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা, বহু ক্ষেত্রেই হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্ট এমনকী ইউজিসির গাইড লাইনও নাকি মানছিল না যাদবপুর। সেই প্রশ্ন তুলেই একাধিকবার যাদবপুরে চিঠি দেয় ইউজিসি। তখন রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু জানিয়েছেন তাঁদের উত্তরে সন্তুষ্ট হয়েছে ইউজিসি। কিন্তু, সেই জল্পনা বাড়তে বাড়তেই আরও এক চিঠি এসে যায় যাদবপুরে। সেখানে ইউজিসির তরফে জানানো হয়ে যে বিস্ববিস্যালয়ের উত্তরে সন্তুষ্ট নন তাঁরা কি. তখন থেকেই শোনা যায় যাদবপুরে আসতে পারে ইউজিসির প্রতিনিধি দল।
অন্যদিকে বিতর্কের আবহেই যাদবপুরে বসতে চলেছে সিসিটিভি। একইসঙ্গে র্যাগিং রোধে ইসরোকে সঙ্গীও করতে চলেছে যাদবপুর।
। প্রথম বর্ষের ছাত্রের রহস্য মৃত্যুর পর থেকেই একাধিক প্রশ্নের মুখে রাজ্যের একনম্বর বিশ্ববিদ্যালয়। র্যাগিং এর অভিযোগ উঠছে শোরগোল পরে গিয়েছে শিক্ষামহলে। তদন্তে নেমে এখনও পর্যন্ত পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে ১৩ জন। যার মধ্যে একজন জামিনে মুক্তি পেয়েছে।){kind=link}