শুধু তুরস্ক-সিরিয়া (Turkey-Syria) নয়। এর আগেও বহুবার প্রবল ভূমিকম্পে বারবার কেঁপে উঠেছে বিশ্বের অসংখ্য দেশ। ভূমিকম্পের হাত থেকে রেহাই পায়নি প্রায় কোনও দেশই। এক-একটি ভূমিকম্প একসঙ্গে লক্ষ মানুষেরও প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ২০০০ সাল থেকে ঘটে যাওয়া গণপ্রাণঘাতী কয়েকটি ভূমিকম্পের সাল-তারিখ।
জুন ২২, ২০২২: আফগানিস্তানে (Afganistan) রিখটার স্কেলে ৬.১ তীব্রতায় ভূমিকম্পে ১১০০ জনের মৃত্যু।
১৪ অগাস্ট, ২০২২: হাইতিতে (Haiti) ৭.২ তীব্রতায় ভূমিকম্পে ২২০০ জনের মৃত্যু।
২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮: ৭.৫ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে ইন্দোনেশিয়ায় (Indonesia) ৪৩০০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু।
২৫ এপ্রিল, ২০১৫: নেপালে (Nepal) ৭.৮ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পে ৮৮০০ জনের বেশি মানুষ মারা যান।
১১ মার্চ, ২০১১: জাপানের (Japan) উত্তর-পূর্ব উপকূলীয় এলাকায় ভূমিকম্পে সুনামি দেখা দেয়। তাতে বিশ্বজুড়ে প্রভাব পড়ে। রিখটার স্কেলে যার তীব্রতা ছিল ৯.০। ওই সময় প্রায় ২০ হাজার মানুষ প্রাণ হারান।
১২ জানুয়ারি, ২০১০: হাইতিতে ৭.০ তীব্রতার ভূমিকম্পে বিক্ষিপ্তভাবে ৩ লক্ষ ১৬ হাজার মানুষ মারা যান।
১২ মে, ২০০৮: ৭.৯ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে চীনের (China) পূর্ব সিচুয়ানে ৮৭ হাজার ৫০০ জনের মৃত্যু হয়।
২৬ মে, ২০০৬: জাভা (Java) ও ইন্দোনেশিয়ায় ৬.৩ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে ৫৭০০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারান।
৮ অক্টোবর, ২০০৫: ৭.৬ তীব্রতায় পাক কাশ্মীরে ভূমিকম্পে ৮০ হাজার জন মারা যান।
২৮ মার্চ, ২০০৫: উত্তর সুমাত্রায় ৮.৬ রিখটার স্কেলের তীব্রতায় ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় ১৩০০ জনের।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪: প্রায় ১০-১২টি দেশে সুনামি হওয়া ভূমিকম্পে ২ লক্ষ ৩০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৯.১।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৩: দক্ষিণ-পূর্ব ইরানে ৬.৬ কম্পনে ৫০ হাজার জন প্রাণ হারান।
২১ মে, ২০০৩: আলজেরিয়ায় ৬.৮ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পে ২২০০ জনের মৃত্যু হয়।
২৬ জানুয়ারি, ২০০১: গুজরাতে (Gujarat) ৭.৭ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পে ২০ হাজার জনের প্রাণ যায়।
শেয়ার করুন