কলকাতা : কাঁকুলিয়া রোডে জোড়া হত্যা-কাণ্ডে ধৃত বাপি মণ্ডল ও জাহির গাজির ৫ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজত হল। ধৃতদের আজ আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়েছিল।
জোড়া খুনে শুক্রবারই পাথরপ্রতিমা থেকে আটক করা হয়েছে বাপি মণ্ডল ও জাহির গাজিকে। পরে লালবাজারে এনে ম্যারাথন জেরার পর গ্রেফতার করা হয় তাদের। দুজনেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারের বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে খবর, মিঠু হালদারকে জিজ্ঞাসা করেই উঠে এসেছিল ওই দু’জনের নাম। টানা জিজ্ঞাসাবাদের জেরে সরাসরি খুনে জড়িত থাকার কথা তারা স্বীকারও করে।
আরও পড়ুন : অনুমতিহীন রিহ্যাব সেন্টারে পড়ুয়ার রহস্যমৃত্যু
সিসিটিভিতে যে পাঁচজনকে দেখা গিয়েছিল, তার মধ্যে ৩ জনকে গ্রেফতার করা গেলেও এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত। যতদিন যাচ্ছে তত জট খুলছে জোড়া হত্যা-কাণ্ডের। বাড়ি কেনা নিয়ে ক্রেতা সেজে সুবীর চাকির সঙ্গে যোগাযোগ করে ভিকি। ঘটনার দিন ভিকিকে চিনে ফেলতেই বিপদ। খুন হতে হয় কর্পোরেট কর্তা ও তাঁর গাড়ির চালককে। ঘটনায় মিঠু হালদারের ৩ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশি হেফাজত হয়। এই ঘটনায় আরও কেউ যুক্ত রয়েছে, তারা ধরা পড়লে গোটা বিষয়টা স্পষ্ট হবে বলে জানায় পুলিশ। ইতিমধ্যেই পরিচারিকার বড় ছেলে ভিকির খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।