নয়া দিল্লি: পাখির কিচির মিচিরে এবার বিজ্ঞানের (Science) বুলি শোনা যাবে? জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট (Social Networking Site) `টুইটার` (Twitter) যার বাংলা মানে হল পাখির কিচির মিচির ডাক। সেখানে এবার বিজ্ঞানের নতুন অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সিইও (CEO) এলন মাস্কের (Elon Musk) বক্তব্যে নানা জল্পনা ছড়াল। বৃহস্পতিবার ফের তিনি এক সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করলেন। তিনি লেখেন, টুইটারে মেন চলা হবে সায়েন্স। এবং একইসঙ্গে তাঁকে কোয়েশ্চেন (Question) অর্থাৎ প্রশ্ন করা যাবে। নতুন টুইটার নীতি হবে বিজ্ঞানকে অনুসরণ করা। বিজ্ঞানকে যুক্তি দিয়ে প্রশ্ন করাও তাতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এমনই তিনি টুইটে জানিয়েছেন। জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার (Twitter) কেনার পর থেকেই একের পর এক নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে কোটি কোটি ব্যবহারকারীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে চলেছেন এলন মাস্ক।
দায়িত্ব নেওয়ার পর বহু কর্মী ছাঁটাই করেছেন মাস্ক। নতুন নীতি নিয়ে এসেছেন টুইটারে। তা নিয়ে বিতর্কও হয়েছে। সম্প্রতি এলন মাস্ক জানিয়েছিলেন, তিনি টুইটারের সিইও পদ থেকে ইস্তফা দেবেন কি না তা নিয়ে ভোট চান। যা মত হবে তিনি মেনে নেবেন। বেশিরভাগ বক্তব্য অবশ্য তাঁর সরে যাওয়ার পক্ষে মত দেয়। যদিও তিনি তাঁর স্বপক্ষে একটি দ্ব্যর্থবোধক বক্তব্য টুইট করেন। তিনি সরে যাননি। এখন তিনি আবার আরেকটি নতুন সিদ্ধান্তের কথা শোনালেন।
আরও পড়ুন: Covid India: আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে দাবি বিশেষজ্ঞদের
গাড়ি নির্মাতা টেসলা ও রকেট নির্মাতা স্পেস এক্সের মালিক মাস্ক অবশ্য বরাবরই তাঁর ঘোষণার উল্টো করবার বিষয়ে সিদ্ধহস্ত। বলা যেতে পারে সেটাই তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। সেজন্য বোধ হয় সারা বিশ্ব যেটি ভাবতে পারেননি। তিনি ভাবেন সবার আগে। এখন দেখার মাস্কীয় দৃষ্টিভঙ্গীতে টুইটারকে তিনি কীভাবে ব্যবহার করেন?